টোকিও অলিম্পিক গেমস ২০২০
অলিম্পিক ফুটবলের পুরুষ বিভাগে ফেবারিট ব্রাজিল সেমিফাইনালে উঠেছে। শনিবার কোয়ার্টার ফাইনালে তারা ১-০ গোলে মিশরকে পরাজিত করে শেষ চারে নাম লেখাতে সক্ষম হয়। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে শেষ আটে ওঠা ব্রাজিলের হয়ে এ ম্যাচে গোলটি করেন ম্যাথিউস কুনহা। রিচার্লিসনের তৈরী করা সুযোগ থেকে গোলটি করেন কুনহা।
টোকিওর সাইতামা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত কোয়ার্টার ফাইনালে ব্রাজিল খেলে ফেবারিটদের মতোই। ম্যাচের ৬৩% সময় বল দখলে ছিল ব্রাজিলের। অপর দিকে মিশর পুরো ম্যাচে মাত্র ৫টি শট নিতে সক্ষম হয়। এর মধ্যে দুটি ছিল পোস্টে, যা গোলরক্ষককে পরাস্ত করতে পারেনি। ব্রাজিল শট মেরেছিল ১২টি, যার মধ্যে ৫টি ছিল পোস্টে। তবে তারা একটির বেশী গোল করতে পারেনি। সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ হবে মেক্সিকো। মেক্সিকো অপর কোয়ার্টার ফাইনালে ৬-৩ গোলে দক্ষিণ কোরিয়াকে পরাজিত করে সেমিফাইনালে ওঠে।
মিশর এবারের অলিম্পিক গেমসে বেশ ভাল খেলেছে। তারা ল্যাতিন আমেরিকান দেশ আর্জেন্টিনাকে পেছনে ফেলে শেষ আটে জায়গা করে নেয়। আর্জেন্টিনা অবশ্য তাদের ম্যাচে মিশরকে হারিয়েছিল। কিন্তু প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ২-০ গোলে হেরে যাওয়াতেই তাদের বিদায় নিতে হয়। স্পেনের সাথে ১-১ গোলে ড্র করেও লাভ হয়নি। শেষ ম্যাচে মিশর ২-০ গোলে অস্ট্রেলিয়াকে পরাজিত করে জায়গা করে নেয় শেষ আটে। অবশ্য ব্রাজিলের কাছে হেরে তাদেরকে বিদায় নিতে হলো।
মেক্সিকো এবারের অলিম্পিক ধারাবাহিকভাবে গোল করছে। সে ধারা তারা বজায় রাখে দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষেও। ম্যাচে তারা করে ৬টি গোল। যা এবারের অলিম্পিকে এক ম্যাচে করা সর্বোচ্চ। দক্ষিণ কোরিয়াও চেষ্টা করেছে। কিন্তু তারা মেক্সিকোর সাথে পেরে ওঠেনি। মেক্সিকোর ৬ গোলের বিপরীতে তারা করেছে তিন গোল। ১২ মিনিটে হেনরি মার্টিন গোল করে এগিয়ে দেন মেক্সিকোকে। কিন্তু ২০ মিনিটে ডং কিয়োং লি সমতায় ফেরান এশিয়ার দলটিকে। ৩০ মিনিটে লুইস রোমো করেন মেক্সিকোর দ্বিতীয় গোল। ৩৯ মিনিটে ব্যবধান ৩-১ করেন ফ্রান্সিস্কো কর্ডোভা। ৩১ মিনিটে ডং কিয়োং লি ব্যবধান কমান। কিন্তু ৫৪ মিনিটেই হেনরি মার্টিন ব্যবধান বাড়িয়ে করেন ৪-২। এর পর ৬৩ মিনিটে কর্ডোভা এবং ৮৪ মিনিটে এডুয়ার্ডো অগুরি করেন যথাক্রমে ৫ম ও ষষ্ঠ গোল। ইনজুরি টাইমে দক্ষিণ কোরিয়ার হয়ে তৃতীয় গোল করেন উই জো হোয়াং।
টোকিও অলিম্পিক গেমস ২০২০
