বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বি/২০২৩ ব্যাচের ৬৭১ জন নবীন নাবিকের বুটক্যাম্প প্রশিক্ষণ শেষে বর্ণাঢ্য শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শনিবার পটুয়াখালীর বানৌজা শের-ই-বাংলা প্যারেড গ্রাউন্ডে এ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়।
সদ্য কমিশনিংকৃত বানৌজা শের-ই-বাংলা ঘাঁটিতে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত এ কুচকাওয়াজে নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল এম নাজমুল হাসান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্যারেড পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করেন। পরে তিনি কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জনকারী নবীন নাবিকদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
আইএসপিআর জানিয়েছে, নৌবাহিনীর বি/২০২৩ ব্যাচের নবীন নাবিকদের মধ্যে মো. তাহাজ্জত হোসেন তপু পেশাগত ও সব বিষয়ে সেরা চৌকশ নাবিক হিসেবে ‘নৌ প্রধান পদক’ লাভ করে। মো. ফারদিল হোসেন দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে ‘কমখুল পদক’ এবং আশিফুর রহমান আসিফ তৃতীয় স্থান অধিকার করে ‘শের-ই-বাংলা পদক’ লাভ করে।
নৌবাহিনী প্রধান নবীন নাবিকদের উদ্দেশে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর অসামান্য প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা ও দিকনির্দেশনায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী আজ একটি আধুনিক ও ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনী হিসেবে সুপরিচিত।
বাংলাদেশের উত্তরোত্তর উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে নৌবাহিনীকে যুগোপযোগী এবং টেকনোলজি সম্পন্ন স্মার্ট নৌবাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। যা দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সমুদ্রভিত্তিক অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। একটি সমৃদ্ধশালী নৌবাহিনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে নৌবহরে বিভিন্ন শ্রেণীর জাহাজ, স্পেশাল ফোর্স, হেলিকপ্টার, এমপিএ ও সাবমেরিন যুক্ত হয়েছে এবং কমিশনিং করা হয়েছে একাধিক নৌ ঘাঁটি। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় একটি স্মার্ট নৌবাহিনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে চৌকশ ও প্রশিক্ষিত নাবিকের গুরুত্ব তুলে ধরেন।
নৌবাহিনীর উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে নবীন নাবিক প্রশিক্ষণ বিদ্যালয় থেকে অর্জিত জ্ঞান যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে নিজেদেরকে যোগ্য নাবিক হিসেবে গড়ে তোলা এবং জাতীয় নিরাপত্তা ও অগ্রগতির পথে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের আহবান জানান।
মনোজ্ঞ এ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সহকারী নৌপ্রধান (পার্সোনেল), খুলনা নৌ অঞ্চলের আঞ্চলিক কমান্ডার, বরিশাল জেলার জিওসি ৭ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার এবং পটুয়াখালী, বরিশাল ও খুলনা অঞ্চলের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, উচ্চপদস্থ সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তারা এবং নবীন নাবিকদের অভিভাবকগণ উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বি/২০২৩ ব্যাচের ৬৭১ জন নবীন নাবিকের বুটক্যাম্প প্রশিক্ষণ শেষে বর্ণাঢ্য শিক্ষা সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত শনিবার পটুয়াখালীর বানৌজা শের-ই-বাংলা প্যারেড গ্রাউন্ডে এ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়।
সদ্য কমিশনিংকৃত বানৌজা শের-ই-বাংলা ঘাঁটিতে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত এ কুচকাওয়াজে নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল এম নাজমুল হাসান প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে প্যারেড পরিদর্শন ও সালাম গ্রহণ করেন। পরে তিনি কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফল অর্জনকারী নবীন নাবিকদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
আইএসপিআর জানিয়েছে, নৌবাহিনীর বি/২০২৩ ব্যাচের নবীন নাবিকদের মধ্যে মো. তাহাজ্জত হোসেন তপু পেশাগত ও সব বিষয়ে সেরা চৌকশ নাবিক হিসেবে ‘নৌ প্রধান পদক’ লাভ করে। মো. ফারদিল হোসেন দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে ‘কমখুল পদক’ এবং আশিফুর রহমান আসিফ তৃতীয় স্থান অধিকার করে ‘শের-ই-বাংলা পদক’ লাভ করে।
নৌবাহিনী প্রধান নবীন নাবিকদের উদ্দেশে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর অসামান্য প্রজ্ঞা, দূরদর্শিতা ও দিকনির্দেশনায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী আজ একটি আধুনিক ও ত্রিমাত্রিক নৌবাহিনী হিসেবে সুপরিচিত।
বাংলাদেশের উত্তরোত্তর উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে নৌবাহিনীকে যুগোপযোগী এবং টেকনোলজি সম্পন্ন স্মার্ট নৌবাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। যা দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সমুদ্রভিত্তিক অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে। একটি সমৃদ্ধশালী নৌবাহিনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে ইতোমধ্যে নৌবহরে বিভিন্ন শ্রেণীর জাহাজ, স্পেশাল ফোর্স, হেলিকপ্টার, এমপিএ ও সাবমেরিন যুক্ত হয়েছে এবং কমিশনিং করা হয়েছে একাধিক নৌ ঘাঁটি। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় একটি স্মার্ট নৌবাহিনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে চৌকশ ও প্রশিক্ষিত নাবিকের গুরুত্ব তুলে ধরেন।
নৌবাহিনীর উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে নবীন নাবিক প্রশিক্ষণ বিদ্যালয় থেকে অর্জিত জ্ঞান যথাযথভাবে কাজে লাগিয়ে নিজেদেরকে যোগ্য নাবিক হিসেবে গড়ে তোলা এবং জাতীয় নিরাপত্তা ও অগ্রগতির পথে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালনের আহবান জানান।
মনোজ্ঞ এ কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সহকারী নৌপ্রধান (পার্সোনেল), খুলনা নৌ অঞ্চলের আঞ্চলিক কমান্ডার, বরিশাল জেলার জিওসি ৭ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার এবং পটুয়াখালী, বরিশাল ও খুলনা অঞ্চলের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, উচ্চপদস্থ সামরিক ও অসামরিক কর্মকর্তারা এবং নবীন নাবিকদের অভিভাবকগণ উপস্থিত ছিলেন।