পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে পাঁচ শতাধিক জেলে শুরু করেছে ইলিশ শিকার। তেঁতুলিয়া নদীতে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ শিকারে নেমেছেন জেলেরা। উপজেলার জেলে পরিবারের আশা, এই বছর তুলনামুলক বেশি ইলিশ ধরা পরবে তাদের জালে। আর জালে মাছ ধরা পড়লে ঋনের কিস্তি ও মহাজনের দেনা করে চালানো সংসারে আবারো ফিরবে স্বচ্ছলতা। জেলেরা পুষিয়ে নিতে পারবে অবরোধের ক্ষতি। এদিকে জেলেদের জালে রূপালী ইলিশ মাছ ধরা পড়ছে।
উপজেলার উত্তর সীমানা থেকে শুরু করে দক্ষিন সীমানা পর্যন্ত প্রায় ১৯০ কিলোমিটার এলাকায় ২২দিন ইলিশসহ সকল ধরনের মাছ শিকার নিষিদ্ধ ছিল। ইলিশ শিকারে নেমেছে জেলেরা। বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের শাহ আলম খাঁ জানান, মাছ শিকার বন্ধ থাকায় ২২দিন দাদন ও ঋণের টাকা খরচ করেছি। মাছ ধরার জন্য জাল নিয়ে নদীতে যাব। মনে হয় এবার নদীতে মাছ ধরতে পারবো। জালে মাছ ধরা পরলে সকল দেনা দিয়া দিমু। গোলখালী গ্রামের একাধিক জেলে জানান, সরকারি নিষেধাজ্ঞা সময়ে তারা নদীতে মাছ আহরণ করেননি। সরকার যেটুকু সহযোগিতা করেছে তা দিয়ে কোন মতে পরিবার চালাইছি। আর সরকারি নিষেধাজ্ঞা শেষে নদীতে মাছ ধরতে নামছি। এদিকে উপকূলীয় উপজেলা দশমিনা প্রধান দুইটি নদী তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে ধরা পড়ছে রূপালী ইলিশ। জেলেরা নদীতে জাল ফেলার পর জালে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ায় তাদের চোখে আনন্দের হাসি ফুটে উঠেছে। অবরোধের পড়ে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ছে। জানা যায়, উপজেলার প্রধান নদী তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীর মোহনায় ধরা পড়ছে প্রচুর ইলিশ মাছ। ২২ দিনের অবরোধের পড়ে ভরা মৌসুমে জেলেরা নদীতে জাল ফেলার সঙ্গে সঙ্গেই ছোট-বড় রূপালী ইলিশ ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকার কারনে জেলেরা দল বেঁধে নৌকা নিয়ে সাগরে জাল নিয়ে ছুটছে। এদিকে অনেক অপেশাদার জেলে নদীতে মাছ শিকার করছে। মৌসুমের কুরুতে নদীতে মাছ না থাকায় পেশাদার জেলেদের মধ্যে হতাশা থাকলেও এখন আর এই অবস্থা নেই। জেলেরা জাল ফেলার মুহুর্তে ডিমওয়ালা মাছ জেলেদের জালে ধরা পড়ছে। উপজেলায় প্রধান ২টি নদী তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ’র মোহনা ও এর আশে পাশের এলাকায় এখন ইলিশের সমারহ বেড়ে গেছে। জেলেরা মাছ ধরার টানে নৌকা নিয়ে ছুটে চলছে। উপজেলার নদী তীরবর্তী এলাকা বাঁশবাড়িয়া, হাজীরহাট, কাটাখালী, গোলখালী, আরজবেগী, আউলিয়াপুর ও রণগোপালদীতে ইলিশের সরবরাহ অনেক বেশী। ইলিশের আরতদাররা মাছের দাম বেশী পেতে ঝাঁকা ভর্তি করে রাজধানী ঢাকার দিকে পাঠিয়ে দিচ্ছে। এদিকে জেলেরা কাংখিত ইলিশ মাছ পেয়ে দাদনের টাকা পরিশোধ করতে পারায় বেশ খুশি মনে ঘরে ফিরছে। জেলেদের সংসারে এখন আনন্দের হাওয়া বইছে।
মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে পাঁচ শতাধিক জেলে শুরু করেছে ইলিশ শিকার। তেঁতুলিয়া নদীতে ইলিশসহ অন্যান্য মাছ শিকারে নেমেছেন জেলেরা। উপজেলার জেলে পরিবারের আশা, এই বছর তুলনামুলক বেশি ইলিশ ধরা পরবে তাদের জালে। আর জালে মাছ ধরা পড়লে ঋনের কিস্তি ও মহাজনের দেনা করে চালানো সংসারে আবারো ফিরবে স্বচ্ছলতা। জেলেরা পুষিয়ে নিতে পারবে অবরোধের ক্ষতি। এদিকে জেলেদের জালে রূপালী ইলিশ মাছ ধরা পড়ছে।
উপজেলার উত্তর সীমানা থেকে শুরু করে দক্ষিন সীমানা পর্যন্ত প্রায় ১৯০ কিলোমিটার এলাকায় ২২দিন ইলিশসহ সকল ধরনের মাছ শিকার নিষিদ্ধ ছিল। ইলিশ শিকারে নেমেছে জেলেরা। বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের শাহ আলম খাঁ জানান, মাছ শিকার বন্ধ থাকায় ২২দিন দাদন ও ঋণের টাকা খরচ করেছি। মাছ ধরার জন্য জাল নিয়ে নদীতে যাব। মনে হয় এবার নদীতে মাছ ধরতে পারবো। জালে মাছ ধরা পরলে সকল দেনা দিয়া দিমু। গোলখালী গ্রামের একাধিক জেলে জানান, সরকারি নিষেধাজ্ঞা সময়ে তারা নদীতে মাছ আহরণ করেননি। সরকার যেটুকু সহযোগিতা করেছে তা দিয়ে কোন মতে পরিবার চালাইছি। আর সরকারি নিষেধাজ্ঞা শেষে নদীতে মাছ ধরতে নামছি। এদিকে উপকূলীয় উপজেলা দশমিনা প্রধান দুইটি নদী তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীতে ধরা পড়ছে রূপালী ইলিশ। জেলেরা নদীতে জাল ফেলার পর জালে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ায় তাদের চোখে আনন্দের হাসি ফুটে উঠেছে। অবরোধের পড়ে প্রচুর ইলিশ ধরা পড়ছে। জানা যায়, উপজেলার প্রধান নদী তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ নদীর মোহনায় ধরা পড়ছে প্রচুর ইলিশ মাছ। ২২ দিনের অবরোধের পড়ে ভরা মৌসুমে জেলেরা নদীতে জাল ফেলার সঙ্গে সঙ্গেই ছোট-বড় রূপালী ইলিশ ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়ছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকার কারনে জেলেরা দল বেঁধে নৌকা নিয়ে সাগরে জাল নিয়ে ছুটছে। এদিকে অনেক অপেশাদার জেলে নদীতে মাছ শিকার করছে। মৌসুমের কুরুতে নদীতে মাছ না থাকায় পেশাদার জেলেদের মধ্যে হতাশা থাকলেও এখন আর এই অবস্থা নেই। জেলেরা জাল ফেলার মুহুর্তে ডিমওয়ালা মাছ জেলেদের জালে ধরা পড়ছে। উপজেলায় প্রধান ২টি নদী তেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গ’র মোহনা ও এর আশে পাশের এলাকায় এখন ইলিশের সমারহ বেড়ে গেছে। জেলেরা মাছ ধরার টানে নৌকা নিয়ে ছুটে চলছে। উপজেলার নদী তীরবর্তী এলাকা বাঁশবাড়িয়া, হাজীরহাট, কাটাখালী, গোলখালী, আরজবেগী, আউলিয়াপুর ও রণগোপালদীতে ইলিশের সরবরাহ অনেক বেশী। ইলিশের আরতদাররা মাছের দাম বেশী পেতে ঝাঁকা ভর্তি করে রাজধানী ঢাকার দিকে পাঠিয়ে দিচ্ছে। এদিকে জেলেরা কাংখিত ইলিশ মাছ পেয়ে দাদনের টাকা পরিশোধ করতে পারায় বেশ খুশি মনে ঘরে ফিরছে। জেলেদের সংসারে এখন আনন্দের হাওয়া বইছে।