মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-এর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস এমপি বলেছেন, সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা এমপির নেতৃত্বে বর্তমান সরকার দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির সুযোগ সম্প্রসারিত করেছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশাপাশি সারাদেশে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে স্বাস্থ্যসেবা দেয়া হচ্ছে। বিনামূল্যে ৩০ পদের ওষুধ দেয়া হচ্ছে।
গত সোমবার ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল মুন্সগীঞ্জের ‘স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় এ কথা বলেন তিনি। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তৌহিদ এলাহী, হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও সিভিল সার্জন ডা. মো মন্জুরুল আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ক্রাইম এন্ড অবস মো: বদিউজ্জামান, বিএমএ সভাপতি ডা. মো: আখতার হোসেন বাপ্পী, কাউন্সিলর- নার্গিস আক্তার। উপস্থাপনা করেন ডা. মো. জোবায়ের ইসলাম, পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেনটেশন করেন হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আবু হেনা মো জামাল।
অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস এমপি বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করণে বদ্ধ পরিকর। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রত্যেকটি মানুষের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে বহুমাত্রিক পদক্ষেপ গ্রহণ করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এখন দেশে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হচ্ছে। বিনামূল্যে ৩০ পদের ওষুধ দেয়া হচ্ছে। ২২ হাজার ডাক্তার এবং ৪০ হাজার নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নার্সের পদমর্যাদা ৩য় থেকে ২য় শ্রেুীতে উন্নীত করা হয়েছে।
তিনি বলেন, গত সাড়ে ১৪ বছরে ১২টি বিশেষায়িত হাসপাতাল স্থাপন এবং ১১টি বিশেষায়িত হাসপাতালকে সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল স্থাপন করা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে ৫ হাজার শয্যার অত্যাধুনিক স্পেশালাইজড হাসপাতালে রূপান্তর করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩
মুন্সীগঞ্জ-৩ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-এর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস এমপি বলেছেন, সফল রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা এমপির নেতৃত্বে বর্তমান সরকার দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির সুযোগ সম্প্রসারিত করেছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পাশাপাশি সারাদেশে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে স্বাস্থ্যসেবা দেয়া হচ্ছে। বিনামূল্যে ৩০ পদের ওষুধ দেয়া হচ্ছে।
গত সোমবার ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল মুন্সগীঞ্জের ‘স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় এ কথা বলেন তিনি। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তৌহিদ এলাহী, হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও সিভিল সার্জন ডা. মো মন্জুরুল আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ক্রাইম এন্ড অবস মো: বদিউজ্জামান, বিএমএ সভাপতি ডা. মো: আখতার হোসেন বাপ্পী, কাউন্সিলর- নার্গিস আক্তার। উপস্থাপনা করেন ডা. মো. জোবায়ের ইসলাম, পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেনটেশন করেন হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আবু হেনা মো জামাল।
অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস এমপি বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করণে বদ্ধ পরিকর। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রত্যেকটি মানুষের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে বহুমাত্রিক পদক্ষেপ গ্রহণ করে যাচ্ছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এখন দেশে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হচ্ছে। বিনামূল্যে ৩০ পদের ওষুধ দেয়া হচ্ছে। ২২ হাজার ডাক্তার এবং ৪০ হাজার নার্স ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগ দেয়া হয়েছে। নার্সের পদমর্যাদা ৩য় থেকে ২য় শ্রেুীতে উন্নীত করা হয়েছে।
তিনি বলেন, গত সাড়ে ১৪ বছরে ১২টি বিশেষায়িত হাসপাতাল স্থাপন এবং ১১টি বিশেষায়িত হাসপাতালকে সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল স্থাপন করা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে ৫ হাজার শয্যার অত্যাধুনিক স্পেশালাইজড হাসপাতালে রূপান্তর করা হয়েছে।