লালমনিরহাট জেলা জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে দুর্বৃত্তদের হামলায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
শনিবার (৩১ মে) রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের আলোরুপা মোড়ে অবস্থিত কার্যালয়টিতে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
দলটির জেলা দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বলেন, “গতকাল বিকেলে পার্টি চেয়ারম্যানের রংপুরের বাসভবনে হামলার প্রতিবাদে আমরা শহরে বিক্ষোভ মিছিল করি। এরপর রাত ৮টা পর্যন্ত পার্টি অফিসে অবস্থান করে সবাই বাড়ি ফিরে যায়। রাত পোনে ১১টার দিকে খবর পাই, আমাদের অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।”
পৌর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক আলমগীর চৌধুরী জানান, খবর পেয়ে তিনি রাতেই ঘটনাস্থলে যান এবং পরিস্থিতি ঊর্ধ্বতন নেতাদের অবহিত করেন। একইসঙ্গে তিনি এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণের মাধ্যমে হামলাকারীদের শনাক্ত করতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতিও চলছে বলে জানান তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতেই দেখা গেছে কার্যালয়ের বাইরে পোড়া আসবাবপত্র ও ছড়িয়ে–ছিটিয়ে থাকা ভাঙা জিনিসপত্র। সেখানে জড়ো হন অনেক উৎসুক জনতা। ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত থাকলেও ততক্ষণে আগুন নেভানো হয়।
লালমনিরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরনবী বলেন, “ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই আমি ঘটনাস্থলে যাই। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।”
এদিকে আজ রোববার সকাল ৮টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন রংপুর অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রিয়াজুল কবির। এ সময় লালমনিরহাট সেনা ক্যাম্পের কর্মকর্তাসহ সদর থানার পুলিশ সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ০১ জুন ২০২৫
লালমনিরহাট জেলা জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে দুর্বৃত্তদের হামলায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
শনিবার (৩১ মে) রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের আলোরুপা মোড়ে অবস্থিত কার্যালয়টিতে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
দলটির জেলা দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বলেন, “গতকাল বিকেলে পার্টি চেয়ারম্যানের রংপুরের বাসভবনে হামলার প্রতিবাদে আমরা শহরে বিক্ষোভ মিছিল করি। এরপর রাত ৮টা পর্যন্ত পার্টি অফিসে অবস্থান করে সবাই বাড়ি ফিরে যায়। রাত পোনে ১১টার দিকে খবর পাই, আমাদের অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।”
পৌর জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক আলমগীর চৌধুরী জানান, খবর পেয়ে তিনি রাতেই ঘটনাস্থলে যান এবং পরিস্থিতি ঊর্ধ্বতন নেতাদের অবহিত করেন। একইসঙ্গে তিনি এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণের মাধ্যমে হামলাকারীদের শনাক্ত করতে প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানান। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতিও চলছে বলে জানান তিনি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতেই দেখা গেছে কার্যালয়ের বাইরে পোড়া আসবাবপত্র ও ছড়িয়ে–ছিটিয়ে থাকা ভাঙা জিনিসপত্র। সেখানে জড়ো হন অনেক উৎসুক জনতা। ঘটনাস্থলে পুলিশ উপস্থিত থাকলেও ততক্ষণে আগুন নেভানো হয়।
লালমনিরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরনবী বলেন, “ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই আমি ঘটনাস্থলে যাই। পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।”
এদিকে আজ রোববার সকাল ৮টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন রংপুর অঞ্চলের দায়িত্বপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রিয়াজুল কবির। এ সময় লালমনিরহাট সেনা ক্যাম্পের কর্মকর্তাসহ সদর থানার পুলিশ সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন।