স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল মন্তব্য করেছেন , ১১ সাংবাদিক নেতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠি অপ্রত্যাশি। তিনি বলেন, এটা কীভাবে ঘটল। এ বিষয়ে আমি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাকে বলেছেন একটি উৎসের কথা। আমার মনে হয় এটি পুরোপুরি ভুল বোঝাবুঝি। এটি কোথা থেকে এসেছে, কী হয়েছে সেটি খতিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ (২০ সেপ্টেম্বর) সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ঘটনাগুলো অপ্রত্যাশিতভাবে হয়েছে আসলে আমারও জানা ছিল না। তথ্যমন্ত্রী মহোদয়ও বোধ হয় জানতেন না কিছু। এই ঘটনা কীভাবে ঘটলো আমি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আপনাদের মতো একটি চিঠির কথা বলেছেন। সেই চিঠির উৎপত্তিটা কোথায় সেটি আমি দেখেছি। আমার মনে হয় একটা ভুল বোঝাবুঝির মাধ্যমে চিঠিটা গিয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এভাবে দেওয়া উচিত হয়নি। এটা নিয়ে আমরা একটু দেখে নেই। কোথা থেকে কি হয়েছে আমরা ব্যবস্থা নেব।
তিনি বলেন, আমরা বিষয়টি আরেকটু দেখে নিই। কোথা থেকে কীভাবে কী হয়েছে, দেখে ব্যবস্থা নেব। অবশ্যই আপনাদের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। আপনারা কষ্ট পেয়েছেন, ব্যথা পেয়েছেন। সেই জায়গাটায় কিছু করতে না পারলেও পরবর্তীতে এমনটা যাতে না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখব।
সাংবাদিক নেতাদের মধ্যে ইকবাল সোবহান চৌধুরী, মুনজুরুল আহসান বুলবুল, কুদ্দুস আফ্রাদ, আবুল কালাম আজাদ, আব্দুল জলিল ভুইয়া, ওমর ফারুক, সাজ্জাদ আলম খান তাপু উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২১
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল মন্তব্য করেছেন , ১১ সাংবাদিক নেতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ব্যাংকের চিঠি অপ্রত্যাশি। তিনি বলেন, এটা কীভাবে ঘটল। এ বিষয়ে আমি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাকে বলেছেন একটি উৎসের কথা। আমার মনে হয় এটি পুরোপুরি ভুল বোঝাবুঝি। এটি কোথা থেকে এসেছে, কী হয়েছে সেটি খতিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ (২০ সেপ্টেম্বর) সোমবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিক নেতাদের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ঘটনাগুলো অপ্রত্যাশিতভাবে হয়েছে আসলে আমারও জানা ছিল না। তথ্যমন্ত্রী মহোদয়ও বোধ হয় জানতেন না কিছু। এই ঘটনা কীভাবে ঘটলো আমি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আপনাদের মতো একটি চিঠির কথা বলেছেন। সেই চিঠির উৎপত্তিটা কোথায় সেটি আমি দেখেছি। আমার মনে হয় একটা ভুল বোঝাবুঝির মাধ্যমে চিঠিটা গিয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এভাবে দেওয়া উচিত হয়নি। এটা নিয়ে আমরা একটু দেখে নেই। কোথা থেকে কি হয়েছে আমরা ব্যবস্থা নেব।
তিনি বলেন, আমরা বিষয়টি আরেকটু দেখে নিই। কোথা থেকে কীভাবে কী হয়েছে, দেখে ব্যবস্থা নেব। অবশ্যই আপনাদের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে। আপনারা কষ্ট পেয়েছেন, ব্যথা পেয়েছেন। সেই জায়গাটায় কিছু করতে না পারলেও পরবর্তীতে এমনটা যাতে না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখব।
সাংবাদিক নেতাদের মধ্যে ইকবাল সোবহান চৌধুরী, মুনজুরুল আহসান বুলবুল, কুদ্দুস আফ্রাদ, আবুল কালাম আজাদ, আব্দুল জলিল ভুইয়া, ওমর ফারুক, সাজ্জাদ আলম খান তাপু উপস্থিত ছিলেন।