হবিগঞ্জ জেলা শহরের দেড় কিলোমিটার প্রধান সড়কের সর্বত্রই টমটমের আধিপত্য। অপরিকল্পিত টমটম চলাচল হয়ে উঠেছে শহরবাসীর ‘গলার কাটা’। স্থানীয়রা জানান, প্রধান সড়কসহ শহরের প্রায় প্রতিটি রাস্তাই এখন টমটমের দখলে। এপাশ-ওপাশ দু’পাশেই টমটম। রাস্তার কোথাও কোথাও চলাচল করছে একাধিক সারিতে। এতে লেগে থাকে যানজট, দুর্ভোগে পড়েন পথচারীরা।
জানা যায়, হবিগঞ্জ শহরে মোট ১ হাজার ৩০০ টমটম চলাচলের অনুমোদন থাকলেও বাস্তবে চলাচল করছে পাচঁ হাজারেরও অধিক। তবে এমনিতেই নয়, অনুমতিবিহীন টমটমগুলো কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে চলাচল করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।
সরেজমিনে শহরের কালিবাড়ি এলাকায় দেখা যায়, পুরো সড়ক জুড়ে শতশত টমটমের সারি। দুই সারিতে টমটম থেমে থাকায় হেঁটে চলাও প্রায় বন্ধের উপক্রম। এছাড়াও হবিগঞ্জ শহরের সবুজবাগ, এমএ মোতালিব চত্তর, পুরাতন হাসপাতাল, খোয়াই ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় যানজট লেগেই থাকে।
জেলা শহরের সবচেয়ে ব্যস্ততম এলাকা চৌধুরী বাজার চৌরাস্তা। এখানে সকাল-সন্ধ্যা যানজট লেগেই থাকে। তাই প্রয়োজনের অতিরিক্ত টমটম চলাচল বন্ধ করা এখন শহরবাসীর প্রাণের দাবি হয়ে উঠেছে।
আবার অনেকগুলো টমটম চোরাই বিদ্যুতের চার্জ দিয়ে দিব্যি দাপিয়ে বেড়াচ্ছে হবিগঞ্জ শহর। শীত মৌসুমে হবিগঞ্জ শহরে লোড শেডিংয়ের তেমন একটা প্রভাব না পড়লেও গরমে যার প্রভাব ভালো মতো পড়ছে বলে মনে করছেন ভুক্তভোগীরা।
অকেজো হয়ে যাওয়া টমটমের ব্যাটারি যেখানে-সেখানে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। প্রতি বছর এ রকম হাজার হাজার ব্যাটারির কারণে বিনষ্ট হচ্ছে পরিবেশ। এসব ব্যাটারি চার্জ দিতে প্রতিদিন খরচ হচ্ছে বড় মাপের বিদ্যুৎ। দুর্ভোগ কমাতে কর্তৃপক্ষের আন্তরিকতা কামনা করেছেন ভুক্তভোগীরা। হবিগঞ্জ পৌর মেয়র আতাউর রহমান সেলিমের বলেন, অনুমোদনহীন টমটম শহরে চলতে দেয়া হবে না। অচিরেই অভিযান পরিচারনা করা হবে।
শনিবার, ১৯ আগস্ট ২০২৩
হবিগঞ্জ জেলা শহরের দেড় কিলোমিটার প্রধান সড়কের সর্বত্রই টমটমের আধিপত্য। অপরিকল্পিত টমটম চলাচল হয়ে উঠেছে শহরবাসীর ‘গলার কাটা’। স্থানীয়রা জানান, প্রধান সড়কসহ শহরের প্রায় প্রতিটি রাস্তাই এখন টমটমের দখলে। এপাশ-ওপাশ দু’পাশেই টমটম। রাস্তার কোথাও কোথাও চলাচল করছে একাধিক সারিতে। এতে লেগে থাকে যানজট, দুর্ভোগে পড়েন পথচারীরা।
জানা যায়, হবিগঞ্জ শহরে মোট ১ হাজার ৩০০ টমটম চলাচলের অনুমোদন থাকলেও বাস্তবে চলাচল করছে পাচঁ হাজারেরও অধিক। তবে এমনিতেই নয়, অনুমতিবিহীন টমটমগুলো কর্তৃপক্ষকে ম্যানেজ করে চলাচল করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।
সরেজমিনে শহরের কালিবাড়ি এলাকায় দেখা যায়, পুরো সড়ক জুড়ে শতশত টমটমের সারি। দুই সারিতে টমটম থেমে থাকায় হেঁটে চলাও প্রায় বন্ধের উপক্রম। এছাড়াও হবিগঞ্জ শহরের সবুজবাগ, এমএ মোতালিব চত্তর, পুরাতন হাসপাতাল, খোয়াই ব্রিজসহ বিভিন্ন এলাকায় যানজট লেগেই থাকে।
জেলা শহরের সবচেয়ে ব্যস্ততম এলাকা চৌধুরী বাজার চৌরাস্তা। এখানে সকাল-সন্ধ্যা যানজট লেগেই থাকে। তাই প্রয়োজনের অতিরিক্ত টমটম চলাচল বন্ধ করা এখন শহরবাসীর প্রাণের দাবি হয়ে উঠেছে।
আবার অনেকগুলো টমটম চোরাই বিদ্যুতের চার্জ দিয়ে দিব্যি দাপিয়ে বেড়াচ্ছে হবিগঞ্জ শহর। শীত মৌসুমে হবিগঞ্জ শহরে লোড শেডিংয়ের তেমন একটা প্রভাব না পড়লেও গরমে যার প্রভাব ভালো মতো পড়ছে বলে মনে করছেন ভুক্তভোগীরা।
অকেজো হয়ে যাওয়া টমটমের ব্যাটারি যেখানে-সেখানে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। প্রতি বছর এ রকম হাজার হাজার ব্যাটারির কারণে বিনষ্ট হচ্ছে পরিবেশ। এসব ব্যাটারি চার্জ দিতে প্রতিদিন খরচ হচ্ছে বড় মাপের বিদ্যুৎ। দুর্ভোগ কমাতে কর্তৃপক্ষের আন্তরিকতা কামনা করেছেন ভুক্তভোগীরা। হবিগঞ্জ পৌর মেয়র আতাউর রহমান সেলিমের বলেন, অনুমোদনহীন টমটম শহরে চলতে দেয়া হবে না। অচিরেই অভিযান পরিচারনা করা হবে।