লঞ্চ মালিকেরা রোটেশন প্রথায় বরিশাল-ঢাকা রুটে প্রতিদিন উভয় প্রান্ত থেকে মাত্র দুটি লঞ্চ পরিচালনা করায় লঞ্চ যাত্রীদের কাছে কেবিনের টিকেট এখন সোনার হরিন পাওয়ার মতো হয়েছে। লঞ্চ মালিকদের এই সিদ্ধান্তের ফলে এখনও যারা লঞ্চে যাতায়াত করেন, বিশেষ করে রোগী যাত্রীরা বিপদে পড়েছেন। মাত্র দুটি লঞ্চ চলায় এখন দুটি লঞ্চই উপচে পড়া ভিড় নিয়ে যাতায়াত করছে।
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগে বরিশাল-ঢাকা নৌরুটে প্রতিদিন উভয় প্রান্ত থেকে ৭-৮টি করে লঞ্চ উপচে পড়া যাত্রী নিয়ে চলাচল করত। পদ্মা সেতু চালুর পর বিভিন্ন বেসরকারি বাস ঢাকা থেকে বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন স্থানের রুটে চলাচল শুরু করলে লঞ্চের ভাড়ার থেকে কম ভাড়ায় যাত্রীরা বাসে চলাচল শুরু করে।
লঞ্চ মালিকদের দাবি পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর লঞ্চ যাত্রী কমে যাওয়া ও জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে মালিকেরা প্রতিদিন বড় অঙ্কের লোকসান দিচ্ছিল। তাই লঞ্চ মালিকেরা সভা করে রোটেশন প্রথায় প্রতিদিন উভয় প্রান্ত থেকে মাত্র দুটি লঞ্চ চলাচলের সিদ্ধান্ত নেয়। ফলে যাত্রীদের পূর্বের মতোই দুর্ভোগের সৃষ্টি হচ্ছে। আর লঞ্চ মালিকদের মধ্যে যাত্রীসেবার মানও হ্রাস পেয়েছে।
বরিশাল-ঢাকা রুটে যাত্রী পরিবহনকারী লঞ্চ সুন্দরবনের মালিক ও লঞ্চ মালিক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, রোটেশন প্রথা না হলে এতদিনে এই রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়ে যেত। মালিকরা এখন যাত্রী সেবার মান বাড়িয়ে যাত্রী আকর্ষণের চেষ্টা করছেন।
মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
লঞ্চ মালিকেরা রোটেশন প্রথায় বরিশাল-ঢাকা রুটে প্রতিদিন উভয় প্রান্ত থেকে মাত্র দুটি লঞ্চ পরিচালনা করায় লঞ্চ যাত্রীদের কাছে কেবিনের টিকেট এখন সোনার হরিন পাওয়ার মতো হয়েছে। লঞ্চ মালিকদের এই সিদ্ধান্তের ফলে এখনও যারা লঞ্চে যাতায়াত করেন, বিশেষ করে রোগী যাত্রীরা বিপদে পড়েছেন। মাত্র দুটি লঞ্চ চলায় এখন দুটি লঞ্চই উপচে পড়া ভিড় নিয়ে যাতায়াত করছে।
পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগে বরিশাল-ঢাকা নৌরুটে প্রতিদিন উভয় প্রান্ত থেকে ৭-৮টি করে লঞ্চ উপচে পড়া যাত্রী নিয়ে চলাচল করত। পদ্মা সেতু চালুর পর বিভিন্ন বেসরকারি বাস ঢাকা থেকে বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন স্থানের রুটে চলাচল শুরু করলে লঞ্চের ভাড়ার থেকে কম ভাড়ায় যাত্রীরা বাসে চলাচল শুরু করে।
লঞ্চ মালিকদের দাবি পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর লঞ্চ যাত্রী কমে যাওয়া ও জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে মালিকেরা প্রতিদিন বড় অঙ্কের লোকসান দিচ্ছিল। তাই লঞ্চ মালিকেরা সভা করে রোটেশন প্রথায় প্রতিদিন উভয় প্রান্ত থেকে মাত্র দুটি লঞ্চ চলাচলের সিদ্ধান্ত নেয়। ফলে যাত্রীদের পূর্বের মতোই দুর্ভোগের সৃষ্টি হচ্ছে। আর লঞ্চ মালিকদের মধ্যে যাত্রীসেবার মানও হ্রাস পেয়েছে।
বরিশাল-ঢাকা রুটে যাত্রী পরিবহনকারী লঞ্চ সুন্দরবনের মালিক ও লঞ্চ মালিক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, রোটেশন প্রথা না হলে এতদিনে এই রুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ হয়ে যেত। মালিকরা এখন যাত্রী সেবার মান বাড়িয়ে যাত্রী আকর্ষণের চেষ্টা করছেন।