‘আমাদের জাহাজের ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে ইঞ্জিন রুমে পানি ঢুকছে। এখন জাহাজের কন্ট্রোল নাই। সাগরে এলোমেলো ভাসছি। আমরা ১৪ জন ক্রু আছি জাহাজে। আমাদের উদ্ধারের ব্যবস্থা নেন।’ এমনটাই অনুরোধ করে জরিুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করেন মুরাদ নামে এক ব্যক্তি। পরবর্তীতে কোস্টগার্ডের নিয়মিত টহল কার্যক্রম পরিচালনাকারী জাহাজ ‘সবুজ বাংলা’ জাহাজটি থেকে ১৪ জন ক্রুকে উদ্ধার করে আনে।
রোববার (১ অক্টোবর) বিকালে ৯৯৯-এর গণমাধ্যম ও জনসংযোগ কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় মুরাদ (১৮) নামে একজন জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করেন। এম ভি মাস্টার সুমন-২ নামে একটি লাইটার জাহাজ এক হাজার ১০০ টন কয়লা বোঝাই করে চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লার দাউদকান্দি যাচ্ছিল। এক পর্যায়ে ইঞ্জিন বিকল হয়ে ইঞ্জিন রুমে পানি ঢুকে জাহাজটি সাগরে নিয়ন্ত্রণহীন ভাসতে থাকে। এ সময় জাহাজটি সাঙ্গু গ্যাস ফিল্ড থেকে আনুমানিক ৯ দশমিক ৫ নটিক্যাল মাইল উত্তরে গভীর সমুদ্রে অবস্থান করছিল।
তিনি বলেন, ‘কোস্টগার্ড নিয়ন্ত্রণ কক্ষ এবং সন্দ্বীপ কোস্টগার্ডে ঘটনাটি জানিয়ে উদ্ধারের ব্যবস্থা নিতে বলা হয়। পরে কোস্টগার্ডের নিয়মিত টহল কার্যক্রম পরিচালনাকারী জাহাজ ‘সবুজ বাংলা’ দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে লাইটার জাহাজটি থেকে ১৪ জন ক্রুকে নিরাপদে উদ্ধার করে।’
আনোয়ার সাত্তার বলেন, ‘উদ্ধার ব্যক্তিদের প্রাথমিক চিকিৎসা এবং খাবার সরবরাহ করা হয়েছে। পরে মালিকপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের এবং জাহাজটি বুঝিয়ে দেওয়া হয়।’
রোববার, ০১ অক্টোবর ২০২৩
‘আমাদের জাহাজের ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে ইঞ্জিন রুমে পানি ঢুকছে। এখন জাহাজের কন্ট্রোল নাই। সাগরে এলোমেলো ভাসছি। আমরা ১৪ জন ক্রু আছি জাহাজে। আমাদের উদ্ধারের ব্যবস্থা নেন।’ এমনটাই অনুরোধ করে জরিুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করেন মুরাদ নামে এক ব্যক্তি। পরবর্তীতে কোস্টগার্ডের নিয়মিত টহল কার্যক্রম পরিচালনাকারী জাহাজ ‘সবুজ বাংলা’ জাহাজটি থেকে ১৪ জন ক্রুকে উদ্ধার করে আনে।
রোববার (১ অক্টোবর) বিকালে ৯৯৯-এর গণমাধ্যম ও জনসংযোগ কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক আনোয়ার সাত্তার এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় মুরাদ (১৮) নামে একজন জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করেন। এম ভি মাস্টার সুমন-২ নামে একটি লাইটার জাহাজ এক হাজার ১০০ টন কয়লা বোঝাই করে চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লার দাউদকান্দি যাচ্ছিল। এক পর্যায়ে ইঞ্জিন বিকল হয়ে ইঞ্জিন রুমে পানি ঢুকে জাহাজটি সাগরে নিয়ন্ত্রণহীন ভাসতে থাকে। এ সময় জাহাজটি সাঙ্গু গ্যাস ফিল্ড থেকে আনুমানিক ৯ দশমিক ৫ নটিক্যাল মাইল উত্তরে গভীর সমুদ্রে অবস্থান করছিল।
তিনি বলেন, ‘কোস্টগার্ড নিয়ন্ত্রণ কক্ষ এবং সন্দ্বীপ কোস্টগার্ডে ঘটনাটি জানিয়ে উদ্ধারের ব্যবস্থা নিতে বলা হয়। পরে কোস্টগার্ডের নিয়মিত টহল কার্যক্রম পরিচালনাকারী জাহাজ ‘সবুজ বাংলা’ দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে লাইটার জাহাজটি থেকে ১৪ জন ক্রুকে নিরাপদে উদ্ধার করে।’
আনোয়ার সাত্তার বলেন, ‘উদ্ধার ব্যক্তিদের প্রাথমিক চিকিৎসা এবং খাবার সরবরাহ করা হয়েছে। পরে মালিকপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের এবং জাহাজটি বুঝিয়ে দেওয়া হয়।’