ম্যাচের প্রথম পাঁচ মিনিটেই দুই দলের একটি করে গোল হয়, যা শুরুতে জমজমাট লড়াইয়ের আভাস দিলেও পরে তা মিলিয়ে যায়। এক পর্যায়ে ম্যাচ হয়ে ওঠে একতরফা, যেখানে অরল্যান্ডো সিটির দাপুটে ফুটবলের সামনে দাঁড়াতেই পারল না লিওনেল মেসিকে ছাড়া খেলতে নামা ইন্টার মায়ামি। মেজর লিগ সকারের এই ম্যাচে ইন্টার মায়ামিকে ৪-১ গোলে হারায় অরল্যান্ডো।
অরল্যান্ডোর কলম্বিয়ান ফরোয়ার্ড লুইস মুরিয়েল দুটি গোল করার পাশাপাশি একটি গোলে সহায়তা করেন। আর্জেন্টাইন উইঙ্গার মার্তিন ওহেদা দুটি গোলে সহায়তা ও একটি গোল করেন। লিগস কাপের ম্যাচে চোট পাওয়া মেসি এই নিয়ে টানা দুই ম্যাচে খেলতে পারলেন না। কোচ হাভিয়ের মাসচেরানো ম্যাচের আগেই নিশ্চিত করেছিলেন, মেসিকে পাওয়া যাবে না এই ম্যাচেও।
বল দখলে (৫৪%) এগিয়েও মাঠে কার্যকারিতায় পিছিয়ে ছিল মায়ামি। অরল্যান্ডো ম্যাচজুড়ে ২১টি শট নেয়, যার ১২টি ছিল লক্ষ্যে। মায়ামির গোলকিপার অস্কার উস্তারি চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরেই ৮টি সেভ করে দলকে আরও বড় হার থেকে রক্ষা করেন। যদিও মেসি ছিলেন না, তবুও জর্দি আলবা, রদ্রিগো দে পল, সের্হিও বুসকেতস, লুইস সুয়ারেসের মতো তারকারা ছিলেন, তবে কেউই জ্বলে উঠতে পারেননি।
ঘরের মাঠে ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটেই এগিয়ে যায় অরল্যান্ডো। আলবার ভুলে বল পেয়ে মার্তিন ওহেদা দুর্দান্ত থ্রু বল বাড়ান, যা ধরে ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে গোল করেন মুরিয়েল। পঞ্চম মিনিটে রক্ষণে অরল্যান্ডোর ভুলের সুযোগ নিয়ে বক্সের মাথা থেকে দর্শনীয় ভলিতে গোল করেন ইয়ানিক ব্রাইট, যা মেজর লিগ সকারে এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারের প্রথম গোল।
প্রথমার্ধে অরল্যান্ডো একাধিক সুযোগ নিলেও গোলকিপার উস্তারি ও পোস্টের বাধায় থেমে যায়। তবে দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচের ৫০তম মিনিটে বক্সে দুর্দান্ত স্কিলে মুরিয়েল গোল করেন। আট মিনিট পর চমৎকার ফিনিশিংয়ে গোল যোগ করেন ওহেদা। ৮৮তম মিনিটে অফসাইড ফাঁদ এড়িয়ে শট নেন মার্কো পাসালিচ, যা ফিরিয়ে দেন উস্তারি। কিন্তু ফিরতি বল ধরে ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে গোল করে পাসালিচ নিশ্চিত করেন অরল্যান্ডোর বড় জয়।
এই নিয়ে ফ্লোরিডা ডার্বিতে দুই ম্যাচেই তিন গোলের ব্যবধানে জয় পেল অরল্যান্ডো। ঘরের মাঠে মায়ামির বিপক্ষে আট ম্যাচে তাদের হার নেই। ২৬ ম্যাচে ৪৪ পয়েন্ট নিয়ে ইস্টার্ন কনফারেন্সে চারে আছে অরল্যান্ডো, ২৩ ম্যাচে ৪২ পয়েন্ট নিয়ে ছয়ে মায়ামি। শীর্ষে রয়েছে ২৬ ম্যাচে ৫১ পয়েন্ট পাওয়া ফিলাডেলফিয়া।
সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫
