মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হওয়ার পর প্রথমবার নিজের এলাকায় এলেন সাকিব আল হাসান। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সড়কপথে গাড়ির বহর নিয়ে মাগুরায় পৌঁছান তিনি। তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে দেশের দক্ষিণ–পশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত গড়াই সেতু এলাকায় ভিড় করেন হাজারো সমর্থক। সেখানে মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে সাকিবকে অভ্যর্থনা জানানো হয়।
সাকিবের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আজ সকাল ৯টার দিকে ঢাকা থেকে রওনা হন সাকিব। গড়াই সেতু এলাকায় জেলা আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল দলীয় প্রার্থী হিসেবে সাকিবকে অভ্যর্থনা জানায়। সেখান থেকে সাকিবের জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে যাওয়ার কথা। দলীয় কার্যালয়ে নেতা–কর্মীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে সাকিবের মাগুরা পৌর গোরস্থানে যাওয়ার কথা রয়েছে।
রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততা না থাকায় দলে সাকিবের মনোনয়নপত্র নেওয়াকে অনাকাঙ্ক্ষিত বলে মাগুরার আওয়ামী লীগের অনেক নেতা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন। তবে গতকাল মঙ্গলবার জেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা শেষে দলের পক্ষ থেকে সাকিব আল হাসানের পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে থাকার ঘোষণা দেওয়া হয়। এর আগে গত সোমবার সাকিবের পাশে থাকার ঘোষণা দেন এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান শিখর।
জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাগুরা-১ আসনে (সদরের একাংশ ও শ্রীপুর) আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বেশির ভাগ নেতা-কর্মী বর্তমান সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামানের অনুসারী। ২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) ছিলেন। সাইফুজ্জামানের বাবা মো. আছাদুজ্জামান মাগুরা-২ আসন থেকে চারবারের সংসদ সদস্য ছিলেন। পুরো মাগুরা জেলায় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তাঁর প্রভাব রয়েছে।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের ভাষ্য অনুযায়ী, এবারও মনোনয়ন-দৌড়ে এগিয়ে ছিলেন সাইফুজ্জামান। তবে শেষ মুহূর্তে সাকিব এসে সব হিসাব-নিকাশ বদলে দিয়েছেন। এতে বড় ধরনের ধাক্কা খেয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্যের অনুসারীরা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে মাগুরা–১ ও ২ আসন ছাড়া ঢাকা-১০ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় আবেদন ফরম নিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। ২১ নভেম্বর দুপুরের পর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসে নিজে মনোনয়ন ফরম জমা দেন তিনি। পরে ২৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে গিয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বৈঠক করেন সাকিব আল হাসান। ২০১৮ সালে মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কেনার আগ্রহ দেখিয়েও সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক।
বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩
মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হওয়ার পর প্রথমবার নিজের এলাকায় এলেন সাকিব আল হাসান। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সড়কপথে গাড়ির বহর নিয়ে মাগুরায় পৌঁছান তিনি। তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে দেশের দক্ষিণ–পশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত গড়াই সেতু এলাকায় ভিড় করেন হাজারো সমর্থক। সেখানে মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে সাকিবকে অভ্যর্থনা জানানো হয়।
সাকিবের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আজ সকাল ৯টার দিকে ঢাকা থেকে রওনা হন সাকিব। গড়াই সেতু এলাকায় জেলা আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধিদল দলীয় প্রার্থী হিসেবে সাকিবকে অভ্যর্থনা জানায়। সেখান থেকে সাকিবের জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে যাওয়ার কথা। দলীয় কার্যালয়ে নেতা–কর্মীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে সাকিবের মাগুরা পৌর গোরস্থানে যাওয়ার কথা রয়েছে।
রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততা না থাকায় দলে সাকিবের মনোনয়নপত্র নেওয়াকে অনাকাঙ্ক্ষিত বলে মাগুরার আওয়ামী লীগের অনেক নেতা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন। তবে গতকাল মঙ্গলবার জেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভা শেষে দলের পক্ষ থেকে সাকিব আল হাসানের পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে থাকার ঘোষণা দেওয়া হয়। এর আগে গত সোমবার সাকিবের পাশে থাকার ঘোষণা দেন এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামান শিখর।
জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মাগুরা-১ আসনে (সদরের একাংশ ও শ্রীপুর) আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বেশির ভাগ নেতা-কর্মী বর্তমান সংসদ সদস্য সাইফুজ্জামানের অনুসারী। ২০১৮ সালের নির্বাচনে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) ছিলেন। সাইফুজ্জামানের বাবা মো. আছাদুজ্জামান মাগুরা-২ আসন থেকে চারবারের সংসদ সদস্য ছিলেন। পুরো মাগুরা জেলায় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তাঁর প্রভাব রয়েছে।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের ভাষ্য অনুযায়ী, এবারও মনোনয়ন-দৌড়ে এগিয়ে ছিলেন সাইফুজ্জামান। তবে শেষ মুহূর্তে সাকিব এসে সব হিসাব-নিকাশ বদলে দিয়েছেন। এতে বড় ধরনের ধাক্কা খেয়েছেন বর্তমান সংসদ সদস্যের অনুসারীরা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে মাগুরা–১ ও ২ আসন ছাড়া ঢাকা-১০ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় আবেদন ফরম নিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। ২১ নভেম্বর দুপুরের পর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এসে নিজে মনোনয়ন ফরম জমা দেন তিনি। পরে ২৩ নভেম্বর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে গিয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বৈঠক করেন সাকিব আল হাসান। ২০১৮ সালে মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কেনার আগ্রহ দেখিয়েও সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেন জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক।