হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের সাম্প্রতিক ঘটনা এবং হেফাজত নেতাদের বিরুদ্ধে মামলার বিষয় নিয়ে চট্টগ্রামের হাটহাজারী দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম মাদরাসায় জরুরি মিটিংয়ে বসেছে দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা। সভায় হেফাজতের আমির জুনায়েদ বাবুনগরীসহ কেন্দ্রীয় কমিটির ৫০ জন নেতা উপস্থিত আছেন।
রোববার (১১ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় সভাটি শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করছেন হেফাজতে ইসলামের আমির জুনায়েদ বাবুনগরী। সভার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হেফাজতে ইসলামের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী।
মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী জানান, হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা, গ্রেপ্তার এবং মামুনুল হকের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী নিয়ে সভায় আলোচনা ও পরবর্তী করণীয় ঠিক করা হবে। একই সভায় সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক করোনা পরিস্থিতির কারণে কওমী মাদ্রাসাসমূহ বন্ধের সিদ্ধান্ত গৃহীত হতে পারে। সভা শেষে এ ব্যাপারে বিস্তারিত গণমাধ্যমকে জানানো হবে বলেও এই হেফাজত নেতা জানান।
উল্লেখ্য, গত ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের বিরোধিতা করে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান হেফাজতের নেতাকর্মীরা। এসময় চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিলেটসহ দেশের কয়েকটি স্থানে সহিংসতার ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় হেফাজত ইসলামের কয়েক হাজার নেতাকর্মীকে আসামি করে দেশের বিভিন্ন স্থানে মামলা করা হয়। এছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের রিসোর্ট কাণ্ডের পর তার ‘বিয়ে বির্তক’ সামনে আসে।
রোববার, ১১ এপ্রিল ২০২১
হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের সাম্প্রতিক ঘটনা এবং হেফাজত নেতাদের বিরুদ্ধে মামলার বিষয় নিয়ে চট্টগ্রামের হাটহাজারী দারুল উলুম মঈনুল ইসলাম মাদরাসায় জরুরি মিটিংয়ে বসেছে দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা। সভায় হেফাজতের আমির জুনায়েদ বাবুনগরীসহ কেন্দ্রীয় কমিটির ৫০ জন নেতা উপস্থিত আছেন।
রোববার (১১ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় সভাটি শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করছেন হেফাজতে ইসলামের আমির জুনায়েদ বাবুনগরী। সভার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হেফাজতে ইসলামের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী।
মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী জানান, হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা, গ্রেপ্তার এবং মামুনুল হকের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী নিয়ে সভায় আলোচনা ও পরবর্তী করণীয় ঠিক করা হবে। একই সভায় সরকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক করোনা পরিস্থিতির কারণে কওমী মাদ্রাসাসমূহ বন্ধের সিদ্ধান্ত গৃহীত হতে পারে। সভা শেষে এ ব্যাপারে বিস্তারিত গণমাধ্যমকে জানানো হবে বলেও এই হেফাজত নেতা জানান।
উল্লেখ্য, গত ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের বিরোধিতা করে ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান হেফাজতের নেতাকর্মীরা। এসময় চট্টগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিলেটসহ দেশের কয়েকটি স্থানে সহিংসতার ঘটনা ঘটে। এসব ঘটনায় হেফাজত ইসলামের কয়েক হাজার নেতাকর্মীকে আসামি করে দেশের বিভিন্ন স্থানে মামলা করা হয়। এছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের রিসোর্ট কাণ্ডের পর তার ‘বিয়ে বির্তক’ সামনে আসে।