ম্যাচের প্রথম পাঁচ মিনিটেই দুই দলের একটি করে গোল হয়, যা শুরুতে জমজমাট লড়াইয়ের আভাস দিলেও পরে তা মিলিয়ে যায়। এক পর্যায়ে ম্যাচ হয়ে ওঠে একতরফা, যেখানে অরল্যান্ডো সিটির দাপুটে ফুটবলের সামনে দাঁড়াতেই পারল না লিওনেল মেসিকে ছাড়া খেলতে নামা ইন্টার মায়ামি। মেজর লিগ সকারের এই ম্যাচে ইন্টার মায়ামিকে ৪-১ গোলে হারায় অরল্যান্ডো।
অরল্যান্ডোর কলম্বিয়ান ফরোয়ার্ড লুইস মুরিয়েল দুটি গোল করার পাশাপাশি একটি গোলে সহায়তা করেন। আর্জেন্টাইন উইঙ্গার মার্তিন ওহেদা দুটি গোলে সহায়তা ও একটি গোল করেন। লিগস কাপের ম্যাচে চোট পাওয়া মেসি এই নিয়ে টানা দুই ম্যাচে খেলতে পারলেন না। কোচ হাভিয়ের মাসচেরানো ম্যাচের আগেই নিশ্চিত করেছিলেন, মেসিকে পাওয়া যাবে না এই ম্যাচেও।
বল দখলে (৫৪%) এগিয়েও মাঠে কার্যকারিতায় পিছিয়ে ছিল মায়ামি। অরল্যান্ডো ম্যাচজুড়ে ২১টি শট নেয়, যার ১২টি ছিল লক্ষ্যে। মায়ামির গোলকিপার অস্কার উস্তারি চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরেই ৮টি সেভ করে দলকে আরও বড় হার থেকে রক্ষা করেন। যদিও মেসি ছিলেন না, তবুও জর্দি আলবা, রদ্রিগো দে পল, সের্হিও বুসকেতস, লুইস সুয়ারেসের মতো তারকারা ছিলেন, তবে কেউই জ্বলে উঠতে পারেননি।
ঘরের মাঠে ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটেই এগিয়ে যায় অরল্যান্ডো। আলবার ভুলে বল পেয়ে মার্তিন ওহেদা দুর্দান্ত থ্রু বল বাড়ান, যা ধরে ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে গোল করেন মুরিয়েল। পঞ্চম মিনিটে রক্ষণে অরল্যান্ডোর ভুলের সুযোগ নিয়ে বক্সের মাথা থেকে দর্শনীয় ভলিতে গোল করেন ইয়ানিক ব্রাইট, যা মেজর লিগ সকারে এই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডারের প্রথম গোল।
প্রথমার্ধে অরল্যান্ডো একাধিক সুযোগ নিলেও গোলকিপার উস্তারি ও পোস্টের বাধায় থেমে যায়। তবে দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচের ৫০তম মিনিটে বক্সে দুর্দান্ত স্কিলে মুরিয়েল গোল করেন। আট মিনিট পর চমৎকার ফিনিশিংয়ে গোল যোগ করেন ওহেদা। ৮৮তম মিনিটে অফসাইড ফাঁদ এড়িয়ে শট নেন মার্কো পাসালিচ, যা ফিরিয়ে দেন উস্তারি। কিন্তু ফিরতি বল ধরে ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে গোল করে পাসালিচ নিশ্চিত করেন অরল্যান্ডোর বড় জয়।
এই নিয়ে ফ্লোরিডা ডার্বিতে দুই ম্যাচেই তিন গোলের ব্যবধানে জয় পেল অরল্যান্ডো। ঘরের মাঠে মায়ামির বিপক্ষে আট ম্যাচে তাদের হার নেই। ২৬ ম্যাচে ৪৪ পয়েন্ট নিয়ে ইস্টার্ন কনফারেন্সে চারে আছে অরল্যান্ডো, ২৩ ম্যাচে ৪২ পয়েন্ট নিয়ে ছয়ে মায়ামি। শীর্ষে রয়েছে ২৬ ম্যাচে ৫১ পয়েন্ট পাওয়া ফিলাডেলফিয়া।