চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শারজাহ থেকে আসা একটি প্লেনের সিটের নিচে পাওয়া গেছে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকার ৩৮টি সোনার বার।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) রাত পৌনে ৮টায় অবতরণ করা এয়ার এরাবিয়্যার ‘জি৯ ৫২০’ ফ্লাইটের ৯এফ নম্বর সিটের নিচ থেকে এসব বার উদ্ধার করেন কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।
এর আগে বুধবার সকাল ৭টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুবাই থেকে আসা ফ্লাই দুবাই এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট থেকে ১৪টি সোনার বারসহ এক যাত্রীকে গ্রেফতার করে কাস্টমস গোয়েন্দারা।
ধারণা করা হচ্ছে, গ্রেফতারের এ খবরে সন্ধ্যায় চট্টগ্রামে আনা বড় চালানটি প্লেন থেকে বের করার সাহস করেনি চোরাচালান চক্র।
চট্টগ্রাম কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের যুগ্ম পরিচালক সাইফুর রহমান বলেন, সন্ধ্যা ৭টা ৪৪ মিনিটে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শারজাহ থেকে এয়ার এরাবিয়্যার ফ্লাইটটি আসে। যাত্রীরা নেমে যাওয়ার পর গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে প্লেনটিতে তল্লাশি করেন কাস্টমস গোয়েন্দারা। এসময় একটি সিটের নিচে কালো স্কচটেপ দিয়ে মোড়ানো দুটি প্যাকেট পাওয়া যায়। এরপর প্যাকেটগুলো খুলে এর ভেতর মেলে ৩৮টি সোনার বার। এতে চার কেজি ৪২০ গ্রাম সোনা রয়েছে। যার আনুমানিক বাজারমূল্য তিন কোটি ৫৪ লাখ টাকা।
উদ্ধার এসব বার চট্টগ্রাম কাস্টমসে জমা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩
চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শারজাহ থেকে আসা একটি প্লেনের সিটের নিচে পাওয়া গেছে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকার ৩৮টি সোনার বার।
বুধবার (২৯ নভেম্বর) রাত পৌনে ৮টায় অবতরণ করা এয়ার এরাবিয়্যার ‘জি৯ ৫২০’ ফ্লাইটের ৯এফ নম্বর সিটের নিচ থেকে এসব বার উদ্ধার করেন কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।
এর আগে বুধবার সকাল ৭টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুবাই থেকে আসা ফ্লাই দুবাই এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট থেকে ১৪টি সোনার বারসহ এক যাত্রীকে গ্রেফতার করে কাস্টমস গোয়েন্দারা।
ধারণা করা হচ্ছে, গ্রেফতারের এ খবরে সন্ধ্যায় চট্টগ্রামে আনা বড় চালানটি প্লেন থেকে বের করার সাহস করেনি চোরাচালান চক্র।
চট্টগ্রাম কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের যুগ্ম পরিচালক সাইফুর রহমান বলেন, সন্ধ্যা ৭টা ৪৪ মিনিটে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শারজাহ থেকে এয়ার এরাবিয়্যার ফ্লাইটটি আসে। যাত্রীরা নেমে যাওয়ার পর গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে প্লেনটিতে তল্লাশি করেন কাস্টমস গোয়েন্দারা। এসময় একটি সিটের নিচে কালো স্কচটেপ দিয়ে মোড়ানো দুটি প্যাকেট পাওয়া যায়। এরপর প্যাকেটগুলো খুলে এর ভেতর মেলে ৩৮টি সোনার বার। এতে চার কেজি ৪২০ গ্রাম সোনা রয়েছে। যার আনুমানিক বাজারমূল্য তিন কোটি ৫৪ লাখ টাকা।
উদ্ধার এসব বার চট্টগ্রাম কাস্টমসে জমা দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।