কমিশন বৃদ্ধির দাবিতে খুলনার তিনটি ডিপো থেকে জ্বালানি তেল উত্তোলন ও সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। রোববার (১ অক্টোবর) সকাল ৮টা থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য এই ধর্মঘট শুরু করেন জ্বালানি তেল ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা। তেল বিক্রিতে কমিশন বৃদ্ধির দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত ধর্মঘট অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
ধর্মঘটে খুলনার পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েল ডিপো থেকে তেল উত্তোলন এবং ১৫ জেলায় জ্বালানি তেল সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ফলে এ অঞ্চলে জ্বালানি তেলের সংকট দেখা দিয়েছে।
খুলনা বিভাগীয় জ্বালানি তেল পরিবেশক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ মুরাদ হোসেন বলেন, ‘জ্বালানি তেল বিক্রিতে কমিশন বৃদ্ধির দাবিতে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। ফলে কমিশন বৃদ্ধি সংক্রান্ত একটি গেজেটও প্রকাশ করা হয়। কিন্তু এখনও তা বাস্তবায়ন হয়নি। শুধু গেজেট প্রকাশ নয়, দাবি বাস্তবায়ন করতে হবে। দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে।’
ব্যবসায়ীদের দাবি ছিল, ডিজেলের ২ ভাগ, পেট্রলের ৩ ভাগ এবং অকটেনের ৪ ভাগ কমিশন বাড়িয়ে সাড়ে ৭ ভাগ করতে হবে। একই সঙ্গে তাদের শিল্প থেকে বাদ দিয়ে কমিশন এজেন্ট ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করতে হবে। এছাড়া পুরনো ট্যাংকলরি ব্যবহার অনুপযোগী ঘোষণার সময় ২৫ বছর থেকে বাড়াতে হবে।
প্রসঙ্গত, গত ৩ সেপ্টেম্বর কমিশন বৃদ্ধির দাবিতেই তেল উত্তোলন বন্ধ করেছিলেন জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীরা। এরপর সরকারের আশ্বাসে ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়। পরবর্তী সময়ে ২৬ সেপ্টেম্বর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় কমিশন বাড়িয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। সেই অনুযায়ী, প্রতি ১০০ টাকার অকটেন বিক্রিতে পাম্প মালিকরা চার টাকা ২৮ পয়সা, পেট্রলে ৪ টাকা ৩৪ পয়সা, কেরোসিনে ২ টাকা এবং ডিজেলে ২ টাকা ৮৫ পয়সা কমিশন পাবেন। এর আগে ডিজেলে ২ শতাংশ, পেট্রলে ৩ শতাংশ এবং অকটেনে ৪ শতাংশ কমিশন ছিল।
রোববার, ০১ অক্টোবর ২০২৩
কমিশন বৃদ্ধির দাবিতে খুলনার তিনটি ডিপো থেকে জ্বালানি তেল উত্তোলন ও সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। রোববার (১ অক্টোবর) সকাল ৮টা থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য এই ধর্মঘট শুরু করেন জ্বালানি তেল ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা। তেল বিক্রিতে কমিশন বৃদ্ধির দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত ধর্মঘট অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
ধর্মঘটে খুলনার পদ্মা, মেঘনা ও যমুনা অয়েল ডিপো থেকে তেল উত্তোলন এবং ১৫ জেলায় জ্বালানি তেল সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ফলে এ অঞ্চলে জ্বালানি তেলের সংকট দেখা দিয়েছে।
খুলনা বিভাগীয় জ্বালানি তেল পরিবেশক সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ মুরাদ হোসেন বলেন, ‘জ্বালানি তেল বিক্রিতে কমিশন বৃদ্ধির দাবিতে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। ফলে কমিশন বৃদ্ধি সংক্রান্ত একটি গেজেটও প্রকাশ করা হয়। কিন্তু এখনও তা বাস্তবায়ন হয়নি। শুধু গেজেট প্রকাশ নয়, দাবি বাস্তবায়ন করতে হবে। দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে।’
ব্যবসায়ীদের দাবি ছিল, ডিজেলের ২ ভাগ, পেট্রলের ৩ ভাগ এবং অকটেনের ৪ ভাগ কমিশন বাড়িয়ে সাড়ে ৭ ভাগ করতে হবে। একই সঙ্গে তাদের শিল্প থেকে বাদ দিয়ে কমিশন এজেন্ট ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করতে হবে। এছাড়া পুরনো ট্যাংকলরি ব্যবহার অনুপযোগী ঘোষণার সময় ২৫ বছর থেকে বাড়াতে হবে।
প্রসঙ্গত, গত ৩ সেপ্টেম্বর কমিশন বৃদ্ধির দাবিতেই তেল উত্তোলন বন্ধ করেছিলেন জ্বালানি তেল ব্যবসায়ীরা। এরপর সরকারের আশ্বাসে ধর্মঘট প্রত্যাহার করা হয়। পরবর্তী সময়ে ২৬ সেপ্টেম্বর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় কমিশন বাড়িয়ে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে। সেই অনুযায়ী, প্রতি ১০০ টাকার অকটেন বিক্রিতে পাম্প মালিকরা চার টাকা ২৮ পয়সা, পেট্রলে ৪ টাকা ৩৪ পয়সা, কেরোসিনে ২ টাকা এবং ডিজেলে ২ টাকা ৮৫ পয়সা কমিশন পাবেন। এর আগে ডিজেলে ২ শতাংশ, পেট্রলে ৩ শতাংশ এবং অকটেনে ৪ শতাংশ কমিশন ছিল।