alt

সারাদেশ

ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৯০০ ছাড়ালো, মোট আক্রান্ত ১,০৬,৬১৪

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : রোববার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ডেঙ্গু আক্রান্ত শিশু ঢাকা শিশু হাসপাতালে -সংবাদ

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন আরও ১৪ জন। চলতি মাসের শুরু থেকে রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৩শ’ জন। আর নতুন করে সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ৮৬৫ জন ডেঙ্গু রোগী। দেশে চলমান ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিদিনের বিজ্ঞপ্তিতে রোববার এমন তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

অধিদপ্তর বলেছে, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১০ হাজার ৫৭২ ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ৭৯৪ এবং অন্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ৭৭৮ ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৮৪ হাজার ৭১৭ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ৭৮ হাজার ১০৩ এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার ৬১৪ জন। আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে ১ লাখ ৭৩ হাজার ২৫২ জন। ঢাকায় ৭৩ হাজার ৭১৩ এবং ঢাকার বাইরে ৯৯ হাজার ৫৩৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে। চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ৮৯৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে রাজধানীতে ৫৯৬ জন মারা গেছে। রোববার মারা যাওয়া ১৪ জনের মধ্যে ৮ জনই ঢাকার বাইরে চিকিৎসাধীন ছিল।

রোববার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষে অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. হাবিবুল আহসান তালুকদার শিশুদের ডেঙ্গু নিয়ে ভয় না পাওয়ারও পরামর্শ দিয়ে বলেন ডেঙ্গুতে এ বছর ৫ বছরের নিচের বয়সী শিশুদের মধ্যে আক্রান্তের হার ৮ শতাংশের মতো। বেশি আক্রান্ত হচ্ছে মধ্যবয়সীরা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে ২০ থেকে ৫০ বছর বয়সী মানুষেরা।

ডা. হাবিবুল বলেন, এ বছর জুলাই, আগস্ট এবং সেপ্টেম্বর মাসে সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয় মানুষ। জুলাই মাসে ৪৩ হাজার ৮৫৪ জন আক্রান্ত হয় আর মারা যায় ২০৪ জন। আগস্ট মাসে আক্রান্ত হন ৭১ হাজার ৯৭৬ জন, মারা যান ৩৪২ জন এবং রোববার পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৬০ হাজার ৯০৯ জন। আর মারা গেছেন ৩শ’ জন।

এ বছর ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১ লাখ ৮৪ হাজার ৭১৭ জন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০১৯ সালে ডেঙ্গু আউটব্রেক হয়েছিল। সেই বছর মোট আক্রান্ত ছিল ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন, কিন্তু এই বছর শেষ হওয়ার আগেই যে সংখ্যক মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন তা ২০১৯ সালের তুলনায় অনেক বেশি।

ডা. হাবিবুল আহসান বলেন, আমাদের ঢাকা সিটি এলাকায় সবচেয়ে বেশি রোগী। ঢাকা সিটির বাইরে সারা দেশে আমাদের আটটি বিভাগীয় পর্যায়ে সবচেয়ে বেশি রোগী ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং বরিশাল বিভাগে। ঢাকা বিভাগের ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী এসব জেলায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম এবং লক্ষ্মীপুর জেলা এবং বরিশাল বিভাগের বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলায় বেশি আক্রান্ত পাওয়া যাচ্ছে। রংপুর, সিলেট, ময়মনসিংহে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম।

তিনি বলেন, সারাদেশের সব জেলা ও উপজেলা হাসপাতালসহ বেসরকারি হাসপাতালগুলোতেও একই প্রটোকল এবং গাইডলাইন অনুসরণ করে ডেঙ্গুর চিকিৎসা হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ের সব চিকিৎসককে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে ডেঙ্গু চিকিৎসা এবং পেশেন্ট ম্যানেজমেন্ট বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।

স্যালাইন সংকট প্রসঙ্গে অধিদপ্তরের এই পরিচালক আরও বলেন, ডেঙ্গু পরীক্ষার জন্য সব জায়গাতেই পর্যাপ্ত পরিমাণ এনএস-১ কিট মজুদ রয়েছে। ডেঙ্গু পেশেন্ট ম্যানেজমেন্টে সবচেয়ে বেশি যেটি প্রয়োজন সেটি হল আইভি ফ্লুইড স্যালাইন। এই স্যালাইন নিয়ে সাময়িক একটা সমস্যা হয়েছিল। সেই প্রেক্ষিতে জরুরিভাবে আমরা ভারত থেকে ৩ লাখ প্যাক স্যালাইন আমদানি করেছি। এর মধ্যে ৪৪ হাজার প্যাক স্যালাইন হাতে পেয়েছি।