শনিবার, ৩১ জুলাই ২০২১
অলিম্পিক ফুটবলের পুরুষ বিভাগে ফেবারিট ব্রাজিল সেমিফাইনালে উঠেছে। শনিবার কোয়ার্টার ফাইনালে তারা ১-০ গোলে মিশরকে পরাজিত করে শেষ চারে নাম লেখাতে সক্ষম হয়। গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে শেষ আটে ওঠা ব্রাজিলের হয়ে এ ম্যাচে গোলটি করেন ম্যাথিউস কুনহা। রিচার্লিসনের তৈরী করা সুযোগ থেকে গোলটি করেন কুনহা।
টোকিওর সাইতামা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত কোয়ার্টার ফাইনালে ব্রাজিল খেলে ফেবারিটদের মতোই। ম্যাচের ৬৩% সময় বল দখলে ছিল ব্রাজিলের। অপর দিকে মিশর পুরো ম্যাচে মাত্র ৫টি শট নিতে সক্ষম হয়। এর মধ্যে দুটি ছিল পোস্টে, যা গোলরক্ষককে পরাস্ত করতে পারেনি। ব্রাজিল শট মেরেছিল ১২টি, যার মধ্যে ৫টি ছিল পোস্টে। তবে তারা একটির বেশী গোল করতে পারেনি। সেমিফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ হবে মেক্সিকো। মেক্সিকো অপর কোয়ার্টার ফাইনালে ৬-৩ গোলে দক্ষিণ কোরিয়াকে পরাজিত করে সেমিফাইনালে ওঠে।
মিশর এবারের অলিম্পিক গেমসে বেশ ভাল খেলেছে। তারা ল্যাতিন আমেরিকান দেশ আর্জেন্টিনাকে পেছনে ফেলে শেষ আটে জায়গা করে নেয়। আর্জেন্টিনা অবশ্য তাদের ম্যাচে মিশরকে হারিয়েছিল। কিন্তু প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ২-০ গোলে হেরে যাওয়াতেই তাদের বিদায় নিতে হয়। স্পেনের সাথে ১-১ গোলে ড্র করেও লাভ হয়নি। শেষ ম্যাচে মিশর ২-০ গোলে অস্ট্রেলিয়াকে পরাজিত করে জায়গা করে নেয় শেষ আটে। অবশ্য ব্রাজিলের কাছে হেরে তাদেরকে বিদায় নিতে হলো।
মেক্সিকো এবারের অলিম্পিক ধারাবাহিকভাবে গোল করছে। সে ধারা তারা বজায় রাখে দক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষেও। ম্যাচে তারা করে ৬টি গোল। যা এবারের অলিম্পিকে এক ম্যাচে করা সর্বোচ্চ। দক্ষিণ কোরিয়াও চেষ্টা করেছে। কিন্তু তারা মেক্সিকোর সাথে পেরে ওঠেনি। মেক্সিকোর ৬ গোলের বিপরীতে তারা করেছে তিন গোল। ১২ মিনিটে হেনরি মার্টিন গোল করে এগিয়ে দেন মেক্সিকোকে। কিন্তু ২০ মিনিটে ডং কিয়োং লি সমতায় ফেরান এশিয়ার দলটিকে। ৩০ মিনিটে লুইস রোমো করেন মেক্সিকোর দ্বিতীয় গোল। ৩৯ মিনিটে ব্যবধান ৩-১ করেন ফ্রান্সিস্কো কর্ডোভা। ৩১ মিনিটে ডং কিয়োং লি ব্যবধান কমান। কিন্তু ৫৪ মিনিটেই হেনরি মার্টিন ব্যবধান বাড়িয়ে করেন ৪-২। এর পর ৬৩ মিনিটে কর্ডোভা এবং ৮৪ মিনিটে এডুয়ার্ডো অগুরি করেন যথাক্রমে ৫ম ও ষষ্ঠ গোল। ইনজুরি টাইমে দক্ষিণ কোরিয়ার হয়ে তৃতীয় গোল করেন উই জো হোয়াং।