বিতর্কিত বিএস জরিপ বাতিল ঘোষণায় খুসি ক্ষতিগ্রস্ত জমি মালিকরা। মামলা মকদ্দমা বা কোন প্রকার সহিংসতা ছারাই তাদের জমি ফিরিয়ে পাবে এমন আশা করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও ভুমি মন্ত্রীর দির্ঘায়ু কামনা করে প্রান খুলে দোয়া করছেন তারা।
জানা গেছে ডিজিটাল জরিপ ছারা আগের ষ্টাইলে যে বিএস (বাংলাদেশ সার্ভে) জরিপ হচ্ছে, সব জরিপ বন্ধ এবং ইতোমধ্যে যা সম্পন্ন হয়েছে, সবগুলো বাতিল বলে গন্য হবে। ভুমি মন্ত্রী মো. সাইফুজ্জামান চৌধুরীর এ ঘোষণা বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে ছরিয়ে পরলে, প্রান ফিরে পায় ক্ষতিগ্রস্থ মালিকরা। গ্রামগঞ্জে, হাট বাজারে চলছে খুসির আলোচনা।
প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে রাঙ্গাবালী সদর ইউনিয়নের কাজির হাওলা গ্রামের জমি মালিক আসগর হাওলাদার, চরমোন্তাজ ইউনিয়নের এব্রাহিম হাওলাদার, বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নের বাবুল হাওলাদার, রাজিব রহমান,পিয়েল দফাদার আলী আকবরসহ শতাধিক মালিকরা জানান, ফসলি জমি ছারাও বাপ দাদার ভিটেবাড়ি এমনকি কবরস্থান পর্যন্ত জরিপ করে নিয়েছে ভুমি দস্যুরা। ওই জমি দখল করাও শুরু করেছিল তারা। এনিয়ে মামলাও হয়েছে আদালতে। মাননীয় মন্ত্রীর ঘোষণায় বাজ পরেছে ভুমি খেকোদের মাথায়। তবুও হাল ছারেনি তারা। অন্যের জমি দখল করার পাঁয়তারা চালিয়ে যাচ্ছে এখনো। মন্ত্রীর এ ঘোষণাকে মিথ্যা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে তারা।
শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বিতর্কিত বিএস জরিপ বাতিল ঘোষণায় খুসি ক্ষতিগ্রস্ত জমি মালিকরা। মামলা মকদ্দমা বা কোন প্রকার সহিংসতা ছারাই তাদের জমি ফিরিয়ে পাবে এমন আশা করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও ভুমি মন্ত্রীর দির্ঘায়ু কামনা করে প্রান খুলে দোয়া করছেন তারা।
জানা গেছে ডিজিটাল জরিপ ছারা আগের ষ্টাইলে যে বিএস (বাংলাদেশ সার্ভে) জরিপ হচ্ছে, সব জরিপ বন্ধ এবং ইতোমধ্যে যা সম্পন্ন হয়েছে, সবগুলো বাতিল বলে গন্য হবে। ভুমি মন্ত্রী মো. সাইফুজ্জামান চৌধুরীর এ ঘোষণা বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমে ছরিয়ে পরলে, প্রান ফিরে পায় ক্ষতিগ্রস্থ মালিকরা। গ্রামগঞ্জে, হাট বাজারে চলছে খুসির আলোচনা।
প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে রাঙ্গাবালী সদর ইউনিয়নের কাজির হাওলা গ্রামের জমি মালিক আসগর হাওলাদার, চরমোন্তাজ ইউনিয়নের এব্রাহিম হাওলাদার, বড়বাইশদিয়া ইউনিয়নের বাবুল হাওলাদার, রাজিব রহমান,পিয়েল দফাদার আলী আকবরসহ শতাধিক মালিকরা জানান, ফসলি জমি ছারাও বাপ দাদার ভিটেবাড়ি এমনকি কবরস্থান পর্যন্ত জরিপ করে নিয়েছে ভুমি দস্যুরা। ওই জমি দখল করাও শুরু করেছিল তারা। এনিয়ে মামলাও হয়েছে আদালতে। মাননীয় মন্ত্রীর ঘোষণায় বাজ পরেছে ভুমি খেকোদের মাথায়। তবুও হাল ছারেনি তারা। অন্যের জমি দখল করার পাঁয়তারা চালিয়ে যাচ্ছে এখনো। মন্ত্রীর এ ঘোষণাকে মিথ্যা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে তারা।