ঢাকার মিটফোর্ডে প্রকাশ্যে এক ব্যবসায়ীকে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে মশাল মিছিল করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শাহবাগ মোড় থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়।
সমাবেশে সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদ বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেও পুলিশ ব্যবস্থা দেখে মনে হচ্ছে এটি শেখ হাসিনার আমলেরই ধারাবাহিকতা। উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন, দেশকে পোস্তর যুগে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে—এ ধরনের মন্তব্য আমাদের ব্যথিত করে।”
তিনি অভিযোগ করেন, যুবদল সংশ্লিষ্ট কয়েকজন মিলে ওই ব্যবসায়ীকে হত্যা করলেও তা দুই দিন পর প্রকাশ পেয়েছে।
“মূলধারার সংবাদমাধ্যমে ভিডিও ছিল, কিন্তু তারা প্রকাশ করেনি। আগে শেখ হাসিনা সংবাদমাধ্যমগুলো কব্জা করেছিল, এখন তারা কেবল কোলে পরিবর্তন করেছে।”
রিফাত রশিদ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ার করে বলেন, “আপনি ছাত্রদের মেন্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন। গণমাধ্যম যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, তা নিশ্চিত করা আপনার দায়িত্ব। আগের উপদেষ্টাকে দলীয় পক্ষপাতিত্বের কারণে সরানো হয়েছে। আপনিও সাবধান হোন।”
তিনি বলেন, “ফেইসবুকে আপনার মানবিক কর্মকাণ্ডের ভিডিও দেখা যায়, কিন্তু আপনার মূল দায়িত্ব—জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা—সেখানে আপনি ব্যর্থ হয়েছেন। আপনি এখন সাড়ে বত্রিশ পেয়ে ফেল করছেন।”
রোববার, ১৩ জুলাই ২০২৫
ঢাকার মিটফোর্ডে প্রকাশ্যে এক ব্যবসায়ীকে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে মশাল মিছিল করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শাহবাগ মোড় থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়।
সমাবেশে সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদ বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেও পুলিশ ব্যবস্থা দেখে মনে হচ্ছে এটি শেখ হাসিনার আমলেরই ধারাবাহিকতা। উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন, দেশকে পোস্তর যুগে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে—এ ধরনের মন্তব্য আমাদের ব্যথিত করে।”
তিনি অভিযোগ করেন, যুবদল সংশ্লিষ্ট কয়েকজন মিলে ওই ব্যবসায়ীকে হত্যা করলেও তা দুই দিন পর প্রকাশ পেয়েছে।
“মূলধারার সংবাদমাধ্যমে ভিডিও ছিল, কিন্তু তারা প্রকাশ করেনি। আগে শেখ হাসিনা সংবাদমাধ্যমগুলো কব্জা করেছিল, এখন তারা কেবল কোলে পরিবর্তন করেছে।”
রিফাত রশিদ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ার করে বলেন, “আপনি ছাত্রদের মেন্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় এসেছেন। গণমাধ্যম যেন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে, তা নিশ্চিত করা আপনার দায়িত্ব। আগের উপদেষ্টাকে দলীয় পক্ষপাতিত্বের কারণে সরানো হয়েছে। আপনিও সাবধান হোন।”
তিনি বলেন, “ফেইসবুকে আপনার মানবিক কর্মকাণ্ডের ভিডিও দেখা যায়, কিন্তু আপনার মূল দায়িত্ব—জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা—সেখানে আপনি ব্যর্থ হয়েছেন। আপনি এখন সাড়ে বত্রিশ পেয়ে ফেল করছেন।”