বগুড়ায় আটকের ২ ঘণ্টা পর ডিবি পুলিশের হেফাজতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক আইনজীবীর সহকারী হাবিবুর রহমানের মৃত্যুর ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে পুলিশ।
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) সুদীপ কুমার চক্রবর্তী জানান, কমিটিকে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) স্নিগ্ধ আক্তারকে। তদন্তে পুলিশের গাফিলতি পাওয়া গেলে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্নিগ্ধ আক্তার।
একটি হত্যা মামলার সন্দেহভাজন হিসেবে মঙ্গলবার বিকালে সাড়ে ৫টায় বগুড়া ডিবি পুলিশের একটি দল জেলা কোর্টের বাইরে থেকে হাবিবুরকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায়। সেখানে অসুস্থ হয়ে পড়লে সন্ধ্যা ৬টা ৫৫ মিনিটে তাকে বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে ভর্তি করে পুলিশ। এর প্রায় দুই ঘণ্টা পরে রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাবিব মারা যান।
হাবিব জেলা আইনজীবীর সহকারী সমিতির যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন। তার বাড়ি বগুড়ার শাহজাহানপুর উপজেলার চকজোড়া গ্রামে।
পরিবারের সদস্য ও হাবিবুরের সহকর্মীদের অভিযোগ, পুলিশ কোনো মামলা বা পরোয়ানা ছাড়াই হাবিবুরকে কোর্ট চত্বর থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করে মেরে ফেলেছে।
হাবিবুর রহমানের সহকর্মী ও বগুড়া জেলা আইনজীবীর সহকারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, মঙ্গলবার কোর্ট শেষে বিকালে ডিবি পুলিশ কোনো পরোয়ানা ছাড়াই হাবিবুরকে কোর্ট চত্বর থেকে তুলে নিয়ে যায়। পরে রাতে হাসপাতালে আমরা তাকে মৃত অবস্থায় পাই। ডিবি পুলিশ তাকে নির্যাতন করে হত্যা করেছে। আমরা এই হত্যার বিচার চাই।
পুলিশ জানিয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য হাবিবের মরদেহ বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাখা হয়েছে।
বুধবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৩
বগুড়ায় আটকের ২ ঘণ্টা পর ডিবি পুলিশের হেফাজতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক আইনজীবীর সহকারী হাবিবুর রহমানের মৃত্যুর ঘটনায় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে পুলিশ।
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) সুদীপ কুমার চক্রবর্তী জানান, কমিটিকে আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) স্নিগ্ধ আক্তারকে। তদন্তে পুলিশের গাফিলতি পাওয়া গেলে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্নিগ্ধ আক্তার।
একটি হত্যা মামলার সন্দেহভাজন হিসেবে মঙ্গলবার বিকালে সাড়ে ৫টায় বগুড়া ডিবি পুলিশের একটি দল জেলা কোর্টের বাইরে থেকে হাবিবুরকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যায়। সেখানে অসুস্থ হয়ে পড়লে সন্ধ্যা ৬টা ৫৫ মিনিটে তাকে বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে ভর্তি করে পুলিশ। এর প্রায় দুই ঘণ্টা পরে রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাবিব মারা যান।
হাবিব জেলা আইনজীবীর সহকারী সমিতির যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন। তার বাড়ি বগুড়ার শাহজাহানপুর উপজেলার চকজোড়া গ্রামে।
পরিবারের সদস্য ও হাবিবুরের সহকর্মীদের অভিযোগ, পুলিশ কোনো মামলা বা পরোয়ানা ছাড়াই হাবিবুরকে কোর্ট চত্বর থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্যাতন করে মেরে ফেলেছে।
হাবিবুর রহমানের সহকর্মী ও বগুড়া জেলা আইনজীবীর সহকারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, মঙ্গলবার কোর্ট শেষে বিকালে ডিবি পুলিশ কোনো পরোয়ানা ছাড়াই হাবিবুরকে কোর্ট চত্বর থেকে তুলে নিয়ে যায়। পরে রাতে হাসপাতালে আমরা তাকে মৃত অবস্থায় পাই। ডিবি পুলিশ তাকে নির্যাতন করে হত্যা করেছে। আমরা এই হত্যার বিচার চাই।
পুলিশ জানিয়েছে, ময়নাতদন্তের জন্য হাবিবের মরদেহ বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাখা হয়েছে।