প্লাটিনাম কার্ড ৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ও গোল্ড কার্ড ৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। ১০ বছর মেয়াদি কার্ডে প্রতিবছর ১২দিন ফ্রী থাকার সুযোগ।
বাংলাদেশে সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্পকে বিকশিত ও সমৃদ্ধ করতে সুইট ড্রিম ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের ‘ডি মোর হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট’ যাত্রা শুরু করেছে। কক্সবাজার, বান্দরবান, সাজেক, শ্রীমঙ্গল, কুয়াকাটা, চট্টগ্রাম ও ঢাকায় ‘ডি মোর হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট’ চালু করা হয়।
রাঙ্গামাটি ও সেন্টমার্টিনেও দ্রুতই এটি চালু করা হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এছাড়া পর্যটকদের আবাসন সেবা প্রদানের সুবিধার্থে টাইম শেয়ারিং কার্ড সেবা চালু করা হয়েছে। টাইম শেয়ারিং কার্ডধারী পর্যটকরা নির্দিষ্ট সময় ‘ডি মোর হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টে’ অবস্থান করে সেবা গ্রহণের সুবিধা পাবেন।
রাজধানীর একটি হোটেলে নায়ক ফেরদৌস আনুষ্ঠানিকভাবে কার্ডটির উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে সুইট ড্রিম ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের চেয়ারম্যান লায়ন জি.কে. লালার সভাপতিত্বে কার্ডের সুবিধা তুলে ধরেন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও রিহ্যাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুল কৈম চৌধুরী।
পরে আবদুল কৈম চৌধুরী সংবাদকে বলেন, ‘বাংলাদেশে এই প্রথম আমরা ডমেস্টিক চেইন হোটেল করছি। ডমেস্টিক চেইন হোটেলের মধ্যে আমাদের নয়টা হোটেল হবে আর এই মহুর্তে আমরা ৭টি হোটেল লঞ্চ করেছি। সগুলো ডি মোর। টোটাল হোটেলগুলোতে আমরা টাইম শেয়ারিং কার্ড চালু করেছি। একটি প্লাটিনাম কার্ড আর গোল্ড কার্ড।’
‘প্লাটিনাম কার্ড যার দাম ৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। এটি কিনলে যে কেউ আমাদের যে স্যুইট রুম আছে সেগুলোতে বছরে ১২দিন ফ্রী থাকবেন আর সেটার মেয়াদ থাকবে ১০ বছর। আরেকটি হচ্ছে গোল্ড কার্ড যেটার দাম ৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। এই কার্ড কিনলে ডিলাক্স রুম বা ট্যুইন রুমে সেম ১২দিন থাকতে পারবে। এই কার্ডের মেয়াদও ১০ বছর।’
তিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশে পর্যটন সেক্টরে এমনভাবে কেউ কার্ডও নিয়ে আসেনি ও লোকাল ডমেস্টিক হোটেলে কেউ গড়তে পারেনি। আমরাই প্রথম পর্যটকদের সামনে পরিচয় ও প্রচার করলাম দেশের পর্যটন শিল্পের উত্তরাত্তর অগ্রগতিতে দেশের পর্যটকদের চাহিদা বাড়ছে সেই বিকশিত ধারা অব্যাহত রাখতে আমরা কার্ডগুলো নিয়ে এসছি।’
এজন্য ডি মোর নামে একটি অ্যাপস ডেভেলোপ করেছি যেটা দিয়ে এসব সুবিধা পাওয়া সম্ভব হবে বলেও জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন পরিচালক (মার্কেটিং) মহিউদ্দিন খান খোকন, কোম্পানির জেনারেল ম্যানেজার অরবিন্দু চৌধুরী। এছাড়া অংশগ্রহণ করেন চিত্র নায়ক জায়েদ খানসহ বিভিন্ন অতিথিরা।
প্লাটিনাম কার্ড ৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা ও গোল্ড কার্ড ৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। ১০ বছর মেয়াদি কার্ডে প্রতিবছর ১২দিন ফ্রী থাকার সুযোগ।
বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশে সম্ভাবনাময় পর্যটন শিল্পকে বিকশিত ও সমৃদ্ধ করতে সুইট ড্রিম ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের ‘ডি মোর হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট’ যাত্রা শুরু করেছে। কক্সবাজার, বান্দরবান, সাজেক, শ্রীমঙ্গল, কুয়াকাটা, চট্টগ্রাম ও ঢাকায় ‘ডি মোর হোটেল অ্যান্ড রিসোর্ট’ চালু করা হয়।
রাঙ্গামাটি ও সেন্টমার্টিনেও দ্রুতই এটি চালু করা হবে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এছাড়া পর্যটকদের আবাসন সেবা প্রদানের সুবিধার্থে টাইম শেয়ারিং কার্ড সেবা চালু করা হয়েছে। টাইম শেয়ারিং কার্ডধারী পর্যটকরা নির্দিষ্ট সময় ‘ডি মোর হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টে’ অবস্থান করে সেবা গ্রহণের সুবিধা পাবেন।
রাজধানীর একটি হোটেলে নায়ক ফেরদৌস আনুষ্ঠানিকভাবে কার্ডটির উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে সুইট ড্রিম ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের চেয়ারম্যান লায়ন জি.কে. লালার সভাপতিত্বে কার্ডের সুবিধা তুলে ধরেন কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও রিহ্যাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুল কৈম চৌধুরী।
পরে আবদুল কৈম চৌধুরী সংবাদকে বলেন, ‘বাংলাদেশে এই প্রথম আমরা ডমেস্টিক চেইন হোটেল করছি। ডমেস্টিক চেইন হোটেলের মধ্যে আমাদের নয়টা হোটেল হবে আর এই মহুর্তে আমরা ৭টি হোটেল লঞ্চ করেছি। সগুলো ডি মোর। টোটাল হোটেলগুলোতে আমরা টাইম শেয়ারিং কার্ড চালু করেছি। একটি প্লাটিনাম কার্ড আর গোল্ড কার্ড।’
‘প্লাটিনাম কার্ড যার দাম ৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। এটি কিনলে যে কেউ আমাদের যে স্যুইট রুম আছে সেগুলোতে বছরে ১২দিন ফ্রী থাকবেন আর সেটার মেয়াদ থাকবে ১০ বছর। আরেকটি হচ্ছে গোল্ড কার্ড যেটার দাম ৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। এই কার্ড কিনলে ডিলাক্স রুম বা ট্যুইন রুমে সেম ১২দিন থাকতে পারবে। এই কার্ডের মেয়াদও ১০ বছর।’
তিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশে পর্যটন সেক্টরে এমনভাবে কেউ কার্ডও নিয়ে আসেনি ও লোকাল ডমেস্টিক হোটেলে কেউ গড়তে পারেনি। আমরাই প্রথম পর্যটকদের সামনে পরিচয় ও প্রচার করলাম দেশের পর্যটন শিল্পের উত্তরাত্তর অগ্রগতিতে দেশের পর্যটকদের চাহিদা বাড়ছে সেই বিকশিত ধারা অব্যাহত রাখতে আমরা কার্ডগুলো নিয়ে এসছি।’
এজন্য ডি মোর নামে একটি অ্যাপস ডেভেলোপ করেছি যেটা দিয়ে এসব সুবিধা পাওয়া সম্ভব হবে বলেও জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন পরিচালক (মার্কেটিং) মহিউদ্দিন খান খোকন, কোম্পানির জেনারেল ম্যানেজার অরবিন্দু চৌধুরী। এছাড়া অংশগ্রহণ করেন চিত্র নায়ক জায়েদ খানসহ বিভিন্ন অতিথিরা।