পঞ্চগড়ে দীর্ঘদিন খড়ার পর স্বস্তির বৃষ্টিতে আমন ধানের ক্ষেত গুলো সতেজ হয়েছে। এতে স্বস্তি দেখা গেছে স্থানীয় কৃষকের মাঝে। দীর্ঘদিন খড়ার কবলে পড়ে আমন ধানের ক্ষেত গুলো শুকিয়ে গেছে, অনেক ধানের গাছ লালচে আকার ধারণ করেছিল। গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুরু হওয়া স্বস্তির বৃষ্টিতে আমন ধানের ক্ষেতগুলো সবুজে ভরে উঠেছে। জেলার বেশিরভাগ মানুষের আয়ের উৎস কৃষি। আমন ধানের ক্ষেত গুলোতে এ মুহূর্তে বৃষ্টি খুবই প্রয়োজন ছিলো।
বৃহস্পতিবার থেমে থেমে বৃষ্টির ফলে আমন ধানের ভালো উৎপাদন আশা করা যাচ্ছে। এ বিষয়ে ৮ নং বোদা ইউনিয়নের বালাভীড় এলাকার আমন চাষী মজাহারুল বলেন, এ বৃষ্টি আমাদের কাছে ঈদের খুশির মতো। এতে ধানের চারা তাড়াতাড়ি বড় হবে। আমন ধানের গাছ হতে অতি দ্রুত ধানের শীষ বের হবে। এ সময় কথা বলেন বেংহারী গ্রামের আমন ধান চাষী জালাল এর সাথে, তিনি বলেন এ বছর বর্ষা মৌসুমের শুরু থেকে বৃষ্টিপাত না হওয়ায় আমন ধানের ক্ষেত গুলো শুকিয়ে গেছে।
রোববার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩
পঞ্চগড়ে দীর্ঘদিন খড়ার পর স্বস্তির বৃষ্টিতে আমন ধানের ক্ষেত গুলো সতেজ হয়েছে। এতে স্বস্তি দেখা গেছে স্থানীয় কৃষকের মাঝে। দীর্ঘদিন খড়ার কবলে পড়ে আমন ধানের ক্ষেত গুলো শুকিয়ে গেছে, অনেক ধানের গাছ লালচে আকার ধারণ করেছিল। গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুরু হওয়া স্বস্তির বৃষ্টিতে আমন ধানের ক্ষেতগুলো সবুজে ভরে উঠেছে। জেলার বেশিরভাগ মানুষের আয়ের উৎস কৃষি। আমন ধানের ক্ষেত গুলোতে এ মুহূর্তে বৃষ্টি খুবই প্রয়োজন ছিলো।
বৃহস্পতিবার থেমে থেমে বৃষ্টির ফলে আমন ধানের ভালো উৎপাদন আশা করা যাচ্ছে। এ বিষয়ে ৮ নং বোদা ইউনিয়নের বালাভীড় এলাকার আমন চাষী মজাহারুল বলেন, এ বৃষ্টি আমাদের কাছে ঈদের খুশির মতো। এতে ধানের চারা তাড়াতাড়ি বড় হবে। আমন ধানের গাছ হতে অতি দ্রুত ধানের শীষ বের হবে। এ সময় কথা বলেন বেংহারী গ্রামের আমন ধান চাষী জালাল এর সাথে, তিনি বলেন এ বছর বর্ষা মৌসুমের শুরু থেকে বৃষ্টিপাত না হওয়ায় আমন ধানের ক্ষেত গুলো শুকিয়ে গেছে।