ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুরের জোড়া মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে ১২৩তম বার্ষিক ওরশ। বাংলাদেশ থেকে ওরশে অংশ গ্রহণ করতে ‘ওরশ স্পেশাল ট্রেন’ চড়ে মেদিনীপুর যাবেন ২২৫১ জন যাত্রী।
২৪ টি কোচের বিশেষ আন্তঃদেশীয় ‘ওরশ স্পেশাল ট্রেন’ আগামীকাল বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টা ১ মিনিটে যাত্রা শুরু করবে রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশন থেকে ।
সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আঞ্জুমান-ই-কাদেরীয়ার সভাপতি ও মেদিনীপুর ওরশ স্পেশাল ট্রেন ২০২৪-এর টিম লিডার মো. মাহাবুব উল আলম (দুলাল)।
জানা গেছে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে মেদিনীপুরের জোড়া মসজিদে আগামী ১৭ই ফেব্রুয়ারি শনিবার দিবাগত রাতে ওরশ উদযাপিত হবে।
এই ওরশ শরীফ পরিচালনা করবেন আওলাদে রাসূল হজরত সৈয়দ শাহ্ ইয়াসুব আলী আল কাদেরী আল হাসানী আল হুসাইনী আল বাগদাদী আল মেদিনীপুরী।
রাজবাড়ী আঞ্জুমান-ই-কাদেরীয়ার সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল আজিজ কাদরী খোকন জানান, বার্ষিক ওরশ উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে ওরশ স্পেশাল ট্রেনে ২১৫১ জন ভারতে যাবেন। যাত্রীদের মধ্যে ১ হাজার ৩১৬ জন পুরুষ, ৮৫২ জন মহিলা এবং ৮৩ জন শিশু (বালক ৫৫ ও বালিকা ২৮) রয়েছেন।
আগামীকাল ১৪ ফেব্রুয়ারি রাত ১০টায় রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশন থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে ট্রেন। ওরশ শেষে ১৯ ফেব্রুয়ারি রাজবাড়ী ফিরবে ওরশ স্পেশাল ট্রেনটি।
তিনি বলেন, ওরসে যাওয়ার জন্য হাজার হাজার ভক্ত ও মুরিদান আবেদন করে থাকেন। কিন্তু ব্যবস্থা না থাকায় সবাইকে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। যে কারণে লটারির মাধ্যমে স্পেশাল ট্রেনের যাত্রী নির্বাচিত করা হয়। যাত্রীরা পাসপোর্টের মাধ্যমে ভিসা সম্পন্ন করেন। ট্রেন ছাড়াও অনেকে সড়ক ও বিকল্পপথে মেদেনীপুরের ওরসে যান।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত সরকার যৌথভাবে ১৯০২ সাল থেকে ওরশ স্পেশাল ট্রেনটি চলাচলের ব্যবস্থা করে আসছে। তবে করোনা ভাইরাসের কারণে ২০২১ ও ২০২২ সালে ওরশ স্পেশাল ট্রেন যায়নি। আঞ্জুমান-ই-কাদেরীয়া বাংলাদেশ উভয় সরকারের কাছে কৃতজ্ঞ। একই সময়ে ওরশ খানকায়ে কাদেরীয়া বড় মসজিদ রাজবাড়ীতেও অনুষ্ঠিত হবে।
রাজবাড়ীর রেলওয়ের স্টেশন মাস্টার তন্ময় কুমার দত্ত বলেন, প্রতি বছরের মতো এবারো বাংলাদেশ এবং ভারত সরকারের রেলওয়ে বিভাগের ব্যবস্থাপনায় ২৪টি বগির একটি বিশেষ ট্রেন বরাদ্দ করা হয়েছে। ‘ওরশ স্পেশাল ট্রেন’-এর যাত্রা উপলক্ষে রাজবাড়ী রেলস্টেশন বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
রাজবাড়ী জিআরপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোমনাথ বসু বলেন, আগামীকাল রাতে ভারতের মেদিনীপুরের উদ্দেশ্যে ওরশ স্পেশাল ট্রেন ছেড়ে যাবে। এ সময় ট্রেন দেখতে অনেক ভক্ত ও মুরিদ স্টেশনে আসবেন। প্রায় ২০ থেকে ৩০ হাজার লোকের সমাগম হতে পারে। যাত্রী ও ভক্তবৃন্দদের নিরাপত্তার স্বার্থে রেলওয়ে পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন থাকবে।এছাড়াও পুরো স্টেশন এলাকা সিসিটিভির আওতায় থাকবে।
