কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে যৌতুক দিতে না পারায় স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা মামলায় মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি স্বামী জিয়া উদ্দিনকে ১৭ বছর পর আটক করেছে র্যাব সদস্যরা। গত সোমবার রাত সাড়ে আটটার দিকে কিশোরগঞ্জ র্যাব ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক আশরাফুল কবির র্যাব কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। সংবাদ সম্মেলনে র্যাব কমান্ডার জানান, ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জেলার তাড়াইল উপজেলার হারেছ মিয়ার মেয়ে রেখা আক্তারের সঙ্গে মিঠামইনের শ্যামপুর গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে জিয়া উদ্দিনের বিয়ে পারিবারিকভাবে সম্পন্ন হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকলোভী স্বামী জিয়া উদ্দিন স্ত্রী রেখা আক্তারকে যৌতুকের জন্য মারধর করতো। এক পর্যায়ে রেখা আক্তারের পিতা হারেছ মিয়া মেয়ের সুখের কথা চিন্তা করে বাড়ীর পাশেই একটি জমি ক্রয় করে সেখানে জিয়া উদ্দিনকে বাড়িঘর বানিয়ে দেয়। এতেও জিয়াউদ্দিন সন্তুষ্ট হননি,স্ত্রিকে হত্যা করে। হত্যাকান্ডের পর থেকে জিয়া উদ্দিন পলাতক ছিলেন। সাজা থেকে বাঁচতে নাম ও ভোটার আইডি কার্ড পরিবর্তন করে সুনামগঞ্জসহ বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করে আসছিল।
মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
কিশোরগঞ্জের তাড়াইলে যৌতুক দিতে না পারায় স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা মামলায় মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামি স্বামী জিয়া উদ্দিনকে ১৭ বছর পর আটক করেছে র্যাব সদস্যরা। গত সোমবার রাত সাড়ে আটটার দিকে কিশোরগঞ্জ র্যাব ক্যাম্পের কোম্পানি অধিনায়ক আশরাফুল কবির র্যাব কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। সংবাদ সম্মেলনে র্যাব কমান্ডার জানান, ২০০৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জেলার তাড়াইল উপজেলার হারেছ মিয়ার মেয়ে রেখা আক্তারের সঙ্গে মিঠামইনের শ্যামপুর গ্রামের আব্দুস সোবহানের ছেলে জিয়া উদ্দিনের বিয়ে পারিবারিকভাবে সম্পন্ন হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকলোভী স্বামী জিয়া উদ্দিন স্ত্রী রেখা আক্তারকে যৌতুকের জন্য মারধর করতো। এক পর্যায়ে রেখা আক্তারের পিতা হারেছ মিয়া মেয়ের সুখের কথা চিন্তা করে বাড়ীর পাশেই একটি জমি ক্রয় করে সেখানে জিয়া উদ্দিনকে বাড়িঘর বানিয়ে দেয়। এতেও জিয়াউদ্দিন সন্তুষ্ট হননি,স্ত্রিকে হত্যা করে। হত্যাকান্ডের পর থেকে জিয়া উদ্দিন পলাতক ছিলেন। সাজা থেকে বাঁচতে নাম ও ভোটার আইডি কার্ড পরিবর্তন করে সুনামগঞ্জসহ বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করে আসছিল।