বৈরী আবহাওয়ার কারণে সাগর উত্তাল থাকায় কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ। এতে দ্বীপটিতে বেড়াতে গিয়ে আটকা পড়েছেন তিন শতাধিক পর্যটক।
মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যার পর থেকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী।
দ্বীপে আটকা পড়া পর্যটকদের যাতে কোনো অসুবিধা না হয় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ প্রশাসনের সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ইউএনও আদনান চৌধুরী বলেন, সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে মঙ্গলবার দুপুরের পর থেকে কক্সবাজারে বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে। এতে সাগর উত্তাল থাকায় টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তাই জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আগামীকাল বুধবার সকালেও কক্সবাজার সাগর উপকূলে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত অব্যাহত থাকলে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ রাখতেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, চলতি মৌসুমে গত ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে প্রতিবন্ধকতা যাছাই করতে পরীক্ষণমূলকভাবে ‘এমভি বার আউলিয়া’ নামের পর্যটকবাহী একটি জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে। মূলত সাত দিনের জন্য আপাতত জাহাজটি চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গত সাত দিনে জাহাজটি চলাচলে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়নি। তাই চলতি মৌসুমে বৈরী আবহাওয়া পরিস্থিতি না থাকলে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলে কোনো বাধা নেই। এ কারণে পরীক্ষণমূলক চলাচলের অনুমতি পাওয়া ‘এমভি বার আউলিয়া’ ওই নৌপথে নিয়মিত চলাচল করবে।
তবে বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন অধিদপ্তরের ছাড়পত্রের সাপেক্ষে চলতি মৌসুমে ওই জাহাজটিসহ অন্য জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেওয়া হবে বলে জানান মো. আদনান চৌধুরী।
ইউএনও আদনান বলেন, মঙ্গলবার সকালে টেকনাফ থেকে ‘এমভি বার আউলিয়া’ জাহাজটিতে করে সেন্টমার্টিনে তিন শতাধিক পর্যটক বেড়াতে যান। দুপুরের পর থেকে বৈরী আবহাওয়ার কারণে জাহাজটি টেকনাফ ফিরে এলেও আগের দিনগুলোতে রাত্রিযাপনের জন্য দ্বীপে অবস্থান নেওয়া পর্যটকরা ফেরেননি।
তিনি আরও বলেন, আবহাওয়ার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সেন্টমার্টিনে আটকা পড়া পর্যটকদের ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বুধবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৩
বৈরী আবহাওয়ার কারণে সাগর উত্তাল থাকায় কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ। এতে দ্বীপটিতে বেড়াতে গিয়ে আটকা পড়েছেন তিন শতাধিক পর্যটক।
মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যার পর থেকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী।
দ্বীপে আটকা পড়া পর্যটকদের যাতে কোনো অসুবিধা না হয় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ প্রশাসনের সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ইউএনও আদনান চৌধুরী বলেন, সাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে মঙ্গলবার দুপুরের পর থেকে কক্সবাজারে বৈরী আবহাওয়া বিরাজ করছে। এতে সাগর উত্তাল থাকায় টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে নৌযান চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তাই জাহাজ চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আগামীকাল বুধবার সকালেও কক্সবাজার সাগর উপকূলে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত অব্যাহত থাকলে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ রাখতেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, চলতি মৌসুমে গত ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে প্রতিবন্ধকতা যাছাই করতে পরীক্ষণমূলকভাবে ‘এমভি বার আউলিয়া’ নামের পর্যটকবাহী একটি জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে। মূলত সাত দিনের জন্য আপাতত জাহাজটি চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু গত সাত দিনে জাহাজটি চলাচলে কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হয়নি। তাই চলতি মৌসুমে বৈরী আবহাওয়া পরিস্থিতি না থাকলে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলে কোনো বাধা নেই। এ কারণে পরীক্ষণমূলক চলাচলের অনুমতি পাওয়া ‘এমভি বার আউলিয়া’ ওই নৌপথে নিয়মিত চলাচল করবে।
তবে বাংলাদেশ আভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন অধিদপ্তরের ছাড়পত্রের সাপেক্ষে চলতি মৌসুমে ওই জাহাজটিসহ অন্য জাহাজ চলাচলের অনুমতি দেওয়া হবে বলে জানান মো. আদনান চৌধুরী।
ইউএনও আদনান বলেন, মঙ্গলবার সকালে টেকনাফ থেকে ‘এমভি বার আউলিয়া’ জাহাজটিতে করে সেন্টমার্টিনে তিন শতাধিক পর্যটক বেড়াতে যান। দুপুরের পর থেকে বৈরী আবহাওয়ার কারণে জাহাজটি টেকনাফ ফিরে এলেও আগের দিনগুলোতে রাত্রিযাপনের জন্য দ্বীপে অবস্থান নেওয়া পর্যটকরা ফেরেননি।
তিনি আরও বলেন, আবহাওয়ার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সেন্টমার্টিনে আটকা পড়া পর্যটকদের ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।