নরসিংদীর আলোচিত জামায়াত নেতা জহিরুল ইসলাম মানিককে নরসিংদী সদর মডেল থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে আজ রোববার আদালতে সোপর্দ করে। পুলিশ প্রতিবেদনে জামায়াত নেতা জহিরুল ইসলাম মানিকের বিরুদ্ধে উল্লেখ করেছে যে, গত ২৮ জুলাই গভীর রাতে শহরের গাবতলী এলাকায় মাহফুজুর রহমানের বসতবাড়িতে জামায়াত শিবিরের কতিপয় লোক রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করা, জনমনে ভয় ভীতি ও আতংক সৃষ্টি করার উদ্দেশ্যে বর্তমান সরকার বিরোধী কার্যকলাপসহ ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড করার জন্য একত্রে মিলিত হয়ে নাশকতামূলক কর্মকান্ড সংঘটনের গোপন পরিকল্পনা করছে। এসময় পুলিশ সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে জামায়াত ও শিবিরের ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করে এবং তাদের নিকট থেকে নিষিদ্ধ জামায়াতে ইসলামের ও ছাত্র শিবিরের ২২ টি বই ও ৩১টি চাঁদা আদায়ের রশিদ বই পাওয়া হয়।
নরসিংদী মডেল থানায় আইন শৃংখলা কমিটির সভায় বক্তব্য দেয়ার তিন দিন পর সমালোচিত জামায়াত নেতা মো. জহিরুল ইসলাম মানিককে আজ গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করে নাশকতা ও রাষ্ট্রদ্রোহীতার অভিযোগে।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর নরসিংদী সদর মডেল থানায় আইন শৃংখলা জনিত মতবিনিময় সভায় সুধিজনের সাথে উক্ত সভায় নরসিংদী সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কাশেম ভূইয়া আমন্ত্রণ জানিয়ে জামায়াত নেতা মানিককে বক্তব্য রাখার সুযোগ দিয়েছিল। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নরসিংদীর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান পিপিএম। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিএম তালেব হোসেন, সাধারণ সম্পাদক পীরজাদা মোহাম্মদ আলী, নরসিংদী পৌরসভার মেয়র মোঃ আমজাদ হোসেন বাচ্চু, সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম-৭১ এর জেলা সভাপতি আব্দুল মোতালিব পাঠান, নরসিংদী প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ হুমায়ুন কবীর শাহ সহ সুশিল সমাজের নেতৃবৃন্দ। উল্লেখিত সভায় জামায়াত নেতা জহিরুল ইসলাম মানিকের বক্তব্য নিয়ে তুমুল সমালোচনা ও সমগ্র জেলা জুড়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এ অবস্থার প্রেক্ষিতে তাৎক্ষনিকভাবে মানিকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নিলেও পরবর্তীতে ঘটনার তিনদিন পর মানিককে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে যে, জামায়াত নেতা মানিকের বিরুদ্ধে নরসিংদী সদর মডেল থানায় রাষ্ট্রদ্রোহ ও নাশকতার একাধিক মামলা রয়েছে।
অভিজ্ঞ মহলের প্রশ্ন উক্ত জামায়াত নেতা জহিরুল ইসলাম মানিক যদি ২৮ জুলাই রাষ্ট্রদ্রোহ ও নাশকতার মামলায় আসামী হয়ে থাকলে মডেল থানার ওসি দাওয়াত দিয়ে থানায় এনে মিটিং-এ বক্তব্য দেয়ার সুযোগ কিভাবে পায়। তখন তাকে কেন গ্রেপ্তার করা হয়নি। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় উক্ত সংবাদটি প্রকাশিত হওয়ার পর ওসির অপকর্ম ঢাকতে উক্ত জামায়াত নেতাকে গ্রেফতার করে কোর্টে প্রেরণ করে।
এব্যাপারে নরসিংদী মডেল থানার ওসি আবুল কাশেম ভূইয়ার সাথে বার বার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
