হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায় বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে শীঘ্রই চালু হতে যাচ্ছে দেশের ২৩ তম বাল্লা স্থলবন্দর। এখন চলছে শেষ পর্যায়ের কাজ। বন্দরটি চালু হলে দুই দেশের বাণিজ্যিক আমদানি-রপ্তানির নতুন অধ্যায় শুরু হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। বাল্লা স্থলবন্দর ১৯৫১ সালে ৪ দশমিক ৩৭ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। এ বন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থাপন করা হয়। প্রায় ৭১ বছর পর ১৩ একর ভূমি অধিগ্রহণের মধ্য দিয়ে কয়েকবছর আগে আধুনিকায়নের কাজ শুরু করে সরকার। স্থলবন্দরের অবস্থান উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের কেদারকোট মৌজায়। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, সীমানা প্রাচীর, ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, গোডাউন, প্রবেশ ও বের হওয়ার গেট, ব্যারাক, আবাসিক এলাকা, ইয়ার্ডসহ প্রায় ২৫ শতাংশের কাজ শেষ হয়েছে। এখানে ডকইয়ার্ড, ওয়্যার হাউস, মেজারমেন্ট স্কেল স্থাপন, ব্যাংক, বিমা, মানি চেঞ্জারসহ আরো অনেক স্থাপনা হবে। তারা আরও জানান, দেশের প্রয়োজনীয় স্থাপনাগুলোর কাজ সমানতালে এগিয়ে গেলে ২০২৪ সালের জানুয়ারিতেই বন্দরটি চালু হবে। এদিকে স্থলবন্দরের চার দেওয়ালের ভেতরে চারটি পরিবার বসবাস করছেন। ক্ষতিপূরণ না পাওয়ায় তারা এখানে রয়ে গেছেন বলে তারা জানান। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ডন ইন্টারন্যাশনাল ও সনিক্স এন্টারপ্রাইজ বন্দরের আধুনিকায়নের কাজ করছে। সনিক্স এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী আব্দুর রাজ্জাক জানান, এটি একটি স্বপ্নের প্রকল্প। গুণগত মান ঠিক রেখে শিডিউল অনুযায়ী যথাসময়ে বন্দর উন্নয়নের কাজ শেষ করা হবে।
শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলায় বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে শীঘ্রই চালু হতে যাচ্ছে দেশের ২৩ তম বাল্লা স্থলবন্দর। এখন চলছে শেষ পর্যায়ের কাজ। বন্দরটি চালু হলে দুই দেশের বাণিজ্যিক আমদানি-রপ্তানির নতুন অধ্যায় শুরু হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। বাল্লা স্থলবন্দর ১৯৫১ সালে ৪ দশমিক ৩৭ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। এ বন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থাপন করা হয়। প্রায় ৭১ বছর পর ১৩ একর ভূমি অধিগ্রহণের মধ্য দিয়ে কয়েকবছর আগে আধুনিকায়নের কাজ শুরু করে সরকার। স্থলবন্দরের অবস্থান উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের কেদারকোট মৌজায়। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, সীমানা প্রাচীর, ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, গোডাউন, প্রবেশ ও বের হওয়ার গেট, ব্যারাক, আবাসিক এলাকা, ইয়ার্ডসহ প্রায় ২৫ শতাংশের কাজ শেষ হয়েছে। এখানে ডকইয়ার্ড, ওয়্যার হাউস, মেজারমেন্ট স্কেল স্থাপন, ব্যাংক, বিমা, মানি চেঞ্জারসহ আরো অনেক স্থাপনা হবে। তারা আরও জানান, দেশের প্রয়োজনীয় স্থাপনাগুলোর কাজ সমানতালে এগিয়ে গেলে ২০২৪ সালের জানুয়ারিতেই বন্দরটি চালু হবে। এদিকে স্থলবন্দরের চার দেওয়ালের ভেতরে চারটি পরিবার বসবাস করছেন। ক্ষতিপূরণ না পাওয়ায় তারা এখানে রয়ে গেছেন বলে তারা জানান। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ডন ইন্টারন্যাশনাল ও সনিক্স এন্টারপ্রাইজ বন্দরের আধুনিকায়নের কাজ করছে। সনিক্স এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী আব্দুর রাজ্জাক জানান, এটি একটি স্বপ্নের প্রকল্প। গুণগত মান ঠিক রেখে শিডিউল অনুযায়ী যথাসময়ে বন্দর উন্নয়নের কাজ শেষ করা হবে।