পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের চরহোসনাবাদ বাজার সংলগ্ন পশ্চিম পার্শ্বে নির্মিত উপজেলা খাদ্যগুদামের সড়কটি খালের গর্ভে বিলীন হতে চলছে। গুদাম কর্তৃপক্ষ ঝুঁকি নিয়ে গুদামের চাল লোড- আনলোড করছে। এ ছাড়া এই সড়ক দিয়ে জনগন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিগত ১৮ নভেম্বর ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে স্বাভাবিক জোয়ারের পানি ২-৩ ফুটের বেশি খালে প্রবাহিত হওয়ায় উপজেলার খাদ্যগুদাম সংলগ্ন সড়কটি খালের মধ্যে ঢলে পড়ে যায়। খাদ্যগুদাম সংলগ্ন চাল লোড- আনলোডের সিড়ির ঘাটের নিচ দিয়ে পানির ঢেউয়ে ঢেউয়ে সড়কের তথা সিড়ির ঘাটের মাটি ধসে যায়। তাই চাল বোঝাই টমটম, গাছ বোঝাই টমটম আসা যাওয়ায় সড়কটি খালের কাছাকাছি চলে আসে। এতে খাদ্যগুদামের চাল বিভিন্ন ইউনিয়নে সরবরাহ , স’মিল ব্যবসায়ীদের গাছ নিতে এবং আনতে ও কাঠ ব্যবসায়ীদের কাঠ কেনা বেঁচায়বেশি সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। সড়কটি খালের গর্ভে চলে যাওয়ায় এলাকাবাসি, স’মিল, কাট ব্যবসায়ী মিলে সড়কের উপরে অস্থায়ী কাঠ বিছিয়ে ঝুঁকি নিয়ে মালামাল সরবরাহ করতে দেখা যায়।
স্থানীয় কাঠ ব্যবসায়ী হান্নান, স’মিল মালিক মেহেদী হাসান মিরাজ বলেন, চরহোসনাবাদ স’মিল ভায়া খাদ্যগুদাম থেকে চৌকিদার বাড়ি ৩ শত মিটার সড়কটি চরম ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছে এলাকাবাসি , কাঠ ও স’মিল ব্যবসায়ায়ীদের। সড়কটি ৪-৫ বছর পূর্বে করা হলেও এখন খাদ্যগুদামের সামনের সড়কটি খালের গর্ভে এবং বাকী সড়কে বড় বড় গর্ত হয়ে আছে। এই সড়ক সংলগ্ন ১০-১২ টি স’মিল, ১শত টির উপরে কাঠের দোকান ও ১ টি খাদ্যগুদাম রয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে খাদ্যগুদামের চাল, স’মিল ও কাঠ ব্যবসায়ীদের মালামাল সরবরাহ করা হচ্ছে। সড়কটি খাদ্যগুদামের সামনের অংশ খালে চলে যায় এরং চাল নিয়ে আসা কার্গো রাখার সিড়ির ঘাটের নিচ দিয়ে প্রায় ২০ফুট সূরঙ্গ দেখা যায়। যে কোন সময় খাদ্যগুদামের প্রাচীর বাউন্ডারি খালের মধ্যে চলে যেতে পারে। স্থানীয় বাসিন্দা এনায়েত হোসেন বলেন, সড়কটি অতি জনগুরুত্বপূর্ন। খাদ্যগুদামের মূল ফটকে সড়কটি প্রায় ৩০-৪০ ফুট খালের গর্ভে চলে যায়। যে কোন সময় খাদ্যগুদামের চাল বহনকারী ট্রলি চালসহ খালে পড়ে প্রাণহানির মতো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। উপজেলা প্রশাসনের কাছে সড়কটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানাই।
উপজেলা খাদ্যগুদামের দায়িত্বপ্রাপ্ত (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা রাসেল হাওলাদার বলেন, খাদ্যগুদামের সামনে দিয়ে সড়কটি নদীর গর্ভে চলে যাওয়ার পর লিখিত ভাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সহ উধর্বতন কর্মকর্তাদেরকে জানিয়েছি। বিষয়টি দ্রুত সংস্কারের কথা বলেছেন।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবদুল আজিজ বলেন, আমি ঘটনাস্থল সরেজমিনে দেখেছি। এই সড়কটি খুবই গুরুত্বপূর্ন। সড়কের কাজ যত দ্রুত সম্ভব করা হবে।
শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার বাঁশবাড়িয়া ইউনিয়নের চরহোসনাবাদ বাজার সংলগ্ন পশ্চিম পার্শ্বে নির্মিত উপজেলা খাদ্যগুদামের সড়কটি খালের গর্ভে বিলীন হতে চলছে। গুদাম কর্তৃপক্ষ ঝুঁকি নিয়ে গুদামের চাল লোড- আনলোড করছে। এ ছাড়া এই সড়ক দিয়ে জনগন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, বিগত ১৮ নভেম্বর ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে স্বাভাবিক জোয়ারের পানি ২-৩ ফুটের বেশি খালে প্রবাহিত হওয়ায় উপজেলার খাদ্যগুদাম সংলগ্ন সড়কটি খালের মধ্যে ঢলে পড়ে যায়। খাদ্যগুদাম সংলগ্ন চাল লোড- আনলোডের সিড়ির ঘাটের নিচ দিয়ে পানির ঢেউয়ে ঢেউয়ে সড়কের তথা সিড়ির ঘাটের মাটি ধসে যায়। তাই চাল বোঝাই টমটম, গাছ বোঝাই টমটম আসা যাওয়ায় সড়কটি খালের কাছাকাছি চলে আসে। এতে খাদ্যগুদামের চাল বিভিন্ন ইউনিয়নে সরবরাহ , স’মিল ব্যবসায়ীদের গাছ নিতে এবং আনতে ও কাঠ ব্যবসায়ীদের কাঠ কেনা বেঁচায়বেশি সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। সড়কটি খালের গর্ভে চলে যাওয়ায় এলাকাবাসি, স’মিল, কাট ব্যবসায়ী মিলে সড়কের উপরে অস্থায়ী কাঠ বিছিয়ে ঝুঁকি নিয়ে মালামাল সরবরাহ করতে দেখা যায়।
স্থানীয় কাঠ ব্যবসায়ী হান্নান, স’মিল মালিক মেহেদী হাসান মিরাজ বলেন, চরহোসনাবাদ স’মিল ভায়া খাদ্যগুদাম থেকে চৌকিদার বাড়ি ৩ শত মিটার সড়কটি চরম ভোগান্তির স্বীকার হচ্ছে এলাকাবাসি , কাঠ ও স’মিল ব্যবসায়ায়ীদের। সড়কটি ৪-৫ বছর পূর্বে করা হলেও এখন খাদ্যগুদামের সামনের সড়কটি খালের গর্ভে এবং বাকী সড়কে বড় বড় গর্ত হয়ে আছে। এই সড়ক সংলগ্ন ১০-১২ টি স’মিল, ১শত টির উপরে কাঠের দোকান ও ১ টি খাদ্যগুদাম রয়েছে। ঝুঁকি নিয়ে খাদ্যগুদামের চাল, স’মিল ও কাঠ ব্যবসায়ীদের মালামাল সরবরাহ করা হচ্ছে। সড়কটি খাদ্যগুদামের সামনের অংশ খালে চলে যায় এরং চাল নিয়ে আসা কার্গো রাখার সিড়ির ঘাটের নিচ দিয়ে প্রায় ২০ফুট সূরঙ্গ দেখা যায়। যে কোন সময় খাদ্যগুদামের প্রাচীর বাউন্ডারি খালের মধ্যে চলে যেতে পারে। স্থানীয় বাসিন্দা এনায়েত হোসেন বলেন, সড়কটি অতি জনগুরুত্বপূর্ন। খাদ্যগুদামের মূল ফটকে সড়কটি প্রায় ৩০-৪০ ফুট খালের গর্ভে চলে যায়। যে কোন সময় খাদ্যগুদামের চাল বহনকারী ট্রলি চালসহ খালে পড়ে প্রাণহানির মতো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। উপজেলা প্রশাসনের কাছে সড়কটি দ্রুত সংস্কারের দাবি জানাই।
উপজেলা খাদ্যগুদামের দায়িত্বপ্রাপ্ত (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা রাসেল হাওলাদার বলেন, খাদ্যগুদামের সামনে দিয়ে সড়কটি নদীর গর্ভে চলে যাওয়ার পর লিখিত ভাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সহ উধর্বতন কর্মকর্তাদেরকে জানিয়েছি। বিষয়টি দ্রুত সংস্কারের কথা বলেছেন।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবদুল আজিজ বলেন, আমি ঘটনাস্থল সরেজমিনে দেখেছি। এই সড়কটি খুবই গুরুত্বপূর্ন। সড়কের কাজ যত দ্রুত সম্ভব করা হবে।