পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার সদর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি ইমরান শেখ শোভনের মুক্তি, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও সকল রাজবন্দিদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে পোষ্টার ছাপিয়ে নিজ হাতে বিভিন্ন জায়গায় শাটিয়েছেন শোভনের মা।
জানাগেছে, গত ৮ সেপ্টেম্বর নাজিরপুরে যুবদলের গাড়িবহরে ছাত্রলীগ-যুবলীগের হামলার ঘটনায় ১০ সেপ্টেম্বর বিষ্ফোরক আইনের ১৯০৮ এর ৩/৩ক/৬ ধারায় সদর ইউনিয়নের ছাত্রদলের সভাপতি ইমরান শেখ শোভন সহ ৩৭ জনের নাম করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও ৪০/৫০ জন বিএনপি নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে নাজিরপুর থানায় মামলা হয়। এই মামলায় নাজিরপুর থানা পুলিশ ইমরান শেখ শোভন ও উপজেলা শ্রমীক দলের যুগ্ম আহবায়ক সুমন খানকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করলে আদালত তাদের জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ইমরান শেখ শোভন উপজেলার সদর ইউনিয়নের মোঃ ইলিয়াস হোসেন শেখ ও মিনারা পারভীন দম্পত্তির একমাত্র পুত্র এবং সুমন খান একই এলাকার শামসুল খানের ছেলে।
এ বিষয়ে ইমরান শেখ শোভনের মা মিনারা পারভীন জানান, আমার ছেলেকে ঘড় থেকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে। আমি বারবার থানায় গেছি আমার ছেলেকে ছাড়ানোর জন্য। পুলিশ আমার ছেলেকে ছাড়ে নাই বরং মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলা হাজতে পাঠিয়েছে। আমি মা, আমার একটাই ছেলে, কত খারাপ লাগে আপনারা বোঝেন ? আমার খারাপ লাগাথেকেই আমার ছেলের নিঃশ্বর্ত মুক্তি চেয়ে নিজেই পোষ্টার লাগিয়েছি।
মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার সদর ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি ইমরান শেখ শোভনের মুক্তি, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও সকল রাজবন্দিদের নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে পোষ্টার ছাপিয়ে নিজ হাতে বিভিন্ন জায়গায় শাটিয়েছেন শোভনের মা।
জানাগেছে, গত ৮ সেপ্টেম্বর নাজিরপুরে যুবদলের গাড়িবহরে ছাত্রলীগ-যুবলীগের হামলার ঘটনায় ১০ সেপ্টেম্বর বিষ্ফোরক আইনের ১৯০৮ এর ৩/৩ক/৬ ধারায় সদর ইউনিয়নের ছাত্রদলের সভাপতি ইমরান শেখ শোভন সহ ৩৭ জনের নাম করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও ৪০/৫০ জন বিএনপি নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে নাজিরপুর থানায় মামলা হয়। এই মামলায় নাজিরপুর থানা পুলিশ ইমরান শেখ শোভন ও উপজেলা শ্রমীক দলের যুগ্ম আহবায়ক সুমন খানকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করলে আদালত তাদের জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ইমরান শেখ শোভন উপজেলার সদর ইউনিয়নের মোঃ ইলিয়াস হোসেন শেখ ও মিনারা পারভীন দম্পত্তির একমাত্র পুত্র এবং সুমন খান একই এলাকার শামসুল খানের ছেলে।
এ বিষয়ে ইমরান শেখ শোভনের মা মিনারা পারভীন জানান, আমার ছেলেকে ঘড় থেকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে। আমি বারবার থানায় গেছি আমার ছেলেকে ছাড়ানোর জন্য। পুলিশ আমার ছেলেকে ছাড়ে নাই বরং মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলা হাজতে পাঠিয়েছে। আমি মা, আমার একটাই ছেলে, কত খারাপ লাগে আপনারা বোঝেন ? আমার খারাপ লাগাথেকেই আমার ছেলের নিঃশ্বর্ত মুক্তি চেয়ে নিজেই পোষ্টার লাগিয়েছি।