করোনা মহামারীকালে বেতন ভাতা না দেয়ায় গার্মেন্টে ঢুকে কাপড় ও অন্য মেশিন চুরি করে নিয়ে যান এক কর্মচারী। ২০২১ সালে ৯ ডিসেম্বর রাতে গাজীপুরের গাছা থানা এলাকায় এই চুরির ঘটনা ঘটে।
প্রথমে থানা পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করে ক্লু পায়নি। তারা আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন পেশ করে। কিন্তু আদালত স্ব-প্রণোদিত হয়ে মামলাটি তদন্ত করার জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) নির্দেশ দেয়।
অবশেষে পিবিআই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে এসএম আসাউল নামে ও কারখানার এক শ্রমিককে গ্রেপ্তার করেছে। গত রোববার গভীররাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) পিবিআই হেডকোয়ার্টাস থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা এসআই মিজানুর রহমান সংবাদকে জানান, গাজীপুর মহানগরীর স্টিচারস মেটিক্স লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার আক্তারুল ইসলাম ২০২১ সালে ৯ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে ছুটি শেষে নিজ বাসায় চলে যান। ১০ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তিনি ফ্যাক্টরিতে ঢুকে দেখতে পান পেছনের পকেটগেইটের তালা ভাঙা। ফ্যাক্টরির নিচ তলার কাটিং সেকশন থেকে ৭ লাখ ৫২ হাজার টাকা মূল্যের ১,২৫৪ কেজি ফিনিস ফেব্রিক্স, ৫০ হাজার টাকা মূল্যের অন্য মেশিন ও পার্টস নেই।
পরে সিসিটিভির ফুটেজ পর্যালোচনা করে দেখতে পান, ২০২১ সালে ৯ ডিসেম্বর রাত ১১টার দিকে অজ্ঞাত ব্যক্তিসহ কারখানার সামনে একটি কাভার্ডভ্যান রয়েছে। রাত ১২টার দিকে তারা গাড়িতে মালামাল লোড করে নিয়ে যায়।
এই ঘটনায় ম্যানেজার আক্তারুল ইসলাম বাদী হয়ে গাজীপুরের গাছা থানায় একটি মামলা করেন।
মামলাটি প্রথমে থানা পুলিশ তদন্ত করে। তারা কোন ক্লু উদ্ঘাটন করতে না পেরে আদালতে চূড়ান্ত রিপোর্ট পেশ করে। এরপর আদালত মামলাটির রহস্য উদ্ঘাটনে পিবিআই গাজীপুর জেলাকে নির্দেশ দেয়। পিবিআই গত ১৭ সেপ্টম্বর রাতে টঙ্গী থেকে আসামি এসএম আসাউলকে (৪০) গ্রেপ্তার করে।
জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত বলেছেন, তিনি পেশায় একজন ইলেকট্রিক মিস্ত্রি। বিভিন্ন কারখানায় চাকরি করতেন। ২০২১ সালে ওই ফ্যাক্টোরিতে মাসিক ২৫ হাজার টাকা বেতনে চাকরিতে যোগদান করেন।
করোনা মহামারীর সময় ফ্যাক্টরি বন্ধ থাকায় এবং বেতন পরিশোধ না করায় সহযোগীদের নিয়ে তিনি ওই চুরির ঘটনা ঘটান।
বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
করোনা মহামারীকালে বেতন ভাতা না দেয়ায় গার্মেন্টে ঢুকে কাপড় ও অন্য মেশিন চুরি করে নিয়ে যান এক কর্মচারী। ২০২১ সালে ৯ ডিসেম্বর রাতে গাজীপুরের গাছা থানা এলাকায় এই চুরির ঘটনা ঘটে।
প্রথমে থানা পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করে ক্লু পায়নি। তারা আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন পেশ করে। কিন্তু আদালত স্ব-প্রণোদিত হয়ে মামলাটি তদন্ত করার জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) নির্দেশ দেয়।
অবশেষে পিবিআই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে এসএম আসাউল নামে ও কারখানার এক শ্রমিককে গ্রেপ্তার করেছে। গত রোববার গভীররাতে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) পিবিআই হেডকোয়ার্টাস থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা এসআই মিজানুর রহমান সংবাদকে জানান, গাজীপুর মহানগরীর স্টিচারস মেটিক্স লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার আক্তারুল ইসলাম ২০২১ সালে ৯ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ৮টার দিকে ছুটি শেষে নিজ বাসায় চলে যান। ১০ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তিনি ফ্যাক্টরিতে ঢুকে দেখতে পান পেছনের পকেটগেইটের তালা ভাঙা। ফ্যাক্টরির নিচ তলার কাটিং সেকশন থেকে ৭ লাখ ৫২ হাজার টাকা মূল্যের ১,২৫৪ কেজি ফিনিস ফেব্রিক্স, ৫০ হাজার টাকা মূল্যের অন্য মেশিন ও পার্টস নেই।
পরে সিসিটিভির ফুটেজ পর্যালোচনা করে দেখতে পান, ২০২১ সালে ৯ ডিসেম্বর রাত ১১টার দিকে অজ্ঞাত ব্যক্তিসহ কারখানার সামনে একটি কাভার্ডভ্যান রয়েছে। রাত ১২টার দিকে তারা গাড়িতে মালামাল লোড করে নিয়ে যায়।
এই ঘটনায় ম্যানেজার আক্তারুল ইসলাম বাদী হয়ে গাজীপুরের গাছা থানায় একটি মামলা করেন।
মামলাটি প্রথমে থানা পুলিশ তদন্ত করে। তারা কোন ক্লু উদ্ঘাটন করতে না পেরে আদালতে চূড়ান্ত রিপোর্ট পেশ করে। এরপর আদালত মামলাটির রহস্য উদ্ঘাটনে পিবিআই গাজীপুর জেলাকে নির্দেশ দেয়। পিবিআই গত ১৭ সেপ্টম্বর রাতে টঙ্গী থেকে আসামি এসএম আসাউলকে (৪০) গ্রেপ্তার করে।
জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত বলেছেন, তিনি পেশায় একজন ইলেকট্রিক মিস্ত্রি। বিভিন্ন কারখানায় চাকরি করতেন। ২০২১ সালে ওই ফ্যাক্টোরিতে মাসিক ২৫ হাজার টাকা বেতনে চাকরিতে যোগদান করেন।
করোনা মহামারীর সময় ফ্যাক্টরি বন্ধ থাকায় এবং বেতন পরিশোধ না করায় সহযোগীদের নিয়ে তিনি ওই চুরির ঘটনা ঘটান।