প্রথম লেগে বড় ব্যবধানে এগিয়ে ছিল পিএসজি। ফিরতি লেগে ঘরের মাঠে দ্রুত আরও দুই গোল হজম করে চার গোলের পিছিয়ে পড়া অ্যাস্টন ভিলা সেখান থেকে শুরু করে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনের লড়াই। জালে বল পাঠায় তিনবার, ম্যাচে জেতে ৩-২ গোলে। কিন্তু দুই লেগ মিলিয়ে এক গোল কম করায় চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিতে হয় তাদের। আর রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে শেষ চার নিশ্চিত করে প্যারিসের ক্লাব পিএসজি।
মঙ্গলবার ভিলা পার্কে কোয়ার্টার-ফাইনালের ফিরতি লেগে ৩-২ ব্যবধানে জয় পায় অ্যাস্টন ভিলা। তবে প্রথম লেগে ৩-১ গোলে জয় পাওয়া পিএসজি দুই লেগ মিলিয়ে ৫-৪ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে সেমি-ফাইনালের টিকেট নিশ্চিত করে।
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ভিলা। কিন্তু ১১তম মিনিটেই পিএসজি গোল করে বসে। গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেসের ভুলে বল পেয়ে হাকিমি গোল করলে এগিয়ে যায় সফরকারীরা। ২৭তম মিনিটে দেম্বেলের পাস থেকে নুনো মেন্দেসের গোল পিএসজির লিড করে তোলে ২-০।
দুর্দান্ত ছন্দে থাকা ভিলার হাল ছাড়ার প্রশ্নই ছিল না। ৩৪তম মিনিটে ইউরি টিয়েলেমান্সের শট বিপদজনকভাবে ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে দিক পাল্টে জালে ঢুকে যায়। দ্বিতীয়ার্ধে দুর্দান্ত দুটি গোল করে ম্যাচ জমিয়ে তোলে ভিলা। ৫৫তম মিনিটে ম্যাকগিন ও দুই মিনিট পর কন্সা গোল করে স্কোরলাইন করে ৩-২।
এই সময়ে টিয়েলেমান্স ও র্যাশফোর্ডের দুটি নিশ্চিত প্রচেষ্টা আটকে দেন দোন্নারুম্মা। ম্যাচের শেষ দিকে পিএসজিও কিছু সুযোগ পেলেও ব্যবধান বাড়াতে পারেনি।
শেষ মুহূর্তে ইয়ান মাটসেনের শট ফিরিয়ে বড় বিপদ থেকে বাঁচান দোন্নারুম্মা। শেষ বাঁশি বাজার সঙ্গে সঙ্গে হাঁফ ছাড়ে পিএসজি, আর হতাশায় ডাগআউটে পড়ে যান ভিলা কোচ উনাই এমেরি।
টানা দ্বিতীয়বারের মতো সেমি-ফাইনালে উঠল পিএসজি। শেষ চারে তাদের প্রতিপক্ষ হবে আর্সেনাল অথবা রেয়াল মাদ্রিদ।
বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫
প্রথম লেগে বড় ব্যবধানে এগিয়ে ছিল পিএসজি। ফিরতি লেগে ঘরের মাঠে দ্রুত আরও দুই গোল হজম করে চার গোলের পিছিয়ে পড়া অ্যাস্টন ভিলা সেখান থেকে শুরু করে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনের লড়াই। জালে বল পাঠায় তিনবার, ম্যাচে জেতে ৩-২ গোলে। কিন্তু দুই লেগ মিলিয়ে এক গোল কম করায় চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিতে হয় তাদের। আর রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে শেষ চার নিশ্চিত করে প্যারিসের ক্লাব পিএসজি।
মঙ্গলবার ভিলা পার্কে কোয়ার্টার-ফাইনালের ফিরতি লেগে ৩-২ ব্যবধানে জয় পায় অ্যাস্টন ভিলা। তবে প্রথম লেগে ৩-১ গোলে জয় পাওয়া পিএসজি দুই লেগ মিলিয়ে ৫-৪ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে সেমি-ফাইনালের টিকেট নিশ্চিত করে।
ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক ভিলা। কিন্তু ১১তম মিনিটেই পিএসজি গোল করে বসে। গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেসের ভুলে বল পেয়ে হাকিমি গোল করলে এগিয়ে যায় সফরকারীরা। ২৭তম মিনিটে দেম্বেলের পাস থেকে নুনো মেন্দেসের গোল পিএসজির লিড করে তোলে ২-০।
দুর্দান্ত ছন্দে থাকা ভিলার হাল ছাড়ার প্রশ্নই ছিল না। ৩৪তম মিনিটে ইউরি টিয়েলেমান্সের শট বিপদজনকভাবে ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে দিক পাল্টে জালে ঢুকে যায়। দ্বিতীয়ার্ধে দুর্দান্ত দুটি গোল করে ম্যাচ জমিয়ে তোলে ভিলা। ৫৫তম মিনিটে ম্যাকগিন ও দুই মিনিট পর কন্সা গোল করে স্কোরলাইন করে ৩-২।
এই সময়ে টিয়েলেমান্স ও র্যাশফোর্ডের দুটি নিশ্চিত প্রচেষ্টা আটকে দেন দোন্নারুম্মা। ম্যাচের শেষ দিকে পিএসজিও কিছু সুযোগ পেলেও ব্যবধান বাড়াতে পারেনি।
শেষ মুহূর্তে ইয়ান মাটসেনের শট ফিরিয়ে বড় বিপদ থেকে বাঁচান দোন্নারুম্মা। শেষ বাঁশি বাজার সঙ্গে সঙ্গে হাঁফ ছাড়ে পিএসজি, আর হতাশায় ডাগআউটে পড়ে যান ভিলা কোচ উনাই এমেরি।
টানা দ্বিতীয়বারের মতো সেমি-ফাইনালে উঠল পিএসজি। শেষ চারে তাদের প্রতিপক্ষ হবে আর্সেনাল অথবা রেয়াল মাদ্রিদ।