আনসার উল্লাহ আশিক
দেশে করোনা সংক্রমণ রোধে মাস্কের বিকল্প নেই। চলতি মাসেই সরকার দু’দফায় নির্দেশনা দেন মাস্ক ব্যবহারে। বিশেষ করে আগামী শীতে করোনার প্রকোপ বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। তাছাড়া ইউরোপ ও আমেরিকান অঙ্গরাজ্যে শীতের সমাগমে করোনা দ্বিতীয় ধাপে শুরু হয়। ফলে নাজেহাল অবস্থা দেশগুলোর। গত ১৯ অক্টোবর সোমবার মন্ত্রীসভায় ভার্চুয়াল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাভাইরাস সংক্রমণের সম্ভাব্য দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সবার জন্য মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন।
জনস্বাস্থ্য ইনিস্টিটিউট ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রন শাখা গত মার্চ-আগস্ট পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে এক জরিপ করে। গত ২৭ আগস্ট প্রকাশিত এই জরিপে দেখা গেছে, দেশে ৪৮ শতাংশ মানুষ মাস্ক পরেন না। অথচ মাস্ক ব্যবহারে করোনা ঝুঁকি কমে এমন মত এসেছে ৯২ দশমিক ৯০ শতাংশ। আবার একই মাসের ২৭ তারিখে ব্র্যাক, লাইফবয় ও প্রথম আলোর যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত আরেকটি জরিপ প্রকাশ হয়। এ জরিপে দেখা যায়, ৩১ জুলাই থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত- গরম ও অস্বস্তিতে মাস্ক পরেন না ৬৭ শতাংশ মানুষ। সেখানেও মাস্ক ব্যবহার করলে করোনার ঝুঁকি কমে, এমন মত এসেছে ৯২ দশমিক ৯০ শতাংশ।
করোনা মহামারী নিয়ন্ত্রণে চাই অভ্যাসগত পরিবর্তন ও সচেতনতা। আপনি সুরক্ষিত থাকুন এবং আপনার পরিবারকে সুরক্ষিত রাখুন। নচেৎ এ ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়া দুরূহ হয়ে দাঁড়াবে। এখন উপসর্গহীন রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি। আমরা কেউই জানি না কে পজিটিভ, কে নেগেটিভ। ফলে আমাদের পরস্পরের জন্যই মাস্ক দরকার।
আনসার উল্লাহ আশিক
মঙ্গলবার, ০৩ নভেম্বর ২০২০
দেশে করোনা সংক্রমণ রোধে মাস্কের বিকল্প নেই। চলতি মাসেই সরকার দু’দফায় নির্দেশনা দেন মাস্ক ব্যবহারে। বিশেষ করে আগামী শীতে করোনার প্রকোপ বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। তাছাড়া ইউরোপ ও আমেরিকান অঙ্গরাজ্যে শীতের সমাগমে করোনা দ্বিতীয় ধাপে শুরু হয়। ফলে নাজেহাল অবস্থা দেশগুলোর। গত ১৯ অক্টোবর সোমবার মন্ত্রীসভায় ভার্চুয়াল বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাভাইরাস সংক্রমণের সম্ভাব্য দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় সবার জন্য মাস্ক ব্যবহার নিশ্চিত করার নির্দেশ দেন।
জনস্বাস্থ্য ইনিস্টিটিউট ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রন শাখা গত মার্চ-আগস্ট পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন বিভাগীয় শহরে এক জরিপ করে। গত ২৭ আগস্ট প্রকাশিত এই জরিপে দেখা গেছে, দেশে ৪৮ শতাংশ মানুষ মাস্ক পরেন না। অথচ মাস্ক ব্যবহারে করোনা ঝুঁকি কমে এমন মত এসেছে ৯২ দশমিক ৯০ শতাংশ। আবার একই মাসের ২৭ তারিখে ব্র্যাক, লাইফবয় ও প্রথম আলোর যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত আরেকটি জরিপ প্রকাশ হয়। এ জরিপে দেখা যায়, ৩১ জুলাই থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত- গরম ও অস্বস্তিতে মাস্ক পরেন না ৬৭ শতাংশ মানুষ। সেখানেও মাস্ক ব্যবহার করলে করোনার ঝুঁকি কমে, এমন মত এসেছে ৯২ দশমিক ৯০ শতাংশ।
করোনা মহামারী নিয়ন্ত্রণে চাই অভ্যাসগত পরিবর্তন ও সচেতনতা। আপনি সুরক্ষিত থাকুন এবং আপনার পরিবারকে সুরক্ষিত রাখুন। নচেৎ এ ভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়া দুরূহ হয়ে দাঁড়াবে। এখন উপসর্গহীন রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি। আমরা কেউই জানি না কে পজিটিভ, কে নেগেটিভ। ফলে আমাদের পরস্পরের জন্যই মাস্ক দরকার।