দুই ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামার মাধ্যমে স্যার অ্যালিস্টার কুককে পেছনে ফেলে ইংল্যান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ টেস্ট খেলার ইতিহাস গড়েন দলীয় পেসার জেমস অ্যান্ডারসন। কিন্তু তার রেকর্ড গড়ার দিনে ব্যাট হাতে নড়েবড়ে ইংলিশরা। প্রথম দিনশেষে ৭ উইকেটে ২৫৮ রান সংগ্রহ করেছে জো রুটের দল।
সিরিজের প্রথম ম্যাচ ড্র হওয়ার পর দ্বিতীয় ম্যাচে জয়ের লক্ষ্যেই খেলতে নামে ইংল্যান্ড। বার্নিংহ্যামে অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করেন দুই ইংলিশ ওপেনার ররি বার্নস এবং ডব শিবলে। ওপেনিং জুটিতে দুজন মিলে তুলে ৭০ রান।
ব্যক্তিগত ৩৫ রানে ম্যাট হ্যানরির বলে ব্রান্ডেলের হাতে ক্যাচ তুলে সাজঘরে ফেরেন শিবলে। দ্বিতীয় উইকেটে ব্যাট করতে নামা জ্যাক ক্রাউলিকে শূন্য হাতেই প্যাভিলিয়নে ব্যাক পাঠান নেইল ওয়াগনার। ইংলিশ অধিনায়ক জো রুটকেও বেশিক্ষণ খেলতে দেননি কিউই পেসার হেনরি। কট বিহাইন্ড হওয়ার পূর্বে ৭ বলে করেছেন ৪ রান। পরের উইকেটে ব্যাট করতে নেমে ওলি পপ করেছেন ১৯ রান।
দুর্দান্ত সূচনার পর ১২৭ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে অনেকটা দিশেহার হয়ে পড়ে স্বাগতিকরা। এমতাবস্থায় ওপেনার ররি বার্নসের সঙ্গে ক্রিজে খুঁটি গেড়ে ব্যাট করতে থাকেন ড্যান লোরেন্স। ব্যক্তিগত অষ্টম হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করার পর ১৮৭ বলে ৮১ রান করে আউট হয়েছে বার্নস। তার ইনিংসটি ১০টি চারে সাজানো।
এদিকে লোরেন্স আপনতালে খেলতে থাকলেও তার যোগ্য সঙ্গী হতে পারেননি কেউই। উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান জেমস ব্রাসি শূন্যরানে এবং ২০ রানে ফেরেন ওলি স্টোনস। শেষ বিকেলে খেলায় মার্ক উডকে নিয়ে কিছুটা রান বাড়িয়ে নেন লোরেন্স। দিনশেষে ৬১ রানে লোরেন্স এবং ১৬ রানে উড অপরাজিথ থাকেন।
নিউজিল্যান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট পেয়েছেন ম্যাট হেনরি, ট্রেন্ট বোল্ট এবং অ্যাজাজ প্যাটেল। আর একটি উইকেট পান নেইল ওয়াগনার।
শুক্রবার, ১১ জুন ২০২১
দুই ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে মাঠে নামার মাধ্যমে স্যার অ্যালিস্টার কুককে পেছনে ফেলে ইংল্যান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ টেস্ট খেলার ইতিহাস গড়েন দলীয় পেসার জেমস অ্যান্ডারসন। কিন্তু তার রেকর্ড গড়ার দিনে ব্যাট হাতে নড়েবড়ে ইংলিশরা। প্রথম দিনশেষে ৭ উইকেটে ২৫৮ রান সংগ্রহ করেছে জো রুটের দল।
সিরিজের প্রথম ম্যাচ ড্র হওয়ার পর দ্বিতীয় ম্যাচে জয়ের লক্ষ্যেই খেলতে নামে ইংল্যান্ড। বার্নিংহ্যামে অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করেন দুই ইংলিশ ওপেনার ররি বার্নস এবং ডব শিবলে। ওপেনিং জুটিতে দুজন মিলে তুলে ৭০ রান।
ব্যক্তিগত ৩৫ রানে ম্যাট হ্যানরির বলে ব্রান্ডেলের হাতে ক্যাচ তুলে সাজঘরে ফেরেন শিবলে। দ্বিতীয় উইকেটে ব্যাট করতে নামা জ্যাক ক্রাউলিকে শূন্য হাতেই প্যাভিলিয়নে ব্যাক পাঠান নেইল ওয়াগনার। ইংলিশ অধিনায়ক জো রুটকেও বেশিক্ষণ খেলতে দেননি কিউই পেসার হেনরি। কট বিহাইন্ড হওয়ার পূর্বে ৭ বলে করেছেন ৪ রান। পরের উইকেটে ব্যাট করতে নেমে ওলি পপ করেছেন ১৯ রান।
দুর্দান্ত সূচনার পর ১২৭ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে অনেকটা দিশেহার হয়ে পড়ে স্বাগতিকরা। এমতাবস্থায় ওপেনার ররি বার্নসের সঙ্গে ক্রিজে খুঁটি গেড়ে ব্যাট করতে থাকেন ড্যান লোরেন্স। ব্যক্তিগত অষ্টম হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করার পর ১৮৭ বলে ৮১ রান করে আউট হয়েছে বার্নস। তার ইনিংসটি ১০টি চারে সাজানো।
এদিকে লোরেন্স আপনতালে খেলতে থাকলেও তার যোগ্য সঙ্গী হতে পারেননি কেউই। উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান জেমস ব্রাসি শূন্যরানে এবং ২০ রানে ফেরেন ওলি স্টোনস। শেষ বিকেলে খেলায় মার্ক উডকে নিয়ে কিছুটা রান বাড়িয়ে নেন লোরেন্স। দিনশেষে ৬১ রানে লোরেন্স এবং ১৬ রানে উড অপরাজিথ থাকেন।
নিউজিল্যান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট পেয়েছেন ম্যাট হেনরি, ট্রেন্ট বোল্ট এবং অ্যাজাজ প্যাটেল। আর একটি উইকেট পান নেইল ওয়াগনার।