স্বেচ্ছাশ্রমেও রক্ষা হলো না বেড়িবাঁধ
গাইবান্ধা : বন্যার পানির চাপে তলিয়ে গেছে জমি -সংবাদ
স্বেচ্ছাশ্রমে বেড়িবাঁধ মেরামতের কাজ করলেও শেষ রক্ষা হলো না। অবশেষে গত শনিবার রাত ১টার দিকে বেড়িবাঁধটি দলদলিয়া অংশের বেশকিছু জায়গা ভেঙ্গে যায়। ফলে হু-হু করে পানি লোকালয়ে ঢুকে প্রায় ৩শ’ বিঘা জমি উঠতি আউশ ও আমন ধানের খেত তলিয়ে যায়। গত কয়েকদিনের বন্যার পানি চাঁপে গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার বোনারপাড়া ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া আলাই নদীর পানির তরে ভেঙ্গে যায় বেড়িবাঁধটি। দিন রাত চেষ্টা করেও ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করতে পারেনি এলাকাবাসী। ভাঙনের ফলে আলাই নদীর তীরবর্তী দুর্গাপুর, দলদলিয়া এলাকার নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করেছে। এছাড়াও বাঙালী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর, গাছাবাড়ী কচুয়া এলাকাতেও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে করে প্রায় প্লাবিত ওইসব নিম্নাঞ্চলে শত শত বিঘা আউশ ও আমন ক্ষেত তলিয়ে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন এলাকার শত শত কৃষক। দলদলিয়া গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন বন্যায় আলাই নদীর বেড়িবাঁধ ভাঙনের ফলে আমার দেড় বিঘা জমির আমন খেত তলিয়ে যায়। অনুরূপ কথা বলেন কৃষক মকবুল। বেড়িবাঁধ ভাঙনরোধের চেষ্টা করেন স্থানীয় শিক্ষক ভূষন। তিনি বলেন স্থানীয় ৫০-৬০ জন লোক দিয়ে ভাঙ্গন রোধের চেষ্টা করেও রক্ষা করতে পারলাম না। এর ফলে আমার কয়েক বিঘা জমির আমন খেত তলিয়ে যায়, খুব দুশ্চিন্তায় আছি। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ইছাহাক আলী বলেন, ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছি এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছি।
স্বেচ্ছাশ্রমেও রক্ষা হলো না বেড়িবাঁধ
গাইবান্ধা : বন্যার পানির চাপে তলিয়ে গেছে জমি -সংবাদ
রোববার, ০১ অক্টোবর ২০২৩
স্বেচ্ছাশ্রমে বেড়িবাঁধ মেরামতের কাজ করলেও শেষ রক্ষা হলো না। অবশেষে গত শনিবার রাত ১টার দিকে বেড়িবাঁধটি দলদলিয়া অংশের বেশকিছু জায়গা ভেঙ্গে যায়। ফলে হু-হু করে পানি লোকালয়ে ঢুকে প্রায় ৩শ’ বিঘা জমি উঠতি আউশ ও আমন ধানের খেত তলিয়ে যায়। গত কয়েকদিনের বন্যার পানি চাঁপে গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার বোনারপাড়া ইউনিয়নের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া আলাই নদীর পানির তরে ভেঙ্গে যায় বেড়িবাঁধটি। দিন রাত চেষ্টা করেও ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করতে পারেনি এলাকাবাসী। ভাঙনের ফলে আলাই নদীর তীরবর্তী দুর্গাপুর, দলদলিয়া এলাকার নিম্নাঞ্চলে পানি প্রবেশ করেছে। এছাড়াও বাঙালী নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে কচুয়া ইউনিয়নের রামনগর, গাছাবাড়ী কচুয়া এলাকাতেও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এতে করে প্রায় প্লাবিত ওইসব নিম্নাঞ্চলে শত শত বিঘা আউশ ও আমন ক্ষেত তলিয়ে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা করছেন এলাকার শত শত কৃষক। দলদলিয়া গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন বন্যায় আলাই নদীর বেড়িবাঁধ ভাঙনের ফলে আমার দেড় বিঘা জমির আমন খেত তলিয়ে যায়। অনুরূপ কথা বলেন কৃষক মকবুল। বেড়িবাঁধ ভাঙনরোধের চেষ্টা করেন স্থানীয় শিক্ষক ভূষন। তিনি বলেন স্থানীয় ৫০-৬০ জন লোক দিয়ে ভাঙ্গন রোধের চেষ্টা করেও রক্ষা করতে পারলাম না। এর ফলে আমার কয়েক বিঘা জমির আমন খেত তলিয়ে যায়, খুব দুশ্চিন্তায় আছি। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ইছাহাক আলী বলেন, ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছি এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়েছি।