নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের নলছাপ্রা বাজারের উত্তর পার্শ্বে খালেক খালের ওপর ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের চাটায় সাঁকোর ওপর দিয়ে পারাপার হয়ে শত শত শিক্ষার্থী বিভিন্ন স্কুল মসজিদ মাদ্রাসায় যাতায়াত করে থাকে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এই সাঁকোটি ভেঙে পড়ে থাকায় এলাকার ছাত্র ছাত্রীদের যাতায়াতের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এই কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীরা পায়ে হেঁটে ফসলি জমির ওপর দিয়ে প্রতিদিন বালুচরা উচ্চ বিদ্যালয়, নলছাপ্রা হাইস্কুল, নলছাপ্রা গীর্জা মিশন, মহিলা মাদ্রাসা ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাতায়াত করছে। ঠিক একই অবস্থা স্থানীয় সাধারণ জনগণ এলাকার বিভিন্ন হাট বাজারে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা শামসুল হক বলেন, আমাদের এই দীর্ঘদিনের দূর্ভোগ সমস্যা দেখার কেউ নেই! প্রতি বছর নিজেরাই এলাকার ছাত্র ছাত্রী ও নিজেদের প্রয়োজনে বাঁশের চাটাই বেঁধে পারাপার হই। এ বছর আর কেউ এগিয়ে আসেনা মেরামতের জন্য। ফসলি জমির ওপর দিয়েই ঘুরে যেতে হচ্ছে। নাজিরপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুল আলী জানান, আমি জানতাম না, এখন শুনেছি, অচিরেই পারাপারের ব্যবস্থা করা হবে।
মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের নলছাপ্রা বাজারের উত্তর পার্শ্বে খালেক খালের ওপর ঝুঁকিপূর্ণ বাঁশের চাটায় সাঁকোর ওপর দিয়ে পারাপার হয়ে শত শত শিক্ষার্থী বিভিন্ন স্কুল মসজিদ মাদ্রাসায় যাতায়াত করে থাকে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এই সাঁকোটি ভেঙে পড়ে থাকায় এলাকার ছাত্র ছাত্রীদের যাতায়াতের চরম দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এই কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীরা পায়ে হেঁটে ফসলি জমির ওপর দিয়ে প্রতিদিন বালুচরা উচ্চ বিদ্যালয়, নলছাপ্রা হাইস্কুল, নলছাপ্রা গীর্জা মিশন, মহিলা মাদ্রাসা ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাতায়াত করছে। ঠিক একই অবস্থা স্থানীয় সাধারণ জনগণ এলাকার বিভিন্ন হাট বাজারে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা শামসুল হক বলেন, আমাদের এই দীর্ঘদিনের দূর্ভোগ সমস্যা দেখার কেউ নেই! প্রতি বছর নিজেরাই এলাকার ছাত্র ছাত্রী ও নিজেদের প্রয়োজনে বাঁশের চাটাই বেঁধে পারাপার হই। এ বছর আর কেউ এগিয়ে আসেনা মেরামতের জন্য। ফসলি জমির ওপর দিয়েই ঘুরে যেতে হচ্ছে। নাজিরপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুল আলী জানান, আমি জানতাম না, এখন শুনেছি, অচিরেই পারাপারের ব্যবস্থা করা হবে।