ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এবং বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ছোট ভাই মির্জা ফয়সল আমীনের ওপর হামলার চেষ্টা এবং তাঁর গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
শনিবার সন্ধ্যায় বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার সমিরউদ্দীন স্মৃতি কলেজ মাঠে উপজেলা বিএনপির সম্মেলন শেষে এ ঘটনা ঘটে। সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচনে ভোট গণনা ও ফলাফল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা তৈরি হয়।
বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শওকত আলী সরকার জানান, “ফলাফল ঘোষণার সময় মির্জা ফয়সল আমীনের দিকে চেয়ার ছোড়া হয়। এতে তাঁর প্রাইভেট কারের সামনের ও পেছনের কাচ ভেঙে যায়। তাঁকে দ্রুত নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়। এ সময় এক কর্মী আহত হন, যাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।”
বিএনপি নেতাদের সূত্রে জানা যায়, উপজেলা বিএনপির সভাপতি পদে সৈয়দ আলম ও আবু হায়াত নুরুন্নবী গোপন ব্যালটে সমান ২৪২টি করে ভোট পান। সৈয়দ আলমের সমর্থকদের অভিযোগ, ফলাফল কারসাজি করা হয়েছে। উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে মির্জা ফয়সল আমীন গিয়ে ফল যাচাই করে সৈয়দ আলমকে জয়ী ঘোষণা করলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন।
মির্জা ফয়সলের সঙ্গে থাকা বিএনপির সাবেক নেতা রাশেদুজ্জামান বলেন, “পেছন থেকে হামলার চেষ্টা হয়েছিল। কোনোমতে ভাইকে রক্ষা করেছি।”
মির্জা ফয়সল আমীনের প্রতিক্রিয়া জানতে একাধিকবার চেষ্টা করা হলেও তিনি কোনো মন্তব্য দেননি।
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক টি এম মাহবুবর রহমান বলেন, “সম্মেলনের ফলকে কেন্দ্র করে কিছু কর্মী উত্তেজিত হয়ে পড়েন। হামলাকারীরা কে ছিলেন তা নিশ্চিত নই। পরাজিত প্রার্থীর কেউ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন।”
রোববার, ১৩ জুলাই ২০২৫
ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এবং বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ছোট ভাই মির্জা ফয়সল আমীনের ওপর হামলার চেষ্টা এবং তাঁর গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।
শনিবার সন্ধ্যায় বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার সমিরউদ্দীন স্মৃতি কলেজ মাঠে উপজেলা বিএনপির সম্মেলন শেষে এ ঘটনা ঘটে। সম্মেলনে সভাপতি নির্বাচনে ভোট গণনা ও ফলাফল ঘোষণাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা তৈরি হয়।
বালিয়াডাঙ্গী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শওকত আলী সরকার জানান, “ফলাফল ঘোষণার সময় মির্জা ফয়সল আমীনের দিকে চেয়ার ছোড়া হয়। এতে তাঁর প্রাইভেট কারের সামনের ও পেছনের কাচ ভেঙে যায়। তাঁকে দ্রুত নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়। এ সময় এক কর্মী আহত হন, যাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।”
বিএনপি নেতাদের সূত্রে জানা যায়, উপজেলা বিএনপির সভাপতি পদে সৈয়দ আলম ও আবু হায়াত নুরুন্নবী গোপন ব্যালটে সমান ২৪২টি করে ভোট পান। সৈয়দ আলমের সমর্থকদের অভিযোগ, ফলাফল কারসাজি করা হয়েছে। উত্তপ্ত পরিস্থিতির মধ্যে মির্জা ফয়সল আমীন গিয়ে ফল যাচাই করে সৈয়দ আলমকে জয়ী ঘোষণা করলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সমর্থকরা ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন।
মির্জা ফয়সলের সঙ্গে থাকা বিএনপির সাবেক নেতা রাশেদুজ্জামান বলেন, “পেছন থেকে হামলার চেষ্টা হয়েছিল। কোনোমতে ভাইকে রক্ষা করেছি।”
মির্জা ফয়সল আমীনের প্রতিক্রিয়া জানতে একাধিকবার চেষ্টা করা হলেও তিনি কোনো মন্তব্য দেননি।
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক টি এম মাহবুবর রহমান বলেন, “সম্মেলনের ফলকে কেন্দ্র করে কিছু কর্মী উত্তেজিত হয়ে পড়েন। হামলাকারীরা কে ছিলেন তা নিশ্চিত নই। পরাজিত প্রার্থীর কেউ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন।”