গত কয়েকদিন ধরে অবিরাম বৃষ্টিতে বটিয়াঘাটার অসংখ্য মাছের ঘের,পুকুর,জলাশয়,ভেসে যাওয়ায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে মৎস্য চাষীদের। অন্যদিকে ধান ক্ষেত তলিয়ে যাওয়ায় দুর্ভাবনায় পড়েছে কৃষকরা। অতি বৃষ্টিতে পানি সরতে না পারায় নীচু ঘরের মেঝেতে পানি ঢুকে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে বহু পরিবার। সবচেয়ে বেশী ক্ষতির সন্মুখীন হয়েছে বটিয়াঘাটা উপজেলা সদরের বাসিন্দারা। পানি সরবরাহের কোন ড্রেন না থাকায় এবং আশপাশের লোকজন তাদের নীচু জমিতে বালি ভরাট করে উচু করায় পানি বের হতে না পারার কারণে জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে কয়েক শত পরিবার। সাগরে লঘু চাপের কারণে গত কয়েকদিন ধরে বৃষ্টিপাত হচেছ। কিন্তু গত রাত থেকে মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে বটিয়াঘাটার পাশের নদী শালমারী,সালতা ভরাট হয়ে যাওয়ায় স্লুইস গেট সমূহের পানি নিষ্কাষনের পথ রুদ্ধ হওয়ায় বিলের পানি বের হতে না পারায় স্থায়ী জলাবদ্ধতার আশংকা দেখা দিয়েছে, বটিয়াঘাটা ও ডুমুরিয়া উপজেলার ২১টি, ইউনিয়নের ১৫০টি গ্রাম।
বুধবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৩
গত কয়েকদিন ধরে অবিরাম বৃষ্টিতে বটিয়াঘাটার অসংখ্য মাছের ঘের,পুকুর,জলাশয়,ভেসে যাওয়ায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে মৎস্য চাষীদের। অন্যদিকে ধান ক্ষেত তলিয়ে যাওয়ায় দুর্ভাবনায় পড়েছে কৃষকরা। অতি বৃষ্টিতে পানি সরতে না পারায় নীচু ঘরের মেঝেতে পানি ঢুকে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছে বহু পরিবার। সবচেয়ে বেশী ক্ষতির সন্মুখীন হয়েছে বটিয়াঘাটা উপজেলা সদরের বাসিন্দারা। পানি সরবরাহের কোন ড্রেন না থাকায় এবং আশপাশের লোকজন তাদের নীচু জমিতে বালি ভরাট করে উচু করায় পানি বের হতে না পারার কারণে জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে কয়েক শত পরিবার। সাগরে লঘু চাপের কারণে গত কয়েকদিন ধরে বৃষ্টিপাত হচেছ। কিন্তু গত রাত থেকে মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে বটিয়াঘাটার পাশের নদী শালমারী,সালতা ভরাট হয়ে যাওয়ায় স্লুইস গেট সমূহের পানি নিষ্কাষনের পথ রুদ্ধ হওয়ায় বিলের পানি বের হতে না পারায় স্থায়ী জলাবদ্ধতার আশংকা দেখা দিয়েছে, বটিয়াঘাটা ও ডুমুরিয়া উপজেলার ২১টি, ইউনিয়নের ১৫০টি গ্রাম।