জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনের সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক চুন্ন বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বড় দুই দলের এক দফার কারণে আমরা ভয় পাচ্ছি, আতঙ্কে আছি। দুই দলের এক দফার কারণে যাতে কোনো সংঘাত সৃষ্টি না হয়। যদি আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতির অবনতি হয়। যদি একটা অন্য রখমের পরিবেশ হয়। তাহলে তৃতীয় কোনো পক্ষ সুযোগ নেয় কি না, গণতন্ত্র ব্যাহত হয় কি-না। আমরা চাইনা গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ব্যাহত হোক। আমরা চাই সংবিধান সমুন্নত রেখে গণতান্ত্রিক সিস্টেম যেনো বহাল থাকে। সে জন্য সরকারের দায়িত্ব বেশী। সরকারকে ীরুরোধ করবো, সরকার যেন সমস্ত রাজনৈতিক দলকে এক টেবিলে আসবার অনুরোধ করে এক টেবিলে বসার সুযোগ দিয়ে আলোচনা করে যেন একটা ওয়ে আউট করতে পারি। যে পথ দিয়ে আমরা সবাই মোটামোটিভাবে সন্তুষ্ট হয়ে একটা সিস্টেমে ইলেকশানটা আমরা করেকরে জনগণের ভোটের অধিকার যে প্রয়োগ হয় তার ব্যবস্থা করতে পারি। নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করবো, আপনাদের সম্পর্কে যাই আলোচনা সমালোচনা হোক, আপনারা একটা পরিবেশ করেন। যে পরিবেশে মানুষ তার ভোটটা দেয়ার সুযোগ পায়’। তিনি আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে করিমগঞ্জের দেহুন্দায় জাতির পার্টির আয়োজনে এক সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এসব কথা বলেন। করিমগঞ্জ উপজেলা জাতির পার্টির সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় তিনি আরো বলেন, ‘জাতীয় পার্টির প্রয়াত চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ৯০ সালে ক্ষমতা ছেড়ে চলে গেছেন। বড় দুটি দল ৩২ বছর ধরে পালাক্রমে ক্ষমতায় রয়েছেন। নির্বাচনটা কোন পদ্ধতিতে হবে তা এখনো ঐক্যমত হতে পারে না। কেউ বলে সংবিধান, কেউ বলে সংবিদান ছাড়া। আমাদের প্রস্তাব, আমরা আহবান করি এই দফা-টফা ছাড়েন। আসেন এক টেবিলে বসি, বসে জিদাজেদী বাদ দিয়ে জনগণকে ভয়ের মধ্যে না রেখে, একদফা একদফা কইরা একটা সংঘাতময় অবস্থায় না গিয়ে সবাইকে নিয়ে এক টেবিলে বসে আলোচনা করি।
শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনের সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক চুন্ন বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে বড় দুই দলের এক দফার কারণে আমরা ভয় পাচ্ছি, আতঙ্কে আছি। দুই দলের এক দফার কারণে যাতে কোনো সংঘাত সৃষ্টি না হয়। যদি আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতির অবনতি হয়। যদি একটা অন্য রখমের পরিবেশ হয়। তাহলে তৃতীয় কোনো পক্ষ সুযোগ নেয় কি না, গণতন্ত্র ব্যাহত হয় কি-না। আমরা চাইনা গণতান্ত্রিক পদ্ধতি ব্যাহত হোক। আমরা চাই সংবিধান সমুন্নত রেখে গণতান্ত্রিক সিস্টেম যেনো বহাল থাকে। সে জন্য সরকারের দায়িত্ব বেশী। সরকারকে ীরুরোধ করবো, সরকার যেন সমস্ত রাজনৈতিক দলকে এক টেবিলে আসবার অনুরোধ করে এক টেবিলে বসার সুযোগ দিয়ে আলোচনা করে যেন একটা ওয়ে আউট করতে পারি। যে পথ দিয়ে আমরা সবাই মোটামোটিভাবে সন্তুষ্ট হয়ে একটা সিস্টেমে ইলেকশানটা আমরা করেকরে জনগণের ভোটের অধিকার যে প্রয়োগ হয় তার ব্যবস্থা করতে পারি। নির্বাচন কমিশনকে অনুরোধ করবো, আপনাদের সম্পর্কে যাই আলোচনা সমালোচনা হোক, আপনারা একটা পরিবেশ করেন। যে পরিবেশে মানুষ তার ভোটটা দেয়ার সুযোগ পায়’। তিনি আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে করিমগঞ্জের দেহুন্দায় জাতির পার্টির আয়োজনে এক সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এসব কথা বলেন। করিমগঞ্জ উপজেলা জাতির পার্টির সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় তিনি আরো বলেন, ‘জাতীয় পার্টির প্রয়াত চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদ ৯০ সালে ক্ষমতা ছেড়ে চলে গেছেন। বড় দুটি দল ৩২ বছর ধরে পালাক্রমে ক্ষমতায় রয়েছেন। নির্বাচনটা কোন পদ্ধতিতে হবে তা এখনো ঐক্যমত হতে পারে না। কেউ বলে সংবিধান, কেউ বলে সংবিদান ছাড়া। আমাদের প্রস্তাব, আমরা আহবান করি এই দফা-টফা ছাড়েন। আসেন এক টেবিলে বসি, বসে জিদাজেদী বাদ দিয়ে জনগণকে ভয়ের মধ্যে না রেখে, একদফা একদফা কইরা একটা সংঘাতময় অবস্থায় না গিয়ে সবাইকে নিয়ে এক টেবিলে বসে আলোচনা করি।