সংবাদ-এ খবর প্রকাশের পর
জেলা শহরের প্রধান সড়কে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও শহর আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টুর নেতৃত্বে অবৈধভাবে তৈরি দ্বিতল স্টিলের মার্কেট গুঁড়িয়ে দিয়েছে জেলা প্রশাসন ও গনপূর্ত বিভাগ। যার ফলে উদ্ধার হয়েছে গণপূর্ত বিভাগের ৫০ কোটি টাকার সরকারি জমি। গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সাদ মোহাম্মদ আন্দালিব জানান, গত ২০-২৫ দিন ধরে সরকারের বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে পার্ক নির্মাণের জন্য নির্ধারিত জায়গায় অবৈধভাবে দোতালা ষ্টিলের মার্কেট নির্মাণের কাজ চলছিল।
এব্যাপারে গনপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সাদ মোহাম্মদ আন্দালিব বলেন, এ খানে প্রায় ৬৫ শতাংশ জমিনে বিভাগীয় ও জেলা সদরে পার্ক নির্মাণের সরকারি পরিকল্পনা রয়েছে। তা ছাড়া একটি থ্রি স্টার হোটেল নির্মাণের জন্য নোয়াখালী শহর উন্নয়ন প্ল্যানের ও অর্ন্তভুক্ত। দখলের ব্যাপারে আমার অফিসের এসও এবং উপবিভাগীয় প্রকৌশলীর রিপোর্টে জানা যায়, জমিটিতে একটিমহল অবৈধভাবে ষ্টিলের দোতালা মার্কেট তৈরি করছে। আমি জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে জানাই। জেলা প্রশাসক একজন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটকে পাঠিয়ে কাজ বন্ধ করে দেন। তারপরও তারা পুনরায় মার্কেট নির্মাণ চালিয়ে যায়।
এরপর জেলা প্রশাসকের নির্দেশে মঙ্গলবার এখানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দেবব্রত দাসের নেতৃত্বে ও জেলা পুলিশ ও সুধারাম থানা পুলিশশের সহায়তায় সরকারের অন্তত ৫০ কোটি টাকা মূল্যমানের জমি উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে শহরে নানান গুজবের ডাল পালা গজিয়েছিল। পুলিশ, প্রশাসন, গণপূর্ত বিভাগ,ও সাংবাদিকদের অর্থের বিনিময়ে মুখ বন্ধ করা হয়েছিল। এ মার্কেট উচ্ছেদের ফলে এসবের অবসান হলো।
সংবাদ-এ খবর প্রকাশের পর
বুধবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৩
জেলা শহরের প্রধান সড়কে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও শহর আওয়ামী লীগ সভাপতি আবদুল ওয়াদুদ পিন্টুর নেতৃত্বে অবৈধভাবে তৈরি দ্বিতল স্টিলের মার্কেট গুঁড়িয়ে দিয়েছে জেলা প্রশাসন ও গনপূর্ত বিভাগ। যার ফলে উদ্ধার হয়েছে গণপূর্ত বিভাগের ৫০ কোটি টাকার সরকারি জমি। গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সাদ মোহাম্মদ আন্দালিব জানান, গত ২০-২৫ দিন ধরে সরকারের বিভাগ ও জেলা পর্যায়ে পার্ক নির্মাণের জন্য নির্ধারিত জায়গায় অবৈধভাবে দোতালা ষ্টিলের মার্কেট নির্মাণের কাজ চলছিল।
এব্যাপারে গনপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সাদ মোহাম্মদ আন্দালিব বলেন, এ খানে প্রায় ৬৫ শতাংশ জমিনে বিভাগীয় ও জেলা সদরে পার্ক নির্মাণের সরকারি পরিকল্পনা রয়েছে। তা ছাড়া একটি থ্রি স্টার হোটেল নির্মাণের জন্য নোয়াখালী শহর উন্নয়ন প্ল্যানের ও অর্ন্তভুক্ত। দখলের ব্যাপারে আমার অফিসের এসও এবং উপবিভাগীয় প্রকৌশলীর রিপোর্টে জানা যায়, জমিটিতে একটিমহল অবৈধভাবে ষ্টিলের দোতালা মার্কেট তৈরি করছে। আমি জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপারসহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকে জানাই। জেলা প্রশাসক একজন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটকে পাঠিয়ে কাজ বন্ধ করে দেন। তারপরও তারা পুনরায় মার্কেট নির্মাণ চালিয়ে যায়।
এরপর জেলা প্রশাসকের নির্দেশে মঙ্গলবার এখানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দেবব্রত দাসের নেতৃত্বে ও জেলা পুলিশ ও সুধারাম থানা পুলিশশের সহায়তায় সরকারের অন্তত ৫০ কোটি টাকা মূল্যমানের জমি উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে শহরে নানান গুজবের ডাল পালা গজিয়েছিল। পুলিশ, প্রশাসন, গণপূর্ত বিভাগ,ও সাংবাদিকদের অর্থের বিনিময়ে মুখ বন্ধ করা হয়েছিল। এ মার্কেট উচ্ছেদের ফলে এসবের অবসান হলো।