ইডিসিএলের (এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড) মাধ্যমে এসব স্যালাইন চাহিদা অনুযায়ী পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। এ মুহূর্তে আমাদের কোন স্যালাইনের সমস্যা হচ্ছে না। এই তিন লাখ ছাড়াও আরও কিছু স্যালাইন আমদানির প্রক্রিয়া চলছে, সেগুলো অনুমোদনের জন্য আমরা অপেক্ষা করছি। সবমিলিয়ে স্যালাইন নিয়ে আর কোন সংকটের মুখোমুখি আমাদের আর হতে হবে না।

ছবি

টানা বৃষ্টি, কমবে তাপমাত্রা, বাড়বে শীত

যান্ত্রিক ত্রুটিতে সিইউএফএল, ফের উৎপাদন বন্ধ

দেবীগঞ্জে আমন সংগ্রহ উদ্বোধন

হাজীগঞ্জে বিনামূল্যে সার বীজ পাচ্ছেন সাড়ে ৮ হাজার কৃষক

ছবি

বাহুবলে লেপ-তোষক তৈরিতে ব্যস্ত কারিগররা

দক্ষিণ চট্টগ্রামের যোগাযোগ সহজ করেছে আনোয়ারার চার সেতু 

ছবি

সরকার বঞ্চিত কোটি টাকার রাজস্ব থেকে, ভোগান্তিতে মালিকরা

ছবি

সারা দেশে র‍্যাবের ৪১৮ টহল দল মোতায়েন

ছবি

বছরের প্রথম দিনে ঢাকা-কক্সবাজার রুটে আরেকটি ট্রেন

ছবি

ইউনেসকোর স্বীকৃতি পেল ঢাকার রিকশা ও রিকশাচিত্র

ছবি

যমুনার চরে বৈচিত্র্যময় সবুজ ফসলের সমারোহ

চান্দিনা আওয়ামী লীগ সভাপতির বিরুদ্ধে আদালতে মানহানি মামলা

গৌরীপুরে ৪র্থ উপজেলা কাব ক্যাম্পুরী

ছবি

সাভারে যাত্রীবাহী বাসে অগ্নিসংযোগ

মির্জাগঞ্জে ভিটামিন ‘এ’ খাবে ২২৬০১ শিশু

ছবি

শীতের শুরুতেই সিরাজগঞ্জে গরম কাপড় কেনার ধুম

ছবি

একটি রাস্তা নির্মাণে চাষাবাদের আওতায় ১২শ বিঘা জমি

ছবি

রাজধানীর মানিকনগরে তিন বাসে আগুন

না’গঞ্জে বাড়ছে নারীর প্রতি সহিংসতা

ছবি

টানা ১৫ বার সেরা করদাতা জর্দা ব্যবসায়ী কাউছ মিয়া

ছবি

ঝালকাঠির কাঁঠালিয়ায় দুস্থদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ

জয়পুরহাটে বিজিবির ২০ কোটি টাকার মাদক ধ্বংস

আরএমপিতে নানা অপরাধে আটক ১৭

তাড়াইলে স্ত্রীকে হত্যা মামলার ১৭ বছর পর আসামি আটক

ছবি

পূর্বধলায় নির্মাণের ৫ মাসেই রাস্তা বেহাল

ছবি

নাটোরে গ্যারেজে আগুন, মেয়রের গাড়িসহ পুড়ল ১১ বাহন

ছবি

আবারও গুলিস্তানে বাসে আগুন

ছবি

যশোরের যুবদল নেতাকে ডান্ডাবেড়ি পরানোর ব্যাখ্যা চায় হাই কোর্ট

পাথরঘাটায় সড়ক দূর্ঘটনায় অধ্যক্ষ নিহত, সাংবাদিক আহত

ছবি

ঢাকার পাঁচ আসনে ২৪ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল

ছবি

পল্টনে অবরোধের সমর্থনে ছাত্রদল নেতা রাকিবের নেতৃত্বে মিছিল

ছবি

নাটোরে দাঁড়িয়ে থাকা ২ বাসে আগুন

দুই দিনের মধ্যে ঢাকার ৩৩ থানার ওসি বদলি

আগুনে পুড়ল গরিবের স্বপ্ন

ছবি

উল্লাপাড়ায় খেজুর রস সংগ্রহে ব্যস্ত গাছিরা

তাহিরপুরে দুই নৌকার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

tab

সারাদেশ

ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৯০০ ছাড়ালো, মোট আক্রান্ত ১,০৬,৬১৪

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

ডেঙ্গু আক্রান্ত শিশু ঢাকা শিশু হাসপাতালে -সংবাদ

রোববার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন আরও ১৪ জন। চলতি মাসের শুরু থেকে রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৩শ’ জন। আর নতুন করে সারা দেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ৮৬৫ জন ডেঙ্গু রোগী। দেশে চলমান ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিদিনের বিজ্ঞপ্তিতে রোববার এমন তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

