আওয়ামী লীগ সরকার লুটপাট করে দেশের অর্থনৈতিক মেরুদন্ড ভেঙে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান৷
আজ বিকেলে নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় জেলা বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি। সমাবেশে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী অংশ নেয়।
তিনি বলেন, উন্নয়নের নামে লুটপাট করেছে সরকার৷ মূল্যস্থিতি, মুদ্রাস্ফিতির কারণে দরিদ্র মানুষের নাভিশ্বাস উঠে গেছে৷ বৈদেশিক মুদ্রা শেষ করে আইএমএফের কাছে ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে দাঁড়িয়েছে৷ দেশের অর্থনৈতিক মেরুদন্ড তারা ধ্বংস করে দিয়েছে৷
৪২ বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভ কীভাবে অর্ধেকে নেমে এসেছে সেই জবাব সরকারকে দিতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি৷
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছিল যে গণতন্ত্রের জন্য তা এই সরকার হরণ করেছে৷ সেই গণতন্ত্রকে ফেরাতে আন্দোলন করছে বিএনপি৷ গণতন্ত্রকে হরণ করে আওয়ামী লীগ একবার বাকশাল কায়েম করেছিল, আবারও অলিখিত বাকশাল তারা কায়েম করেছে৷ যে সরকার ভোটের অধিকার হরণ করে সেই সরকার কোনদিন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সরকার হতে পারে না৷
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, সারাবিশ্বে স্বৈরাচারী আওয়ামী স্বৈরাচারী সরকারের মুখোশ খুলে গেছে৷ মিথ্যা কথা বলে, ভাওতাবাজি দিয়ে, মানুষকে প্রতারিত করে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের একটি মিথ্যা চিত্র তুলে ধরেছিল৷ পাকিস্তান ২২টি ধনী পরিবার সৃষ্টি করেছিল আর আওয়ামী লীগ ২২০টি ধনী পরিবার সৃষ্টি করেছে৷ যারা দেশের গরীব মানুষের সম্পদ লুট করে বিদেশে পাচার করেছে৷
মঈন খান বলেন, রাজনৈতিক কারণে প্রশাসনকে ব্যবহার করে জুলুম-অত্যাচার, বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে মিথ্যা মামলায় রায় দেওয়া, দিনের ভোট রাতে করে ভুয়া আইন তৈরি করা; এসব আর চলবে না৷ আমরা রাজপথে আছি, রাজপথে থাকবো৷ বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না, বিএনপি আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন করছে। আমরা ক্ষমতায় যাবার জন্য আন্দোলন করছি না৷ এদেশের মানুষের ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে আমাদের সংগ্রাম৷
নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, তখন যদি আওয়ামী লীগ মানুষের ভোটে আবার সরকারে আসে তাহলে তাদেরকে অভিনন্দন জানাবো৷ কিন্তু আওয়ামী লীগ জানে, মানুষ আর তাদেরকে চায় না৷ এই কারণে সুষ্ঠু নির্বাচনে তাদের ভয়৷
জেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, বিএনপির বেনজির আহমেদ টিটু, বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটু, বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক খোকন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাখাওয়াত হোসেন খান প্রমুখ৷
বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
আওয়ামী লীগ সরকার লুটপাট করে দেশের অর্থনৈতিক মেরুদন্ড ভেঙে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান৷
আজ বিকেলে নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় জেলা বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন তিনি। সমাবেশে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী অংশ নেয়।
তিনি বলেন, উন্নয়নের নামে লুটপাট করেছে সরকার৷ মূল্যস্থিতি, মুদ্রাস্ফিতির কারণে দরিদ্র মানুষের নাভিশ্বাস উঠে গেছে৷ বৈদেশিক মুদ্রা শেষ করে আইএমএফের কাছে ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে দাঁড়িয়েছে৷ দেশের অর্থনৈতিক মেরুদন্ড তারা ধ্বংস করে দিয়েছে৷
৪২ বিলিয়ন ডলারের রিজার্ভ কীভাবে অর্ধেকে নেমে এসেছে সেই জবাব সরকারকে দিতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি৷
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ সৃষ্টি হয়েছিল যে গণতন্ত্রের জন্য তা এই সরকার হরণ করেছে৷ সেই গণতন্ত্রকে ফেরাতে আন্দোলন করছে বিএনপি৷ গণতন্ত্রকে হরণ করে আওয়ামী লীগ একবার বাকশাল কায়েম করেছিল, আবারও অলিখিত বাকশাল তারা কায়েম করেছে৷ যে সরকার ভোটের অধিকার হরণ করে সেই সরকার কোনদিন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষের সরকার হতে পারে না৷
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, সারাবিশ্বে স্বৈরাচারী আওয়ামী স্বৈরাচারী সরকারের মুখোশ খুলে গেছে৷ মিথ্যা কথা বলে, ভাওতাবাজি দিয়ে, মানুষকে প্রতারিত করে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশের একটি মিথ্যা চিত্র তুলে ধরেছিল৷ পাকিস্তান ২২টি ধনী পরিবার সৃষ্টি করেছিল আর আওয়ামী লীগ ২২০টি ধনী পরিবার সৃষ্টি করেছে৷ যারা দেশের গরীব মানুষের সম্পদ লুট করে বিদেশে পাচার করেছে৷
মঈন খান বলেন, রাজনৈতিক কারণে প্রশাসনকে ব্যবহার করে জুলুম-অত্যাচার, বিচার বিভাগকে ব্যবহার করে মিথ্যা মামলায় রায় দেওয়া, দিনের ভোট রাতে করে ভুয়া আইন তৈরি করা; এসব আর চলবে না৷ আমরা রাজপথে আছি, রাজপথে থাকবো৷ বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না, বিএনপি আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে আন্দোলন করছে। আমরা ক্ষমতায় যাবার জন্য আন্দোলন করছি না৷ এদেশের মানুষের ভোটের অধিকার ও গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে আমাদের সংগ্রাম৷
নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন আয়োজনের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, তখন যদি আওয়ামী লীগ মানুষের ভোটে আবার সরকারে আসে তাহলে তাদেরকে অভিনন্দন জানাবো৷ কিন্তু আওয়ামী লীগ জানে, মানুষ আর তাদেরকে চায় না৷ এই কারণে সুষ্ঠু নির্বাচনে তাদের ভয়৷
জেলা বিএনপির সভাপতি মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, বিএনপির বেনজির আহমেদ টিটু, বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটু, বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক খোকন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাখাওয়াত হোসেন খান প্রমুখ৷