ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আবাসিক হলে প্রকাশ্য ও গুপ্ত রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ। গত বছরের ১৭ জুলাইয়ের পরিপত্র অনুযায়ী এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।
শুক্রবার (৮ আগস্ট) গভীর রাতে ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার প্রতিবাদে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের তিনি এ আশ্বাস দেন।
শুক্রবার সকালে ঢাবির ১৮টি হলে ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এই ঘোষণা ঘিরে সমালোচনা ও বিতর্কের সৃষ্টি হলে মধ্যরাতে বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। একপর্যায়ে রোকেয়া হল ও শামসুন্নাহার হলের ছাত্রীদের একটি দল ফটকের তালা ভেঙে বেরিয়ে এসে মিছিলে যোগ দেন। রাত ১টার দিকে শিক্ষার্থীরা রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাবেশ করে পরে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন।
রাত ২টার দিকে উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান ও প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। প্রায় এক ঘণ্টা আলোচনা শেষে উপাচার্য জানান, ২০২৪ সালের ১৭ জুলাই হল প্রভোস্টদের নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হলে ছাত্ররাজনীতি নিয়ন্ত্রিত থাকবে। তবে শিক্ষার্থীরা ‘না, না’ বলে আপত্তি জানিয়ে সম্পূর্ণভাবে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি তোলেন। তারা হলে শিবিরের গুপ্ত কমিটি ও ছাত্রদল কমিটির সদস্যদের শাস্তির দাবিও জানান।
শেষ পর্যন্ত প্রক্টর স্পষ্টভাবে ঘোষণা দেন যে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে প্রকাশ্য ও গুপ্ত রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকবে। এই ঘোষণায় শিক্ষার্থীরা হাততালি দিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন এবং স্লোগান দেন—“এই মুহূর্তে খবর এল, হল পলিটিকস নিষিদ্ধ হলো।”
রাত ৩টার দিকে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ হলে ফিরে যান।
শনিবার, ০৯ আগস্ট ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আবাসিক হলে প্রকাশ্য ও গুপ্ত রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ। গত বছরের ১৭ জুলাইয়ের পরিপত্র অনুযায়ী এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে।
শুক্রবার (৮ আগস্ট) গভীর রাতে ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার প্রতিবাদে বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীদের তিনি এ আশ্বাস দেন।
শুক্রবার সকালে ঢাবির ১৮টি হলে ছাত্রদলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এই ঘোষণা ঘিরে সমালোচনা ও বিতর্কের সৃষ্টি হলে মধ্যরাতে বিভিন্ন হলের শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ মিছিল বের করেন। একপর্যায়ে রোকেয়া হল ও শামসুন্নাহার হলের ছাত্রীদের একটি দল ফটকের তালা ভেঙে বেরিয়ে এসে মিছিলে যোগ দেন। রাত ১টার দিকে শিক্ষার্থীরা রাজু ভাস্কর্যের সামনে সমাবেশ করে পরে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নেন।
রাত ২টার দিকে উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান ও প্রক্টর সাইফুদ্দীন আহমেদ আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলেন। প্রায় এক ঘণ্টা আলোচনা শেষে উপাচার্য জানান, ২০২৪ সালের ১৭ জুলাই হল প্রভোস্টদের নেওয়া সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হলে ছাত্ররাজনীতি নিয়ন্ত্রিত থাকবে। তবে শিক্ষার্থীরা ‘না, না’ বলে আপত্তি জানিয়ে সম্পূর্ণভাবে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি তোলেন। তারা হলে শিবিরের গুপ্ত কমিটি ও ছাত্রদল কমিটির সদস্যদের শাস্তির দাবিও জানান।
শেষ পর্যন্ত প্রক্টর স্পষ্টভাবে ঘোষণা দেন যে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে প্রকাশ্য ও গুপ্ত রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকবে। এই ঘোষণায় শিক্ষার্থীরা হাততালি দিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন এবং স্লোগান দেন—“এই মুহূর্তে খবর এল, হল পলিটিকস নিষিদ্ধ হলো।”
রাত ৩টার দিকে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ হলে ফিরে যান।