মেঘনায় মাছ ধরার খেপ দখলকে কেন্দ্র করে দস্যুদের হামলায় গুলিবিদ্ধ আরও এক জেলে ঢাকা মেডিকেলে কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তিনি মারা যান। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবির।
তবে ঘটনার চার দিন পেরিয়ে গেলেও কাউকে আটক করতে পারেনি আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
মেঘনায় দস্যুদের হামলা ও গুলিতে নিহতের ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানিয়েছেন নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম।
গত বুধবার রাতে দস্যু কেফায়েত বাহিনীর গুলিতে নিহত হন নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার পূর্ব চরবাটা ইউনিয়নের আশ্রয়ণের নাছির আহমদের ছেলে আব্দুর রহমান (৪০) ও একই এলাকার রেজাউল করিমের ছেলে মো. রাজু (১৬)। শনিবার ঢামেকে মারা যাওয়া জেলের নাম মো. ইসমাইল (৪০)। তিনি সুবর্ণচর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চর মাকসুমুল গ্রামের মৃত আবদুর রহিমের ছেলে।
জানা যায়, মেঘনা নদীর স্বর্ণদ্বীপের পশ্চিমে সন্দ্বীপ অংশে মাইন উদ্দিন মাঝি ও অলি মাঝি দীর্ঘ দিন থেকে মাছ শিকার আসছেন। মাছ শিকারের খেপ দখলের চেষ্টা চালায় দস্যু কেফায়েত বাহিনী। গত বুধবার সন্ধ্যার দিকে কেফায়েত বাহিনী ওই খেপ দখল করতে জেলেদের জাল কেটে দেয়। খবর পেয়ে দুটি মাছ ধরার ট্রলার নিয়ে সেখানে যায় ভুক্তভোগী জেলেরা। একপর্যায়ে দস্যু কেফায়েত বাহিনীর সদস্য আলতাফ, নুরউদ্দিন ও জুয়েল জেলেদের দুটি মাছ ধরার ট্রলারে গুলি ও এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ৮ জনকে আহত করে। ওই সময় তারা মালামালসহ ৫ জেলেকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। অপহৃত জেলে মো. রাজু ও আব্দুর রহমানকে পরে মৃত অবস্থায় সন্দ্বীপ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে উদ্ধার করা হয়। বাকিদের ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবির বলেন, ‘মো. ইসমাইল ঢাকা মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ ব্যাপারে কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’
রোববার, ০১ অক্টোবর ২০২৩
মেঘনায় মাছ ধরার খেপ দখলকে কেন্দ্র করে দস্যুদের হামলায় গুলিবিদ্ধ আরও এক জেলে ঢাকা মেডিকেলে কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ১০টার দিকে তিনি মারা যান। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবির।
তবে ঘটনার চার দিন পেরিয়ে গেলেও কাউকে আটক করতে পারেনি আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
মেঘনায় দস্যুদের হামলা ও গুলিতে নিহতের ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবি জানিয়েছেন নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সুবর্ণচর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম।
গত বুধবার রাতে দস্যু কেফায়েত বাহিনীর গুলিতে নিহত হন নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার পূর্ব চরবাটা ইউনিয়নের আশ্রয়ণের নাছির আহমদের ছেলে আব্দুর রহমান (৪০) ও একই এলাকার রেজাউল করিমের ছেলে মো. রাজু (১৬)। শনিবার ঢামেকে মারা যাওয়া জেলের নাম মো. ইসমাইল (৪০)। তিনি সুবর্ণচর উপজেলার মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের চর মাকসুমুল গ্রামের মৃত আবদুর রহিমের ছেলে।
জানা যায়, মেঘনা নদীর স্বর্ণদ্বীপের পশ্চিমে সন্দ্বীপ অংশে মাইন উদ্দিন মাঝি ও অলি মাঝি দীর্ঘ দিন থেকে মাছ শিকার আসছেন। মাছ শিকারের খেপ দখলের চেষ্টা চালায় দস্যু কেফায়েত বাহিনী। গত বুধবার সন্ধ্যার দিকে কেফায়েত বাহিনী ওই খেপ দখল করতে জেলেদের জাল কেটে দেয়। খবর পেয়ে দুটি মাছ ধরার ট্রলার নিয়ে সেখানে যায় ভুক্তভোগী জেলেরা। একপর্যায়ে দস্যু কেফায়েত বাহিনীর সদস্য আলতাফ, নুরউদ্দিন ও জুয়েল জেলেদের দুটি মাছ ধরার ট্রলারে গুলি ও এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ৮ জনকে আহত করে। ওই সময় তারা মালামালসহ ৫ জেলেকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। অপহৃত জেলে মো. রাজু ও আব্দুর রহমানকে পরে মৃত অবস্থায় সন্দ্বীপ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে উদ্ধার করা হয়। বাকিদের ঢাকা ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমায়ন কবির বলেন, ‘মো. ইসমাইল ঢাকা মেডিকেলে কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ ব্যাপারে কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেব।’