নিউ জার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়ামে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়ে নতুন আঙ্গিকের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের শিরোপা জিতেছে চেলসি। রোববার অনুষ্ঠিত ফাইনালে প্রথমার্ধেই তিন গোল করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় ইংলিশ ক্লাবটি।
চেলসির জয়ে বড় অবদান রাখেন কোল পালমার। নিজে করেন দুটি গোল, আরেকটিতে সহায়তা করেন সতীর্থ জোয়াও পেদ্রোকে। আগেই সেমি-ফাইনালে জোড়া গোল করা পেদ্রো ফাইনালেও দেখান ঝলক।
পিএসজি এবারের মৌসুমে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়সহ চারটি শিরোপা জিতলেও ফাইনালে চেলসির সামনে একেবারে অসহায় ছিল লুইস এনরিকের দল।
চেলসি এবার ক্লাব বিশ্বকাপসহ মৌসুমে দ্বিতীয় শিরোপা জিতল। এর আগে মে মাসে তারা উয়েফা কনফারেন্স লিগ জিতেছিল রেয়াল বেতিসকে ৪-১ গোলে হারিয়ে।
চেলসির গোলরক্ষক রবের্ত সানচেসও ফাইনালে ছিলেন দুর্দান্ত। পিএসজির ৬টি অন টার্গেট শটের সবকটিই রক্ষা করেন তিনি। তার কয়েকটি সেভ ছিল চোখ ধাঁধানো।
২২তম মিনিটে মালো গিস্তোর শট রক্ষণের বাধায় প্রতিহত হলে বল পেয়ে বাঁ পায়ের নিচু শটে চেলসিকে এগিয়ে দেন কোল পালমার। ৩০তম মিনিটে ডিফেন্ডার লিভাই কলউইলের লম্বা পাস ধরে বক্সে ঢুকে আবারও বাঁ পায়ের নিচু শটে জাল খুঁজে নেন পালমার। ৪৩তম মিনিটে পালমারের পাসে অফসাইড ফাঁদ এড়িয়ে বক্সে ঢুকে প্রথম স্পর্শেই গোল করেন জোয়াও পেদ্রো।
প্রথমার্ধে আরও দুটি নিশ্চিত গোল ঠেকিয়ে দেন সানচেস। দ্বিতীয়ার্ধে উসমান দেম্বেলে, ভিতিনিয়া ও জোয়াও নেভেসের শটেও বাধা হয়ে দাঁড়ান এই স্প্যানিশ গোলরক্ষক।
৮৫তম মিনিটে পিএসজি ১০ জনের দলে পরিণত হয়। চেলসির মার্ক কুকুরেইয়ার চুল টেনে ধরায় ভিএআরের সাহায্যে সরাসরি লাল কার্ড দেখেন পিএসজির মিডফিল্ডার জোয়াও নেভেস।
শেষ বাঁশি বাজার পর দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে হাতাহাতি হয়। চেলসির জোয়াও পেদ্রোর মুখে ঘুষি মারেন পিএসজি কোচ এনরিকে।
তবু ম্যাচ শেষে বাঁধভাঙা উদযাপন করে চেলসি শিবির। মাঠে ছিলেন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ম্যাচ শেষে তারা চ্যাম্পিয়নদের হাতে ট্রফি ও পদক তুলে দেন।
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫
নিউ জার্সির মেটলাইফ স্টেডিয়ামে ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়ে নতুন আঙ্গিকের ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের শিরোপা জিতেছে চেলসি। রোববার অনুষ্ঠিত ফাইনালে প্রথমার্ধেই তিন গোল করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় ইংলিশ ক্লাবটি।
চেলসির জয়ে বড় অবদান রাখেন কোল পালমার। নিজে করেন দুটি গোল, আরেকটিতে সহায়তা করেন সতীর্থ জোয়াও পেদ্রোকে। আগেই সেমি-ফাইনালে জোড়া গোল করা পেদ্রো ফাইনালেও দেখান ঝলক।
পিএসজি এবারের মৌসুমে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়সহ চারটি শিরোপা জিতলেও ফাইনালে চেলসির সামনে একেবারে অসহায় ছিল লুইস এনরিকের দল।
চেলসি এবার ক্লাব বিশ্বকাপসহ মৌসুমে দ্বিতীয় শিরোপা জিতল। এর আগে মে মাসে তারা উয়েফা কনফারেন্স লিগ জিতেছিল রেয়াল বেতিসকে ৪-১ গোলে হারিয়ে।
চেলসির গোলরক্ষক রবের্ত সানচেসও ফাইনালে ছিলেন দুর্দান্ত। পিএসজির ৬টি অন টার্গেট শটের সবকটিই রক্ষা করেন তিনি। তার কয়েকটি সেভ ছিল চোখ ধাঁধানো।
২২তম মিনিটে মালো গিস্তোর শট রক্ষণের বাধায় প্রতিহত হলে বল পেয়ে বাঁ পায়ের নিচু শটে চেলসিকে এগিয়ে দেন কোল পালমার। ৩০তম মিনিটে ডিফেন্ডার লিভাই কলউইলের লম্বা পাস ধরে বক্সে ঢুকে আবারও বাঁ পায়ের নিচু শটে জাল খুঁজে নেন পালমার। ৪৩তম মিনিটে পালমারের পাসে অফসাইড ফাঁদ এড়িয়ে বক্সে ঢুকে প্রথম স্পর্শেই গোল করেন জোয়াও পেদ্রো।
প্রথমার্ধে আরও দুটি নিশ্চিত গোল ঠেকিয়ে দেন সানচেস। দ্বিতীয়ার্ধে উসমান দেম্বেলে, ভিতিনিয়া ও জোয়াও নেভেসের শটেও বাধা হয়ে দাঁড়ান এই স্প্যানিশ গোলরক্ষক।
৮৫তম মিনিটে পিএসজি ১০ জনের দলে পরিণত হয়। চেলসির মার্ক কুকুরেইয়ার চুল টেনে ধরায় ভিএআরের সাহায্যে সরাসরি লাল কার্ড দেখেন পিএসজির মিডফিল্ডার জোয়াও নেভেস।
শেষ বাঁশি বাজার পর দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে হাতাহাতি হয়। চেলসির জোয়াও পেদ্রোর মুখে ঘুষি মারেন পিএসজি কোচ এনরিকে।
তবু ম্যাচ শেষে বাঁধভাঙা উদযাপন করে চেলসি শিবির। মাঠে ছিলেন ফিফা সভাপতি জিয়ান্নি ইনফান্তিনো ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ম্যাচ শেষে তারা চ্যাম্পিয়নদের হাতে ট্রফি ও পদক তুলে দেন।