বুয়েটের শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানির মৃত্যুর ঘটনায় করা হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৬ অক্টোবর দিন ধার্য করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কুতুবপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই-নিরস্ত্র) জহিরুল ইসলাম প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এজন্য ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম সাইফুল ইসলামের আদালত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।
দোহার থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক নুরুন্নাহার মনি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হত্যা মামলার আসামিরা হলেন- শরীফুল হোসেন, শাকিল আহম্মেদ, সেজান আহম্মেদ, মো. রুবেল, মো. সজীব, মো. নুরুজ্জামান, মো. নাসির, মো. মারুফ, মো. আশরাফুল আলম, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন, মো. নোমান, মো. জাহিদ, এটিএম শাহরিয়ার মোমিন, মো. মারুফুল হক এবং রোকনুজ্জামান ওরফে জিতু। মামলার ১৫ আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ১৪ জুলাই একসঙ্গে ১৫/১৬ যুবক পদ্মা নদীতে ঘুরতে যায়। সন্ধ্যার পর সানি নামে ওই বুয়েট শিক্ষার্থী নিখোঁজ হয়। রাতেই স্থানীয়দের দেওয়া খবরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দোহার থানা পুলিশ। পরে ঘটনাস্থলে যায় ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলও। ১৫ জুলাই সকালে সানির মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস ডুবুরি দল। সুরতহাল শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
এ ঘটনায় ওইদিন বিকেলে সানির বড় ভাই হাসাদুজ্জামান ১৫ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন।
মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বুয়েটের শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানির মৃত্যুর ঘটনায় করা হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৬ অক্টোবর দিন ধার্য করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কুতুবপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই-নিরস্ত্র) জহিরুল ইসলাম প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এজন্য ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এম সাইফুল ইসলামের আদালত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।
দোহার থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক নুরুন্নাহার মনি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
হত্যা মামলার আসামিরা হলেন- শরীফুল হোসেন, শাকিল আহম্মেদ, সেজান আহম্মেদ, মো. রুবেল, মো. সজীব, মো. নুরুজ্জামান, মো. নাসির, মো. মারুফ, মো. আশরাফুল আলম, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন, মো. নোমান, মো. জাহিদ, এটিএম শাহরিয়ার মোমিন, মো. মারুফুল হক এবং রোকনুজ্জামান ওরফে জিতু। মামলার ১৫ আসামি বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ১৪ জুলাই একসঙ্গে ১৫/১৬ যুবক পদ্মা নদীতে ঘুরতে যায়। সন্ধ্যার পর সানি নামে ওই বুয়েট শিক্ষার্থী নিখোঁজ হয়। রাতেই স্থানীয়দের দেওয়া খবরে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দোহার থানা পুলিশ। পরে ঘটনাস্থলে যায় ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলও। ১৫ জুলাই সকালে সানির মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস ডুবুরি দল। সুরতহাল শেষে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
এ ঘটনায় ওইদিন বিকেলে সানির বড় ভাই হাসাদুজ্জামান ১৫ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা করেন।