ইঞ্জিন বিকল হয়ে গভীর সাগরে ভাসতে থাকে জেলে ট্রলার এফ বি রহমাত ই এলাহি। চারদিন ভেসে থাকার পর ঢেউয়ের তোড়ে ২৯ জেলে সহ ডুবে যায় ট্রলারটি। সাগরে ভাসতে থাকে জেলেরা। এক পর্যায়ে সাগরের বুকে জেগে ওঠা এক দ্বীপে কুল পায় তারা। পরে ৯৯৯-এ কল দিয়ে প্রাণে বেঁচে যায় জেলেরা। চারদিন পর তাদের উদ্ধার করা হয়।
জানা গেছে, গত ১৫ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের বাঁশখালী থেকে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে এফবি রহমত-ই ইলাহি নামের এক জেলে ট্রলার। ১৭ সেপ্টেম্বর মাঝ সাগরে ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায় ট্রলারটির। প্রতিকুল আবহাওয়ার মধ্যে চারদিন ভেসে থাকার পর গত ২১ সেপ্টেম্বর দুপুরে ২৯ জেলেসহ ডুবে যায় ট্রলারটি। এসময় জেলেরা হাতের কাছে যে যা পেয়েছে তা আকরে ধরে ভাসতে থাকে সাগরে। এক পর্যায়ে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার আওতাধীন তুফানিয়ার চর নামের এক দ্বীপে কুল পায় তারা। তাদের সঙ্গে থাকা সচল একটি মোবাইল দিয়ে জনশুন্য ওই দ্বীপ থেকে জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ এ-ফোন দিয়ে সহযোগিতা চান জেলেরা। ফোন পেয়ে কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের অধিনস্থ রাঙ্গাবালী ক্যাম্পের সদস্যরা গিয়ে তাদের উদ্ধার করেন।
রাঙ্গাবালী কোস্টগার্ডের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার আসাদুজ্জামান খান বলেন, জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯-এ কল পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিক ছুটে যাই তুফানিয়ার চরে। সেখান থেকে দুর্ঘটনার শিকার জেলেদের উদ্ধার করে নিয়ে আসি। পরে ট্রলারের মালিক পক্ষকে খবর দিয়ে তাদের কাছে জীবিত অবস্থায় ২৯ জেলেকে পৌঁছে দেই।
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
ইঞ্জিন বিকল হয়ে গভীর সাগরে ভাসতে থাকে জেলে ট্রলার এফ বি রহমাত ই এলাহি। চারদিন ভেসে থাকার পর ঢেউয়ের তোড়ে ২৯ জেলে সহ ডুবে যায় ট্রলারটি। সাগরে ভাসতে থাকে জেলেরা। এক পর্যায়ে সাগরের বুকে জেগে ওঠা এক দ্বীপে কুল পায় তারা। পরে ৯৯৯-এ কল দিয়ে প্রাণে বেঁচে যায় জেলেরা। চারদিন পর তাদের উদ্ধার করা হয়।
জানা গেছে, গত ১৫ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রামের বাঁশখালী থেকে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে এফবি রহমত-ই ইলাহি নামের এক জেলে ট্রলার। ১৭ সেপ্টেম্বর মাঝ সাগরে ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায় ট্রলারটির। প্রতিকুল আবহাওয়ার মধ্যে চারদিন ভেসে থাকার পর গত ২১ সেপ্টেম্বর দুপুরে ২৯ জেলেসহ ডুবে যায় ট্রলারটি। এসময় জেলেরা হাতের কাছে যে যা পেয়েছে তা আকরে ধরে ভাসতে থাকে সাগরে। এক পর্যায়ে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার আওতাধীন তুফানিয়ার চর নামের এক দ্বীপে কুল পায় তারা। তাদের সঙ্গে থাকা সচল একটি মোবাইল দিয়ে জনশুন্য ওই দ্বীপ থেকে জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ এ-ফোন দিয়ে সহযোগিতা চান জেলেরা। ফোন পেয়ে কোস্টগার্ড দক্ষিণ জোনের অধিনস্থ রাঙ্গাবালী ক্যাম্পের সদস্যরা গিয়ে তাদের উদ্ধার করেন।
রাঙ্গাবালী কোস্টগার্ডের কন্টিনজেন্ট কমান্ডার আসাদুজ্জামান খান বলেন, জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯-এ কল পেয়ে আমরা তাৎক্ষণিক ছুটে যাই তুফানিয়ার চরে। সেখান থেকে দুর্ঘটনার শিকার জেলেদের উদ্ধার করে নিয়ে আসি। পরে ট্রলারের মালিক পক্ষকে খবর দিয়ে তাদের কাছে জীবিত অবস্থায় ২৯ জেলেকে পৌঁছে দেই।