করোনা মহামারী কাটিয়ে উঠলেও ফুটবল ও জীবন কোনটাই আর আগের মত স্বাভাবিক হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বার্সেলোনার সুপারস্টার লিওনেল মেসি।
ইউরোপের শীর্ষ পাঁচটি লিগের মধ্যে মে মাসের শুরুতে প্রথম লিগ হিসেবে মাঠে ফিরেছে জার্মান বুন্দেসলিগা। এমাসে শুরু হচ্ছে স্প্যানিশ লা লিগা, ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ ও ইতালিয়ান সিরি-এ লিগ। ফরাসি লিগ ওয়ানের এবারের মৌসুম বাতিল ঘোষনা করা হয়েছে।
সবগুলো লিগেই বাকি থাকা ম্যাচগুলো সবই দর্শকশুন্য স্টেডিয়ামে আয়োজিত হচ্ছে, হবে। ফলে ক্লাব, প্রতিযোগিতা এবং সংশ্লিষ্ট সকলেই এখন যে ধরনের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে তা কখনো কাটিয় ওঠা সম্ভব নয়। এক সাক্ষাৎকারে মেসি বলেছেন, আমার মনে হয়না ফুটবল কখনো পুরনো চেহারায় ফিরতে পারবে। কিন্তু ফুটবলের বাইরেও স্বাভাবিক জীবনযাত্রাও আর সম্ভব নয়। যেকোন ভাবেই হোক না কেন এই পরিস্থিতি আমাদের প্রত্যেকের জীবনকে প্রভাবিত করেছে। যে কারনে সকলেই এই মুহূর্তগুলোকে আজীবন মনে রাখবে। বিশেষ করে যারা প্রিয়জনদের হারিয়েছেন তাদের জন্য এই হতাশা কখনই কাটবে না। আমি নিশ্চিত এতে করে ফুটবল ও সব ধরনের ক্রীড়াই দারুনভাবে প্রভাবিত হবে। বিশ^ ক্রীড়াঙ্গনে যারা অর্থলগ্নি করেছে তাদের ক্ষেত্রে মুহূর্তগুলো একটু বেশী কঠিন।
একজন পেশাদার ফুটবলার হিসেবে অনুশীলন ও প্রতিযোগিতায় আমাদের ফিরতে হচ্ছে। কিন্তু আসলেই কি আগের মত স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে আমরা মাঠে নামতে যাচ্ছি। এটা সব ফুটবলারের জন্যই একটি আশ্চর্য্যজনক পরিস্থিতি।’
করোনায় যারা সামনে থেকে যুদ্ধ করে চলেছেন কাতালানে সেই সমস্ত লড়াকুদের জন্য চ্যারিটি বাবদ মেসি ১ মিলিয়ন ইউরো দান করেছেন। নিজের দেশ আর্জেন্টিনার হাসপাতাল ও চ্যারটিতেও মেসির এই অর্থ দান করা হয়েছে। বাসস/ওয়েবসাইট।
সোমবার, ০১ জুন ২০২০
করোনা মহামারী কাটিয়ে উঠলেও ফুটবল ও জীবন কোনটাই আর আগের মত স্বাভাবিক হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বার্সেলোনার সুপারস্টার লিওনেল মেসি।
ইউরোপের শীর্ষ পাঁচটি লিগের মধ্যে মে মাসের শুরুতে প্রথম লিগ হিসেবে মাঠে ফিরেছে জার্মান বুন্দেসলিগা। এমাসে শুরু হচ্ছে স্প্যানিশ লা লিগা, ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ ও ইতালিয়ান সিরি-এ লিগ। ফরাসি লিগ ওয়ানের এবারের মৌসুম বাতিল ঘোষনা করা হয়েছে।
সবগুলো লিগেই বাকি থাকা ম্যাচগুলো সবই দর্শকশুন্য স্টেডিয়ামে আয়োজিত হচ্ছে, হবে। ফলে ক্লাব, প্রতিযোগিতা এবং সংশ্লিষ্ট সকলেই এখন যে ধরনের আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে তা কখনো কাটিয় ওঠা সম্ভব নয়। এক সাক্ষাৎকারে মেসি বলেছেন, আমার মনে হয়না ফুটবল কখনো পুরনো চেহারায় ফিরতে পারবে। কিন্তু ফুটবলের বাইরেও স্বাভাবিক জীবনযাত্রাও আর সম্ভব নয়। যেকোন ভাবেই হোক না কেন এই পরিস্থিতি আমাদের প্রত্যেকের জীবনকে প্রভাবিত করেছে। যে কারনে সকলেই এই মুহূর্তগুলোকে আজীবন মনে রাখবে। বিশেষ করে যারা প্রিয়জনদের হারিয়েছেন তাদের জন্য এই হতাশা কখনই কাটবে না। আমি নিশ্চিত এতে করে ফুটবল ও সব ধরনের ক্রীড়াই দারুনভাবে প্রভাবিত হবে। বিশ^ ক্রীড়াঙ্গনে যারা অর্থলগ্নি করেছে তাদের ক্ষেত্রে মুহূর্তগুলো একটু বেশী কঠিন।
একজন পেশাদার ফুটবলার হিসেবে অনুশীলন ও প্রতিযোগিতায় আমাদের ফিরতে হচ্ছে। কিন্তু আসলেই কি আগের মত স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে আমরা মাঠে নামতে যাচ্ছি। এটা সব ফুটবলারের জন্যই একটি আশ্চর্য্যজনক পরিস্থিতি।’
করোনায় যারা সামনে থেকে যুদ্ধ করে চলেছেন কাতালানে সেই সমস্ত লড়াকুদের জন্য চ্যারিটি বাবদ মেসি ১ মিলিয়ন ইউরো দান করেছেন। নিজের দেশ আর্জেন্টিনার হাসপাতাল ও চ্যারটিতেও মেসির এই অর্থ দান করা হয়েছে। বাসস/ওয়েবসাইট।