বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দলের নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে আপিল বিভাগের রায়ের সংক্ষিপ্ত অনুলিপি নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা দিয়েছে।
সোমবার দুপুরে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের হাতে রায়ের অনুলিপি তুলে দেয় জামায়াতের ছয় সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।
এক যুগ আগে হাই কোর্টের রায়ে দলটির নিবন্ধন বাতিল হয়েছিল। সেই রায় রোববার বাতিল করে দেয় আপিল বিভাগ। এর পরদিনই জামায়াতে ইসলামী নির্বাচন কমিশনে সংক্ষিপ্ত রায়ের অনুলিপি জমা দিলো। তবে তাদের প্রতীক দাঁড়িপাল্লার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের হাতে দিয়েছে আপিল বিভাগ।
এই রায়ের মাধ্যমে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপির সঙ্গে সরকারে থাকা জামায়াতে ইসলামীর সামনে দলীয় প্রতীক নিয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, এখন নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীকের বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে।
রায়ের পর ফেইসবুকে এক পোস্টে শুকরিয়া জানান জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি নির্বাচন কমিশন যেন দ্রুত নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়, সে জন্য আল্লাহর ‘সাহায্য’ কামনা করেন।
রায়ের অনুলিপি হাতে পাওয়ার পরই সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলে আগেই জানায় নির্বাচন কমিশন।
সোমবারের বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ, বেগম তাহমিদা আহমদ, আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এবং ইসি সচিব আখতার আহমেদ।
জামায়াতে ইসলামী প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ। তার সঙ্গে ছিলেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য জসিম উদ্দিন সরকার এবং আইনজীবী শিশির মনির।
সোমবার, ০২ জুন ২০২৫
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী দলের নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে আপিল বিভাগের রায়ের সংক্ষিপ্ত অনুলিপি নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা দিয়েছে।
সোমবার দুপুরে নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের হাতে রায়ের অনুলিপি তুলে দেয় জামায়াতের ছয় সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।
এক যুগ আগে হাই কোর্টের রায়ে দলটির নিবন্ধন বাতিল হয়েছিল। সেই রায় রোববার বাতিল করে দেয় আপিল বিভাগ। এর পরদিনই জামায়াতে ইসলামী নির্বাচন কমিশনে সংক্ষিপ্ত রায়ের অনুলিপি জমা দিলো। তবে তাদের প্রতীক দাঁড়িপাল্লার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের হাতে দিয়েছে আপিল বিভাগ।
এই রায়ের মাধ্যমে ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বিএনপির সঙ্গে সরকারে থাকা জামায়াতে ইসলামীর সামনে দলীয় প্রতীক নিয়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে বলা হয়েছে, এখন নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীকের বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে।
রায়ের পর ফেইসবুকে এক পোস্টে শুকরিয়া জানান জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি নির্বাচন কমিশন যেন দ্রুত নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়, সে জন্য আল্লাহর ‘সাহায্য’ কামনা করেন।
রায়ের অনুলিপি হাতে পাওয়ার পরই সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলে আগেই জানায় নির্বাচন কমিশন।
সোমবারের বৈঠকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ, বেগম তাহমিদা আহমদ, আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ এবং ইসি সচিব আখতার আহমেদ।
জামায়াতে ইসলামী প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ। তার সঙ্গে ছিলেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও কেন্দ্রীয় মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের প্রধান এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও মিডিয়া ও প্রচার বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসাইন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য জসিম উদ্দিন সরকার এবং আইনজীবী শিশির মনির।