রোববার, ০১ অক্টোবর ২০২৩
নরসিংদীর আলোচিত জামায়াত নেতা জহিরুল ইসলাম মানিককে নরসিংদী সদর মডেল থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করে আজ রোববার আদালতে সোপর্দ করে। পুলিশ প্রতিবেদনে জামায়াত নেতা জহিরুল ইসলাম মানিকের বিরুদ্ধে উল্লেখ করেছে যে, গত ২৮ জুলাই গভীর রাতে শহরের গাবতলী এলাকায় মাহফুজুর রহমানের বসতবাড়িতে জামায়াত শিবিরের কতিপয় লোক রাষ্ট্রকে অস্থিতিশীল করা, জনমনে ভয় ভীতি ও আতংক সৃষ্টি করার উদ্দেশ্যে বর্তমান সরকার বিরোধী কার্যকলাপসহ ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড করার জন্য একত্রে মিলিত হয়ে নাশকতামূলক কর্মকান্ড সংঘটনের গোপন পরিকল্পনা করছে। এসময় পুলিশ সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে জামায়াত ও শিবিরের ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করে এবং তাদের নিকট থেকে নিষিদ্ধ জামায়াতে ইসলামের ও ছাত্র শিবিরের ২২ টি বই ও ৩১টি চাঁদা আদায়ের রশিদ বই পাওয়া হয়।
নরসিংদী মডেল থানায় আইন শৃংখলা কমিটির সভায় বক্তব্য দেয়ার তিন দিন পর সমালোচিত জামায়াত নেতা মো. জহিরুল ইসলাম মানিককে আজ গ্রেপ্তার করে আদালতে প্রেরণ করে নাশকতা ও রাষ্ট্রদ্রোহীতার অভিযোগে।
গত ২৭ সেপ্টেম্বর নরসিংদী সদর মডেল থানায় আইন শৃংখলা জনিত মতবিনিময় সভায় সুধিজনের সাথে উক্ত সভায় নরসিংদী সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল কাশেম ভূইয়া আমন্ত্রণ জানিয়ে জামায়াত নেতা মানিককে বক্তব্য রাখার সুযোগ দিয়েছিল। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নরসিংদীর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান পিপিএম। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিএম তালেব হোসেন, সাধারণ সম্পাদক পীরজাদা মোহাম্মদ আলী, নরসিংদী পৌরসভার মেয়র মোঃ আমজাদ হোসেন বাচ্চু, সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম-৭১ এর জেলা সভাপতি আব্দুল মোতালিব পাঠান, নরসিংদী প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ হুমায়ুন কবীর শাহ সহ সুশিল সমাজের নেতৃবৃন্দ। উল্লেখিত সভায় জামায়াত নেতা জহিরুল ইসলাম মানিকের বক্তব্য নিয়ে তুমুল সমালোচনা ও সমগ্র জেলা জুড়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এ অবস্থার প্রেক্ষিতে তাৎক্ষনিকভাবে মানিকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা না নিলেও পরবর্তীতে ঘটনার তিনদিন পর মানিককে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে যে, জামায়াত নেতা মানিকের বিরুদ্ধে নরসিংদী সদর মডেল থানায় রাষ্ট্রদ্রোহ ও নাশকতার একাধিক মামলা রয়েছে।
অভিজ্ঞ মহলের প্রশ্ন উক্ত জামায়াত নেতা জহিরুল ইসলাম মানিক যদি ২৮ জুলাই রাষ্ট্রদ্রোহ ও নাশকতার মামলায় আসামী হয়ে থাকলে মডেল থানার ওসি দাওয়াত দিয়ে থানায় এনে মিটিং-এ বক্তব্য দেয়ার সুযোগ কিভাবে পায়। তখন তাকে কেন গ্রেপ্তার করা হয়নি। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় উক্ত সংবাদটি প্রকাশিত হওয়ার পর ওসির অপকর্ম ঢাকতে উক্ত জামায়াত নেতাকে গ্রেফতার করে কোর্টে প্রেরণ করে।
এব্যাপারে নরসিংদী মডেল থানার ওসি আবুল কাশেম ভূইয়ার সাথে বার বার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।