দুমকী (পটুয়াখালী) : মুরাদিয়া কলবাড়ি বাজারে নিজের বরজের পান বিক্রি করেন আবু হানিফ -সংবাদ
পটুয়াখালীর দুমকীর বিভিন্ন হাটবাজারগুলোতে পানের জমজমাট ব্যবসা চলছে। ঐতিহ্যবাহী পান একটি মুখরোচক আত্মীয় স্বজন, পাড়াপড়শিদের আপ্যায়নের মাধ্যম। পরিবারের মা- বাবা, দাদা-দাদি, নানা-নানি সবাই পানে খুব খুশি। বিয়ে থেকে শুরু করে বিভিন্ন পর্ব- পাবর্ন পান ছাড়া যেন চলেই না।
অপরদিকে কুটুম বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার সময় পান নিয়ে যাওয়া যেন চিরাচরিত নিয়ম। গ্রাম গঞ্জ থেকে শুরু করে শহরের জীবন যাপনেও পানের কদর রয়েছে সমানতালে। আর এই চাহিদা পূরণ করতে দুমকী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে চাষীরা যেমন পানের বরজ দিয়েছেন, তেমনি হাট বাজারগুলোতেও দেদারসে বেচা- কেনা চলছে সমানতালে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে উপজেলার আঙ্গারিয়া, পাঙ্গাশিয়া, শ্রীরামপুর, মুরাদিয়া ও লেবুখালী ইউনিয়নে বেশকিছু পানের বরজ রয়েছে। হাটবাজারগুলোতে একাধিক ব্যবসায়ীকে পান বিক্রি করতে দেখা যায়। কোন কোন চাষী নিজের বরজের পান বিক্রি করে। আবার কেউ কেউ অন্যের বরজ থেকে কিনে এনে বিক্রি করে। এছাড়াও দুমকী নতুন বাজার এলাকায় পানের আড়ৎ রয়েছে। সেখানে ব্যবসায়ীরা পার্শ^বর্তী উপজেলা থেকে পান আমদানি করে সপ্তাহে রবি ও সোমবার ২দিন পান কেনাবেচা হয়। আড়ৎদার সুকলাল নন্দী বলেন, বর্তমানে পানের দাম ভালো হ?ওয়ায় খুশি চাষীরা।মুরাদিয়ার ইউনিয়নের পানের বরজ মালিক আবু হানিফ হাওলাদার, শ্রীরামপুর ইউনিয়নের একুব আলী ও জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, তাদের এটা পুরান পেশা। পান চাষে তারা লাভবান। সংসারের ব্যয়ভার, ছেলে মেয়েদের পড়াশুনার পাশাপাশি জমিজমা ক্রয়, ছেলে মেয়েদের বিয়ে শাদি সবকিছু এর থেকে মিটিয়েছি।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, উপজেলা ১০হেক্টর জমিতে পানের বরজ রয়েছে।পান চাষ একটি লাভজনক পেশা। অল্প সময়ে অধিক লাভজনক হওয়ায় দিন দিন এ পেশায় ঝুঁকছেন কৃষকরা।
দুমকী (পটুয়াখালী) : মুরাদিয়া কলবাড়ি বাজারে নিজের বরজের পান বিক্রি করেন আবু হানিফ -সংবাদ
মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
পটুয়াখালীর দুমকীর বিভিন্ন হাটবাজারগুলোতে পানের জমজমাট ব্যবসা চলছে। ঐতিহ্যবাহী পান একটি মুখরোচক আত্মীয় স্বজন, পাড়াপড়শিদের আপ্যায়নের মাধ্যম। পরিবারের মা- বাবা, দাদা-দাদি, নানা-নানি সবাই পানে খুব খুশি। বিয়ে থেকে শুরু করে বিভিন্ন পর্ব- পাবর্ন পান ছাড়া যেন চলেই না।
অপরদিকে কুটুম বাড়িতে বেড়াতে যাওয়ার সময় পান নিয়ে যাওয়া যেন চিরাচরিত নিয়ম। গ্রাম গঞ্জ থেকে শুরু করে শহরের জীবন যাপনেও পানের কদর রয়েছে সমানতালে। আর এই চাহিদা পূরণ করতে দুমকী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে চাষীরা যেমন পানের বরজ দিয়েছেন, তেমনি হাট বাজারগুলোতেও দেদারসে বেচা- কেনা চলছে সমানতালে। সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে উপজেলার আঙ্গারিয়া, পাঙ্গাশিয়া, শ্রীরামপুর, মুরাদিয়া ও লেবুখালী ইউনিয়নে বেশকিছু পানের বরজ রয়েছে। হাটবাজারগুলোতে একাধিক ব্যবসায়ীকে পান বিক্রি করতে দেখা যায়। কোন কোন চাষী নিজের বরজের পান বিক্রি করে। আবার কেউ কেউ অন্যের বরজ থেকে কিনে এনে বিক্রি করে। এছাড়াও দুমকী নতুন বাজার এলাকায় পানের আড়ৎ রয়েছে। সেখানে ব্যবসায়ীরা পার্শ^বর্তী উপজেলা থেকে পান আমদানি করে সপ্তাহে রবি ও সোমবার ২দিন পান কেনাবেচা হয়। আড়ৎদার সুকলাল নন্দী বলেন, বর্তমানে পানের দাম ভালো হ?ওয়ায় খুশি চাষীরা।মুরাদিয়ার ইউনিয়নের পানের বরজ মালিক আবু হানিফ হাওলাদার, শ্রীরামপুর ইউনিয়নের একুব আলী ও জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, তাদের এটা পুরান পেশা। পান চাষে তারা লাভবান। সংসারের ব্যয়ভার, ছেলে মেয়েদের পড়াশুনার পাশাপাশি জমিজমা ক্রয়, ছেলে মেয়েদের বিয়ে শাদি সবকিছু এর থেকে মিটিয়েছি।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. ইমরান হোসেন বলেন, উপজেলা ১০হেক্টর জমিতে পানের বরজ রয়েছে।পান চাষ একটি লাভজনক পেশা। অল্প সময়ে অধিক লাভজনক হওয়ায় দিন দিন এ পেশায় ঝুঁকছেন কৃষকরা।