বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জরুরি আইন চলাকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আগষ্ট বিদ্রোহের নেতা কমরেড মানবেন্দ্র দেব বলেন, বর্তমান সরকারের দুঃশাসন হটাতে হবে, চলমান ব্যবস্থা বদলাতে হবে, প্রচলিত রাজনীতির বিকল্প গড়তে হবে, সরকারকে পদত্যাগ করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে, ভোট ও ভাতের অধিকারের লড়াই জোরদার করতে হবে।
শুক্রবার (২৯সেপ্টেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি নওগাঁ জেলা কমিটি আয়োজিত মুক্তির মোড় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত জনসভায় অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি নওগাঁ জেলা কমিটির সভাপতি কমরেড মহসীন রেজার সভাপতিত্বে জেলা কমিটির অন্যতম সম্পাদক আলীমুর রেজা রানার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত জনসভায় বক্তব্য রাখেন পার্টির জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় পরিষদ সদস্য শফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কমরেড রেবেকা সরেন, জেলা কমিটির সদস্য ও মান্দা উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক কমরেড আব্দুস সোবহান, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি রেজওয়ান হক মুক্ত প্রমুখ।
কমরেড মানবেন্দ্র দেব বলেন, আজ ভোট চাইতে হয় না তাই জনগণের মুখাপেক্ষী হতে হয় না বলে সরকার সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেন না ভোট নাই বলে জিনিসের দাম বাড়ছে। নির্বাচন নিয়ে আমেরিকা, ভারত, চীনসহ সকল দেশের ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে।
পার্টির জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় পরিষদ সদস্য কমরেড শফিকুল ইসলাম বলেন, নির্বাচন আসলেই আমাদের দেশে বিদেশী কূটনীতিকদের তৎপরতা বেড়ে যায়। ভোট নিয়ে তারা নানারকমের ষড়যন্ত্র করে। বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে। আমাদের বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলো গণতন্ত্র হীনতার সুযোগে বিদেশী শক্তিকে দেশের বিভিন্ন বিষয়ে ডেকে আনে। আমাদের দেশে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত না হলে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করা সম্ভব না। আজ ভোট ও ভাতের অধিকার একাকার হয়ে গেছে। কমিউনিস্ট বামপন্থীরা ক্ষমতায় আসতে না পারলে বাংলাদেশের জনগণের জনজীবনের সার্বিক সংকটমোচন সম্ভব নয়।
বক্তারা অবিলম্বে সরকারের পদত্যাগ দাবি করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। কৃষক শ্রমিক খেটে খাওয়া মেহনতী মানুষ ও নিম্নবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্তের মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করার জন্য কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বিএনপির দ্বিদলীয় রাজনৈতিক মেরুকরণের বাইরে বাম গণতান্ত্রিক বিকল্প গড়ে তুলতে হবে।
শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জরুরি আইন চলাকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আগষ্ট বিদ্রোহের নেতা কমরেড মানবেন্দ্র দেব বলেন, বর্তমান সরকারের দুঃশাসন হটাতে হবে, চলমান ব্যবস্থা বদলাতে হবে, প্রচলিত রাজনীতির বিকল্প গড়তে হবে, সরকারকে পদত্যাগ করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে, ভোট ও ভাতের অধিকারের লড়াই জোরদার করতে হবে।
শুক্রবার (২৯সেপ্টেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি নওগাঁ জেলা কমিটি আয়োজিত মুক্তির মোড় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত জনসভায় অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি নওগাঁ জেলা কমিটির সভাপতি কমরেড মহসীন রেজার সভাপতিত্বে জেলা কমিটির অন্যতম সম্পাদক আলীমুর রেজা রানার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত জনসভায় বক্তব্য রাখেন পার্টির জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় পরিষদ সদস্য শফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ আদিবাসী ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কমরেড রেবেকা সরেন, জেলা কমিটির সদস্য ও মান্দা উপজেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক কমরেড আব্দুস সোবহান, বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়নের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি রেজওয়ান হক মুক্ত প্রমুখ।
কমরেড মানবেন্দ্র দেব বলেন, আজ ভোট চাইতে হয় না তাই জনগণের মুখাপেক্ষী হতে হয় না বলে সরকার সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেন না ভোট নাই বলে জিনিসের দাম বাড়ছে। নির্বাচন নিয়ে আমেরিকা, ভারত, চীনসহ সকল দেশের ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে হবে।
পার্টির জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় পরিষদ সদস্য কমরেড শফিকুল ইসলাম বলেন, নির্বাচন আসলেই আমাদের দেশে বিদেশী কূটনীতিকদের তৎপরতা বেড়ে যায়। ভোট নিয়ে তারা নানারকমের ষড়যন্ত্র করে। বাংলাদেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে। আমাদের বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলো গণতন্ত্র হীনতার সুযোগে বিদেশী শক্তিকে দেশের বিভিন্ন বিষয়ে ডেকে আনে। আমাদের দেশে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠিত না হলে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করা সম্ভব না। আজ ভোট ও ভাতের অধিকার একাকার হয়ে গেছে। কমিউনিস্ট বামপন্থীরা ক্ষমতায় আসতে না পারলে বাংলাদেশের জনগণের জনজীবনের সার্বিক সংকটমোচন সম্ভব নয়।
বক্তারা অবিলম্বে সরকারের পদত্যাগ দাবি করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। কৃষক শ্রমিক খেটে খাওয়া মেহনতী মানুষ ও নিম্নবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্তের মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করার জন্য কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বিএনপির দ্বিদলীয় রাজনৈতিক মেরুকরণের বাইরে বাম গণতান্ত্রিক বিকল্প গড়ে তুলতে হবে।