ভোলায় বাসমালিক সমিতির ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের হামলা, নির্যাতন ও চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে গত সোমবার জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন করার পাশপাশি শহরে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইজিবাইক ও সিএনজি মালিক ও চালকরা।
ইজিবাক ও সিএনজি মালিক চালক সমিতির সভাপতি মাকসুদুর রহমান , সম্পাদক মোঃ সেলিম অভিযোগ করেন , সাধারন মানুষের সহজ যাতায়াতের জন্য গ্রামের রাস্তা ও উপশহর বাংলাবাজার পর্যন্ত ইজিবাইক ও সিএনজি চলাচল করে। বাসমালিক সমিতি , ইজিবাইক ও সিএনজি চলাচল বন্ধ করতে ভাড়াটে সন্ত্রাসী নিয়োগ করেছে। এরা লাঠি নিয়ে মোস্তফা কামাল বাসস্ট্যান্ড এলাকা ও ভোলা চরফ্যাশন সড়কে অবস্থান নিয়ে ইজিবাইক চালক ও সিএনজি চালকদের মারধর নির্যাতন করে। মোটা অংকের চাঁদা দিয়ে এদের হাত থেকে রক্ষা পায় চালকরা। এভাবে গেল দুই তিন মাস অত্যাচার নির্যাতন চালাচ্ছে। এমন অত্যাচার বন্ধ করতে গত সোমবার কয়েকশ চালক ও মালিক জেলা প্রশাসকের কাছ দাবি জানান। এরা আরো অভিযোগ করে জসিম নামের এক চালককে আটকে রেখে পরে পুলিশে সোপর্দ করে বাস মালিক সমিতির নেতারা। ওই ঘটনার পরই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। গত সোমবার দুপুরে এরা জড়ো হতে থাকে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে।
পরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রিপন চন্দ্র সরকার, ভোলা থানার ওসি শাহীন ফিকর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে আটক চালক জসিমকে ছেড়ে দেন। একই সঙ্গে তাদের দাবি ও অভিযোগ বিষয়ে তদন্ত করার আশ্বাস দেন। অপরদিকে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও তাদের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে বলে জানানো হয়। ভোলা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ তৌহিদুল ইসলাম জানান, ইজিবাইক ও সিএনজি এখন সাধারন মানুষের সহজ যানবাহন। ফলে এগুলো বন্ধ না করে আইনের মধ্যে রেখে চলাচল উপযোগি রাখতে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বাস মালিক সমিতির ডিপো ইনচার্জ আলমগীর মিয়া জানান, ইজিবাইক ও সিএনজি জেলার প্রধান সড়কে বেপোরোয়া চলাচলে প্রায় বাস দুর্ঘটনায় পড়ছে। এদের কেউ মারধর বা নির্যাতন করছে না। প্রশাসনের নির্দেশে এদের ফিডার রোডে চলাচল করতে বলা হচ্ছে। ভোলার এক কলেজ শিক্ষক জানান, তার এক রোগীকে নিয়ে হাসপাতালে আসার পথে বাস মালিক সমিতির লাঠিয়াল বাহিনী তার পরিবহনের সিএনজি আটকে দেয়। তাদের নামিয়ে দেয়া হয়। এমন দুর্ভোগ প্রতিদিনের।
মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩
ভোলায় বাসমালিক সমিতির ভাড়াটে সন্ত্রাসীদের হামলা, নির্যাতন ও চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে গত সোমবার জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন করার পাশপাশি শহরে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইজিবাইক ও সিএনজি মালিক ও চালকরা।
ইজিবাক ও সিএনজি মালিক চালক সমিতির সভাপতি মাকসুদুর রহমান , সম্পাদক মোঃ সেলিম অভিযোগ করেন , সাধারন মানুষের সহজ যাতায়াতের জন্য গ্রামের রাস্তা ও উপশহর বাংলাবাজার পর্যন্ত ইজিবাইক ও সিএনজি চলাচল করে। বাসমালিক সমিতি , ইজিবাইক ও সিএনজি চলাচল বন্ধ করতে ভাড়াটে সন্ত্রাসী নিয়োগ করেছে। এরা লাঠি নিয়ে মোস্তফা কামাল বাসস্ট্যান্ড এলাকা ও ভোলা চরফ্যাশন সড়কে অবস্থান নিয়ে ইজিবাইক চালক ও সিএনজি চালকদের মারধর নির্যাতন করে। মোটা অংকের চাঁদা দিয়ে এদের হাত থেকে রক্ষা পায় চালকরা। এভাবে গেল দুই তিন মাস অত্যাচার নির্যাতন চালাচ্ছে। এমন অত্যাচার বন্ধ করতে গত সোমবার কয়েকশ চালক ও মালিক জেলা প্রশাসকের কাছ দাবি জানান। এরা আরো অভিযোগ করে জসিম নামের এক চালককে আটকে রেখে পরে পুলিশে সোপর্দ করে বাস মালিক সমিতির নেতারা। ওই ঘটনার পরই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। গত সোমবার দুপুরে এরা জড়ো হতে থাকে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে।
পরে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রিপন চন্দ্র সরকার, ভোলা থানার ওসি শাহীন ফিকর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে আটক চালক জসিমকে ছেড়ে দেন। একই সঙ্গে তাদের দাবি ও অভিযোগ বিষয়ে তদন্ত করার আশ্বাস দেন। অপরদিকে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও তাদের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে বলে জানানো হয়। ভোলা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ তৌহিদুল ইসলাম জানান, ইজিবাইক ও সিএনজি এখন সাধারন মানুষের সহজ যানবাহন। ফলে এগুলো বন্ধ না করে আইনের মধ্যে রেখে চলাচল উপযোগি রাখতে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বাস মালিক সমিতির ডিপো ইনচার্জ আলমগীর মিয়া জানান, ইজিবাইক ও সিএনজি জেলার প্রধান সড়কে বেপোরোয়া চলাচলে প্রায় বাস দুর্ঘটনায় পড়ছে। এদের কেউ মারধর বা নির্যাতন করছে না। প্রশাসনের নির্দেশে এদের ফিডার রোডে চলাচল করতে বলা হচ্ছে। ভোলার এক কলেজ শিক্ষক জানান, তার এক রোগীকে নিয়ে হাসপাতালে আসার পথে বাস মালিক সমিতির লাঠিয়াল বাহিনী তার পরিবহনের সিএনজি আটকে দেয়। তাদের নামিয়ে দেয়া হয়। এমন দুর্ভোগ প্রতিদিনের।