সেঞ্চুরিয়ান ডাকেট
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করে ৩৫১ রান করলো তারা। প্রতিযোগিতার ইতিহাসে যা সর্বাধিক। ১৬৫ রান করে নজির গড়লেন ওপেনার বেন ডাকেট।
প্রথম সারির পাঁচ ক্রিকেটারকে ছাড়া চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে নেমেছিল অস্ট্রেলিয়া। উল্টোদিকে ছিল ইংল্যান্ড। কয়েক দিন আগেই ভারতের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল তারা।
তাই দু’দলের কাছেই জয় গুরুত্বপূর্ণ। শনিবার লাহোরের মাঠে প্রথমে ব্যাট করে ৩৫১ রান করল ইংল্যান্ড। তাদের হয়ে ১৬৫ রানের ইনিংস খেললেন বেন ডাকেট। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে রেকর্ড গড়লেন তিনি। এই প্রতিযোগিতায় একটি ইনিংসে এটি কোনো ব্যাটারের করা সর্বাধিক রান। ২১ বছর আগের রেকর্ড ভেঙেছেন ডাকেট। ২০০৪ সালে অ্যামেরিকার বিপক্ষে ১৪৫ রান করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের নাথান অ্যাস্টল। দলগত রেকর্ডও হল ইংল্যান্ডের। ২০০৪ সালে সেই ম্যাচেই ৩৪৭ রান করেছিল নিউজিল্যান্ড। সেই নজিরও ভেঙে গেল।
এদিন টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা ইংল্যান্ড পাওয়ার প্লেতে হারায় ফিল সল্ট (১০) ও জেমি স্মিথকে (১৫)।
৪৩ রানে ২ উইকেট হারানো দলকে চাপে পড়তে দেননি ডাকেট। অভিজ্ঞ জো রুটের সঙ্গে জুটি গড়ে এগিয়ে নেন ইনিংস। চার মেরে ৪৯ বলে পঞ্চাশ স্পর্শ করেন ডাকেট। কয়েক ওভার পর রুটও পান ফিফটির ছোঁয়া, ৫৬ বলে। পঞ্চাশের পর আরেকটু দ্রুত রান বাড়াতে থাকেন ডাকেট। আরেক প্রান্তে রুটও। জ্যাম্পাকে সুইপ করে বিদায় রুট ৬৮ রানে (৭৮ বল)। ভাঙে ১৫৫ বল স্থায়ী ১৫৮ রানের জুটি।
পরের ওভারেই ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরিতে পা রাখেন ডাকেট, ৯৫ বলে। হ্যারি ব্রুকের দ্রুত বিদায়ের পর জস বাটলার (২৩) কিছুক্ষণ সঙ্গ দেন ডাকেটকে। তাদের জুটিতে আসে ৬১ রান, যেখানে অগ্রগামী ছিলেন ডাকেটই। দারুণ খেলা ডাকেট দেড়শ’তে পা রাখেন ৪৫তম ওভারে, ১৩৪ বলে।
পরপর দুই ওভারে লিভিংস্টোন ও ডাকেটকে হারায় ইংল্যান্ড। লিভিংস্টোনের পর (১৪) লাবুশেনের মন্থর গতির বলে এলবিডব্লিউ হয়ে শেষ হয় ডাকেটের ইনিংসটি। তার ১৪৩ বলের ইনিংসটি সাজানো ৩ ছক্কা ও ১৭ চার।
শেষদিকে জফ্রা আর্চারের ১০ বলে ২১ রানের ক্যামিও ইনিংসে সাড়ে তিনশ’ ছাড়ায় ইংলিশরা। অস্ট্রেলিয়ার ডাওয়ারশুইস ৬৬ রানে ৩, লাবুশেন ৪১ রানে ২ ও জাম্পা ৪৪ রানে ২ উইকেট নেন।
সেঞ্চুরিয়ান ডাকেট
শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথমে ব্যাট করে ৩৫১ রান করলো তারা। প্রতিযোগিতার ইতিহাসে যা সর্বাধিক। ১৬৫ রান করে নজির গড়লেন ওপেনার বেন ডাকেট।
প্রথম সারির পাঁচ ক্রিকেটারকে ছাড়া চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে নেমেছিল অস্ট্রেলিয়া। উল্টোদিকে ছিল ইংল্যান্ড। কয়েক দিন আগেই ভারতের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল তারা।
তাই দু’দলের কাছেই জয় গুরুত্বপূর্ণ। শনিবার লাহোরের মাঠে প্রথমে ব্যাট করে ৩৫১ রান করল ইংল্যান্ড। তাদের হয়ে ১৬৫ রানের ইনিংস খেললেন বেন ডাকেট। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে রেকর্ড গড়লেন তিনি। এই প্রতিযোগিতায় একটি ইনিংসে এটি কোনো ব্যাটারের করা সর্বাধিক রান। ২১ বছর আগের রেকর্ড ভেঙেছেন ডাকেট। ২০০৪ সালে অ্যামেরিকার বিপক্ষে ১৪৫ রান করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের নাথান অ্যাস্টল। দলগত রেকর্ডও হল ইংল্যান্ডের। ২০০৪ সালে সেই ম্যাচেই ৩৪৭ রান করেছিল নিউজিল্যান্ড। সেই নজিরও ভেঙে গেল।
এদিন টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা ইংল্যান্ড পাওয়ার প্লেতে হারায় ফিল সল্ট (১০) ও জেমি স্মিথকে (১৫)।
৪৩ রানে ২ উইকেট হারানো দলকে চাপে পড়তে দেননি ডাকেট। অভিজ্ঞ জো রুটের সঙ্গে জুটি গড়ে এগিয়ে নেন ইনিংস। চার মেরে ৪৯ বলে পঞ্চাশ স্পর্শ করেন ডাকেট। কয়েক ওভার পর রুটও পান ফিফটির ছোঁয়া, ৫৬ বলে। পঞ্চাশের পর আরেকটু দ্রুত রান বাড়াতে থাকেন ডাকেট। আরেক প্রান্তে রুটও। জ্যাম্পাকে সুইপ করে বিদায় রুট ৬৮ রানে (৭৮ বল)। ভাঙে ১৫৫ বল স্থায়ী ১৫৮ রানের জুটি।
পরের ওভারেই ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরিতে পা রাখেন ডাকেট, ৯৫ বলে। হ্যারি ব্রুকের দ্রুত বিদায়ের পর জস বাটলার (২৩) কিছুক্ষণ সঙ্গ দেন ডাকেটকে। তাদের জুটিতে আসে ৬১ রান, যেখানে অগ্রগামী ছিলেন ডাকেটই। দারুণ খেলা ডাকেট দেড়শ’তে পা রাখেন ৪৫তম ওভারে, ১৩৪ বলে।
পরপর দুই ওভারে লিভিংস্টোন ও ডাকেটকে হারায় ইংল্যান্ড। লিভিংস্টোনের পর (১৪) লাবুশেনের মন্থর গতির বলে এলবিডব্লিউ হয়ে শেষ হয় ডাকেটের ইনিংসটি। তার ১৪৩ বলের ইনিংসটি সাজানো ৩ ছক্কা ও ১৭ চার।
শেষদিকে জফ্রা আর্চারের ১০ বলে ২১ রানের ক্যামিও ইনিংসে সাড়ে তিনশ’ ছাড়ায় ইংলিশরা। অস্ট্রেলিয়ার ডাওয়ারশুইস ৬৬ রানে ৩, লাবুশেন ৪১ রানে ২ ও জাম্পা ৪৪ রানে ২ উইকেট নেন।