alt

পাঠকের চিঠি

করোনা প্রতিরোধে মাস্কই শ্রেয়

আনসার উল্লাহ আশিক

: মঙ্গলবার, ০৩ নভেম্বর ২০২০

দেশে করোনা সংক্রমণ রোধে মাস্কের বিকল্প নেই। চলতি মাসেই সরকার দু’দফায় নির্দেশনা দেন মাস্ক ব্যবহারে। বিশেষ করে আগামী শীতে করোনার প্রকোপ বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। তাছাড়া ইউরোপ ও আমেরিকান অঙ্গরাজ্যে শীতের সমাগমে করোনা দ্বিতীয় ধাপে শুরু হয়। ফলে নাজেহাল অবস্থা দেশগুলোর। গত ১৯ অক্টোবর সোমবার মন্ত্রীসভায় ভার্চুয়াল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাভাইরাস সংক্রমণের সম্ভাব্য দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সবার জন্য মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন।

জনস্বাস্থ্য ইনিস্টিটিউট ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রন শাখা গত মার্চ-আগস্ট পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে এক জরিপ করে। গত ২৭ আগস্ট প্রকাশিত এই জরিপে দেখা গেছে, দেশে ৪৮ শতাংশ মানুষ মাস্ক পরেন না। অথচ মাস্ক ব্যবহারে করোনা ঝুঁকি কমে এমন মত এসেছে ৯২ দশমিক ৯০ শতাংশ। আবার একই মাসের ২৭ তারিখে ব্র্যাক, লাইফবয় ও প্রথম আলোর যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত আরেকটি জরিপ প্রকাশ হয়। এ জরিপে দেখা যায়, ৩১ জুলাই থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত- গরম ও অস্বস্তিতে মাস্ক পরেন না ৬৭ শতাংশ মানুষ। সেখানেও মাস্ক ব্যবহার করলে করোনার ঝুঁকি কমে, এমন মত এসেছে ৯২ দশমিক ৯০ শতাংশ।

করোনা মহামারী নিয়ন্ত্রণে চাই অভ্যাসগত পরিবর্তন ও সচেতনতা। আপনি সুরক্ষিত থাকুন এবং আপনার পরিবারকে সুরক্ষিত রাখুন। নচেৎ এ ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়া দুরূহ হয়ে দাঁড়াবে। এখন উপসর্গহীন রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি। আমরা কেউই জানি না কে পজিটিভ, কে নেগেটিভ। ফলে আমাদের পরস্পরের জন্যই মাস্ক দরকার।

শিক্ষকদের বেতন-ভাতার বৈষম্য দূর করতে হবে

বাংলাদেশ টেলিভিশন চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সংবাদ প্রসঙ্গে

মাটি কেটে নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি

পিঠা উৎসব : ঐতিহ্যের পুনরুত্থান ও জনপ্রিয়তা

পরিবেশ সুরক্ষায় সবুজ অর্থনীতি

পানির অপচয় রোধে সচেতনতা

নিরাপত্তায় মনোযোগ বাড়ানো জরুরি

ছবি

প্লাস্টিক দূষণ : সমাধানের পথ কী?

ছাত্রত্বহীন আদুভাইদের রাজনীতি বন্ধ হোক

অগ্নিকা- থেকে মুক্তির উপায় কী?

ছবি

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কাঁকড়া শিকার

ছবি

টিসিবির ট্রাকে চাল নেই কেন?

মেট্রোরেলে মশা

ছবি

গণপরিবহনে নারী আসনের অপ্রতুলতা

ছবি

অভিযান যেন একতরফা না হয়

পরিবহন ভাড়া কমান

ইন্টারনেট প্রযুক্তির গুরুত্ব

ছবি

বই নির্বাচন, বন্ধু নির্বাচনের মতো গুরুত্বপূর্ণ

অব্যবস্থাপনার দিকে মেট্রোরেল

সাহিত্যের সঙ্গে সাংবাদিকতার সম্পর্ক : বিশ্লেষণ

কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ মহাসড়কের সংস্কার চাই

খাল খনন করুন

ছিনতাইকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিন

মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিম পৌরসভার খাল ভরাটের কারণে বেহাল দশা

ছবি

রেলক্রসিং যেন মরণ ফাঁদ

ছবি

অবৈধ পথে ইউরোপ যাত্রা : স্বপ্ন নাকি মৃত্যুর ফাঁদ?

ছাতারপাইয়ায় রাস্তা সংস্কার জরুরি

বইয়ের আলোয় দূর হোক অন্ধকার

পোস্তগোলা রাস্তার শোচনীয় অবস্থা

কৃষক কাঁদে, ভোক্তাও কাঁদে

হতাশার আরেক নাম ভর্তি পরীক্ষা

চট্টগ্রামের পাঁচলাইশে ক্ষতিগ্রস্তদের লিজ দলিল দিন

ছবি

সাতার শেখা জরুরি

গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়া : শিক্ষার্থীদের জন্য স্বস্তি নাকি ভোগান্তি?

ছবি

বন্ধ করা হোক ফিটনেসবিহীন যানবাহন

ছবি

অমর একুশে বইমেলা

tab

পাঠকের চিঠি

করোনা প্রতিরোধে মাস্কই শ্রেয়

আনসার উল্লাহ আশিক

মঙ্গলবার, ০৩ নভেম্বর ২০২০

দেশে করোনা সংক্রমণ রোধে মাস্কের বিকল্প নেই। চলতি মাসেই সরকার দু’দফায় নির্দেশনা দেন মাস্ক ব্যবহারে। বিশেষ করে আগামী শীতে করোনার প্রকোপ বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। তাছাড়া ইউরোপ ও আমেরিকান অঙ্গরাজ্যে শীতের সমাগমে করোনা দ্বিতীয় ধাপে শুরু হয়। ফলে নাজেহাল অবস্থা দেশগুলোর। গত ১৯ অক্টোবর সোমবার মন্ত্রীসভায় ভার্চুয়াল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাভাইরাস সংক্রমণের সম্ভাব্য দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সবার জন্য মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন।

জনস্বাস্থ্য ইনিস্টিটিউট ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রন শাখা গত মার্চ-আগস্ট পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে এক জরিপ করে। গত ২৭ আগস্ট প্রকাশিত এই জরিপে দেখা গেছে, দেশে ৪৮ শতাংশ মানুষ মাস্ক পরেন না। অথচ মাস্ক ব্যবহারে করোনা ঝুঁকি কমে এমন মত এসেছে ৯২ দশমিক ৯০ শতাংশ। আবার একই মাসের ২৭ তারিখে ব্র্যাক, লাইফবয় ও প্রথম আলোর যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত আরেকটি জরিপ প্রকাশ হয়। এ জরিপে দেখা যায়, ৩১ জুলাই থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত- গরম ও অস্বস্তিতে মাস্ক পরেন না ৬৭ শতাংশ মানুষ। সেখানেও মাস্ক ব্যবহার করলে করোনার ঝুঁকি কমে, এমন মত এসেছে ৯২ দশমিক ৯০ শতাংশ।

করোনা মহামারী নিয়ন্ত্রণে চাই অভ্যাসগত পরিবর্তন ও সচেতনতা। আপনি সুরক্ষিত থাকুন এবং আপনার পরিবারকে সুরক্ষিত রাখুন। নচেৎ এ ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়া দুরূহ হয়ে দাঁড়াবে। এখন উপসর্গহীন রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি। আমরা কেউই জানি না কে পজিটিভ, কে নেগেটিভ। ফলে আমাদের পরস্পরের জন্যই মাস্ক দরকার।

back to top