চাঁদা দাবি ও আদায়কেন্দ্রিক ঘটনার জেরে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হামলার অভিযোগ করেছে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের শিক্ষার্থীরা। বুধবার দুপুরে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা এই ঘটনা সম্পর্কে ব্যাখ্যা দেন এবং সাতটি দাবি উত্থাপন করেন।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে বরিশালে দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৫০ জন আহত হন। সংঘর্ষের পেছনে চাঁদা দাবির একটি ঘটনা উল্লেখ করে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা জানান, শুক্রবার এক গরিব বাসচালকের কাছে ৬০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করা হয় এবং চাঁদাবাজরা ৪০ হাজার টাকা আদায় করেন। মঙ্গলবার রাতে চাঁদাবাজির আরেকটি ঘটনার সময় দুই অভিযুক্তকে এলাকাবাসী আটক করে। পরে জানা যায়, তারা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। এই ঘটনার জের ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বাসে করে এসে বিএম কলেজের শিক্ষার্থী ও পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা চালায় বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা সাত দফা দাবিতে বলেন:
১. হামলাকারীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা।
২. আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার খরচ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বহন করতে হবে।
৩. বিএম কলেজসহ সব শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
৪. বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেন শহরে অরাজকতা তৈরি করতে না পারে, সেই ব্যবস্থা নিতে হবে।
৫. ভাঙচুরের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
৬. আইনের আওতায় আনা।
৭. ভবিষ্যতে এ ধরনের হামলা হলে তার দায়ভার বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়কে নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএম কলেজের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন এবং বাংলা বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী আকবর মোবিন। এদিকে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর ও সহযোগী অধ্যাপক মো. খোরশেদ আলম জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিস্থিতি সামাল দিতে বিএম কলেজ এবং স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান করতে উদ্যোগ নিয়েছে।
বরিশাল বিএম কলেজের অধ্যক্ষ মো. আমিনুল হক জানান, বুধবার বেলা ১১টায় কলেজের সামনে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মচারীদের নিয়ে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
চাঁদা দাবি ও আদায়কেন্দ্রিক ঘটনার জেরে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের হামলার অভিযোগ করেছে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজের শিক্ষার্থীরা। বুধবার দুপুরে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা এই ঘটনা সম্পর্কে ব্যাখ্যা দেন এবং সাতটি দাবি উত্থাপন করেন।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে বরিশালে দুই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৫০ জন আহত হন। সংঘর্ষের পেছনে চাঁদা দাবির একটি ঘটনা উল্লেখ করে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা জানান, শুক্রবার এক গরিব বাসচালকের কাছে ৬০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করা হয় এবং চাঁদাবাজরা ৪০ হাজার টাকা আদায় করেন। মঙ্গলবার রাতে চাঁদাবাজির আরেকটি ঘটনার সময় দুই অভিযুক্তকে এলাকাবাসী আটক করে। পরে জানা যায়, তারা বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। এই ঘটনার জের ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বাসে করে এসে বিএম কলেজের শিক্ষার্থী ও পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা চালায় বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা সাত দফা দাবিতে বলেন:
১. হামলাকারীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা।
২. আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার খরচ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বহন করতে হবে।
৩. বিএম কলেজসহ সব শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
৪. বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেন শহরে অরাজকতা তৈরি করতে না পারে, সেই ব্যবস্থা নিতে হবে।
৫. ভাঙচুরের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
৬. আইনের আওতায় আনা।
৭. ভবিষ্যতে এ ধরনের হামলা হলে তার দায়ভার বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়কে নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএম কলেজের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী সাব্বির হোসেন এবং বাংলা বিভাগের স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থী আকবর মোবিন। এদিকে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর ও সহযোগী অধ্যাপক মো. খোরশেদ আলম জানিয়েছেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিস্থিতি সামাল দিতে বিএম কলেজ এবং স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে একটি শান্তিপূর্ণ সমাধান করতে উদ্যোগ নিয়েছে।
বরিশাল বিএম কলেজের অধ্যক্ষ মো. আমিনুল হক জানান, বুধবার বেলা ১১টায় কলেজের সামনে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মচারীদের নিয়ে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়েছে।