অধিদপ্তর বলেছে, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১০ হাজার ৫৭২ ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ৭৯৪ এবং অন্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ৭৭৮ ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৮৪ হাজার ৭১৭ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছে। এর মধ্যে ঢাকায় ৭৮ হাজার ১০৩ এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার ৬১৪ জন। আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে ১ লাখ ৭৩ হাজার ২৫২ জন। ঢাকায় ৭৩ হাজার ৭১৩ এবং ঢাকার বাইরে ৯৯ হাজার ৫৩৯ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে। চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ৮৯৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে রাজধানীতে ৫৯৬ জন মারা গেছে। রোববার মারা যাওয়া ১৪ জনের মধ্যে ৮ জনই ঢাকার বাইরে চিকিৎসাধীন ছিল।

রোববার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষে অধিদপ্তরের পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিক) ডা. হাবিবুল আহসান তালুকদার শিশুদের ডেঙ্গু নিয়ে ভয় না পাওয়ারও পরামর্শ দিয়ে বলেন ডেঙ্গুতে এ বছর ৫ বছরের নিচের বয়সী শিশুদের মধ্যে আক্রান্তের হার ৮ শতাংশের মতো। বেশি আক্রান্ত হচ্ছে মধ্যবয়সীরা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলেছে, সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে ২০ থেকে ৫০ বছর বয়সী মানুষেরা।

ডা. হাবিবুল বলেন, এ বছর জুলাই, আগস্ট এবং সেপ্টেম্বর মাসে সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয় মানুষ। জুলাই মাসে ৪৩ হাজার ৮৫৪ জন আক্রান্ত হয় আর মারা যায় ২০৪ জন। আগস্ট মাসে আক্রান্ত হন ৭১ হাজার ৯৭৬ জন, মারা যান ৩৪২ জন এবং রোববার পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৬০ হাজার ৯০৯ জন। আর মারা গেছেন ৩শ’ জন।

এ বছর ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ১ লাখ ৮৪ হাজার ৭১৭ জন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ২০১৯ সালে ডেঙ্গু আউটব্রেক হয়েছিল। সেই বছর মোট আক্রান্ত ছিল ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন, কিন্তু এই বছর শেষ হওয়ার আগেই যে সংখ্যক মানুষ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন তা ২০১৯ সালের তুলনায় অনেক বেশি।

ডা. হাবিবুল আহসান বলেন, আমাদের ঢাকা সিটি এলাকায় সবচেয়ে বেশি রোগী। ঢাকা সিটির বাইরে সারা দেশে আমাদের আটটি বিভাগীয় পর্যায়ে সবচেয়ে বেশি রোগী ঢাকা, চট্টগ্রাম এবং বরিশাল বিভাগে। ঢাকা বিভাগের ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী এসব জেলায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম এবং লক্ষ্মীপুর জেলা এবং বরিশাল বিভাগের বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলায় বেশি আক্রান্ত পাওয়া যাচ্ছে। রংপুর, সিলেট, ময়মনসিংহে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম।

তিনি বলেন, সারাদেশের সব জেলা ও উপজেলা হাসপাতালসহ বেসরকারি হাসপাতালগুলোতেও একই প্রটোকল এবং গাইডলাইন অনুসরণ করে ডেঙ্গুর চিকিৎসা হচ্ছে। মাঠ পর্যায়ের সব চিকিৎসককে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে ডেঙ্গু চিকিৎসা এবং পেশেন্ট ম্যানেজমেন্ট বিষয়ক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।

স্যালাইন সংকট প্রসঙ্গে অধিদপ্তরের এই পরিচালক আরও বলেন, ডেঙ্গু পরীক্ষার জন্য সব জায়গাতেই পর্যাপ্ত পরিমাণ এনএস-১ কিট মজুদ রয়েছে। ডেঙ্গু পেশেন্ট ম্যানেজমেন্টে সবচেয়ে বেশি যেটি প্রয়োজন সেটি হল আইভি ফ্লুইড স্যালাইন। এই স্যালাইন নিয়ে সাময়িক একটা সমস্যা হয়েছিল। সেই প্রেক্ষিতে জরুরিভাবে আমরা ভারত থেকে ৩ লাখ প্যাক স্যালাইন আমদানি করেছি। এর মধ্যে ৪৪ হাজার প্যাক স্যালাইন হাতে পেয়েছি।

ইডিসিএলের (এসেনসিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড) মাধ্যমে এসব স্যালাইন চাহিদা অনুযায়ী পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। এ মুহূর্তে আমাদের কোন স্যালাইনের সমস্যা হচ্ছে না। এই তিন লাখ ছাড়াও আরও কিছু স্যালাইন আমদানির প্রক্রিয়া চলছে, সেগুলো অনুমোদনের জন্য আমরা অপেক্ষা করছি। সবমিলিয়ে স্যালাইন নিয়ে আর কোন সংকটের মুখোমুখি আমাদের আর হতে হবে না।

back to top