মঙ্গলবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুরের জোড়া মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে ১২৩তম বার্ষিক ওরশ। বাংলাদেশ থেকে ওরশে অংশ গ্রহণ করতে ‘ওরশ স্পেশাল ট্রেন’ চড়ে মেদিনীপুর যাবেন ২২৫১ জন যাত্রী।
২৪ টি কোচের বিশেষ আন্তঃদেশীয় ‘ওরশ স্পেশাল ট্রেন’ আগামীকাল বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টা ১ মিনিটে যাত্রা শুরু করবে রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশন থেকে ।
সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আঞ্জুমান-ই-কাদেরীয়ার সভাপতি ও মেদিনীপুর ওরশ স্পেশাল ট্রেন ২০২৪-এর টিম লিডার মো. মাহাবুব উল আলম (দুলাল)।
জানা গেছে, ভারতের পশ্চিমবঙ্গে মেদিনীপুরের জোড়া মসজিদে আগামী ১৭ই ফেব্রুয়ারি শনিবার দিবাগত রাতে ওরশ উদযাপিত হবে।
এই ওরশ শরীফ পরিচালনা করবেন আওলাদে রাসূল হজরত সৈয়দ শাহ্ ইয়াসুব আলী আল কাদেরী আল হাসানী আল হুসাইনী আল বাগদাদী আল মেদিনীপুরী।
রাজবাড়ী আঞ্জুমান-ই-কাদেরীয়ার সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল আজিজ কাদরী খোকন জানান, বার্ষিক ওরশ উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে ওরশ স্পেশাল ট্রেনে ২১৫১ জন ভারতে যাবেন। যাত্রীদের মধ্যে ১ হাজার ৩১৬ জন পুরুষ, ৮৫২ জন মহিলা এবং ৮৩ জন শিশু (বালক ৫৫ ও বালিকা ২৮) রয়েছেন।
আগামীকাল ১৪ ফেব্রুয়ারি রাত ১০টায় রাজবাড়ী রেলওয়ে স্টেশন থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে ট্রেন। ওরশ শেষে ১৯ ফেব্রুয়ারি রাজবাড়ী ফিরবে ওরশ স্পেশাল ট্রেনটি।
তিনি বলেন, ওরসে যাওয়ার জন্য হাজার হাজার ভক্ত ও মুরিদান আবেদন করে থাকেন। কিন্তু ব্যবস্থা না থাকায় সবাইকে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না। যে কারণে লটারির মাধ্যমে স্পেশাল ট্রেনের যাত্রী নির্বাচিত করা হয়। যাত্রীরা পাসপোর্টের মাধ্যমে ভিসা সম্পন্ন করেন। ট্রেন ছাড়াও অনেকে সড়ক ও বিকল্পপথে মেদেনীপুরের ওরসে যান।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ও ভারত সরকার যৌথভাবে ১৯০২ সাল থেকে ওরশ স্পেশাল ট্রেনটি চলাচলের ব্যবস্থা করে আসছে। তবে করোনা ভাইরাসের কারণে ২০২১ ও ২০২২ সালে ওরশ স্পেশাল ট্রেন যায়নি। আঞ্জুমান-ই-কাদেরীয়া বাংলাদেশ উভয় সরকারের কাছে কৃতজ্ঞ। একই সময়ে ওরশ খানকায়ে কাদেরীয়া বড় মসজিদ রাজবাড়ীতেও অনুষ্ঠিত হবে।
রাজবাড়ীর রেলওয়ের স্টেশন মাস্টার তন্ময় কুমার দত্ত বলেন, প্রতি বছরের মতো এবারো বাংলাদেশ এবং ভারত সরকারের রেলওয়ে বিভাগের ব্যবস্থাপনায় ২৪টি বগির একটি বিশেষ ট্রেন বরাদ্দ করা হয়েছে। ‘ওরশ স্পেশাল ট্রেন’-এর যাত্রা উপলক্ষে রাজবাড়ী রেলস্টেশন বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
রাজবাড়ী জিআরপি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোমনাথ বসু বলেন, আগামীকাল রাতে ভারতের মেদিনীপুরের উদ্দেশ্যে ওরশ স্পেশাল ট্রেন ছেড়ে যাবে। এ সময় ট্রেন দেখতে অনেক ভক্ত ও মুরিদ স্টেশনে আসবেন। প্রায় ২০ থেকে ৩০ হাজার লোকের সমাগম হতে পারে। যাত্রী ও ভক্তবৃন্দদের নিরাপত্তার স্বার্থে রেলওয়ে পুলিশ ও আনসার সদস্য মোতায়েন থাকবে।এছাড়াও পুরো স্টেশন এলাকা সিসিটিভির আওতায় থাকবে।